লোকসংবাদ প্রতিবেদন:
নোয়াখালী বাণিজ্যিক শহর চৌমুহনীতে সর্দি-কাশি ও জ্বর আক্রন্ত এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ২৩ বছর বয়সী ওই যুবকের বাড়ি সদর উপজেলার দক্ষিণ শরিফপুর গ্রামে। বৃহস্পতিবার রাতে বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী পাবালিক হলের পাশে আজিজিয়া প্লাজার চতুর্থ তলায় ভাড়া বাসায় তার মৃত্যু হয়।
খবর পেয়ে রাতেই ছয় তলা বিশিষ্ট পুরো ভবনটি লকডাউন করে দেয় স্থানীয় প্রশাসন। এরপর আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ভবনটি ঘিরে রাখে। বেগমগঞ্জ মডেল থানার ওসি হারুনুর রশিদ জানান, আনুমানিক ২৩ বছর বয়সী ওই যুবক চৌমুহনীতে এক দন্ত চিকিৎসকের চেম্বারে সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। গত এক সপ্তাহ ধরে তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। দুই দিন থেকে নোয়াখালীর আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজের এক মেডিসিন বিশেষজ্ঞের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বাসায় তার চিকিৎসা চলছিল। বৃহস্পতিবার রাতে তার বমির সাথে রক্ত যেতে থাকে। এরপর স্বজনরা তাকে অ্যাম্বুলেন্সযোগে জেলা সদরের ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজের শিক্ষক ডাঃ আবদুল আউয়াল বলেন, গত মঙ্গলবার স্বজনরা ওই যুবকে তার কাছে নিয়ে সে ছয়-সাত দিন ধরে জ্বরে ভুগছিল বলে তথ্য দেয়। এরপর তিনি ব্যবস্থাপত্র দেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তার বমি হচ্ছে এবং সঙ্গে রক্ত যাচ্ছে জানানোর পর তিনি দ্রুত তাকে জেনারেল হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন।
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম বলেন, হাসপাতালে এক যুবককে আনার পর জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যপারে জেলার সিভিল সার্জন ডাঃ মোমিনুর রহমান জানান, বিষয়টি আইইডিসিআরকে জানানো হয়েছে। লাশের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ভবনটি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে রাখা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে চৌমুহনী পৌর শ্মশানে পারিবারিকভাবে তার লাশ দাহ করা হয়।
নোয়াখালী বাণিজ্যিক শহর চৌমুহনীতে সর্দি-কাশি ও জ্বর আক্রন্ত এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ২৩ বছর বয়সী ওই যুবকের বাড়ি সদর উপজেলার দক্ষিণ শরিফপুর গ্রামে। বৃহস্পতিবার রাতে বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী পাবালিক হলের পাশে আজিজিয়া প্লাজার চতুর্থ তলায় ভাড়া বাসায় তার মৃত্যু হয়।
খবর পেয়ে রাতেই ছয় তলা বিশিষ্ট পুরো ভবনটি লকডাউন করে দেয় স্থানীয় প্রশাসন। এরপর আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ভবনটি ঘিরে রাখে। বেগমগঞ্জ মডেল থানার ওসি হারুনুর রশিদ জানান, আনুমানিক ২৩ বছর বয়সী ওই যুবক চৌমুহনীতে এক দন্ত চিকিৎসকের চেম্বারে সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। গত এক সপ্তাহ ধরে তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। দুই দিন থেকে নোয়াখালীর আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজের এক মেডিসিন বিশেষজ্ঞের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বাসায় তার চিকিৎসা চলছিল। বৃহস্পতিবার রাতে তার বমির সাথে রক্ত যেতে থাকে। এরপর স্বজনরা তাকে অ্যাম্বুলেন্সযোগে জেলা সদরের ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজের শিক্ষক ডাঃ আবদুল আউয়াল বলেন, গত মঙ্গলবার স্বজনরা ওই যুবকে তার কাছে নিয়ে সে ছয়-সাত দিন ধরে জ্বরে ভুগছিল বলে তথ্য দেয়। এরপর তিনি ব্যবস্থাপত্র দেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তার বমি হচ্ছে এবং সঙ্গে রক্ত যাচ্ছে জানানোর পর তিনি দ্রুত তাকে জেনারেল হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন।
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম বলেন, হাসপাতালে এক যুবককে আনার পর জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যপারে জেলার সিভিল সার্জন ডাঃ মোমিনুর রহমান জানান, বিষয়টি আইইডিসিআরকে জানানো হয়েছে। লাশের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ভবনটি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে রাখা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে চৌমুহনী পৌর শ্মশানে পারিবারিকভাবে তার লাশ দাহ করা হয়।