লক্ষ্মীপুর শহরে এখনও ঈদের বাজার জমে ওঠেনি। আর মাত্র ৪ দিন পরেই পবিত্র ঈদুল আজহা। অন্যান্য বছর ঈদের কয়েক সপ্তাহ আগেই বাজার জমে উঠলেও এবার বিরাজ করছে ভিন্ন চিত্র। জেলার সার্বিক ব্যবসা বাণিজ্য বিরাজ করছে মন্দাভাব। বাজারে আসন্ন ঈদের কোন প্রভাব নেই। এ নিয়ে হতাশ স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। গতকাল বৃহংস্পতিবার বিভিন্ন মার্কেটের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাপ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, ঈদুল ফিতরের পর থেকেই ব্যবসা বাণিজ্য মন্দাভাব বিরাজ করছে। লাখ লাখ টাকার পন্য নিয়ে ব্যবসায়ীরা দোকানে বসে থাকলেও তেমন ক্রেতা নেই। ফলে দোকান মালিক, কর্মচারীদের অলস সময় কাটাতে হচ্ছে। গতকাল মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে অনেকটা ক্রেতা শূন্য। বেচা কেনা নেই অন্যান্য বছরের ঈদ বাজারে মতো। যার ফলে ঈদ বাজারে কোন ক্রেতা নেই। কোন কোন দিন মার্কেটের একাধিক ব্যবসায়ী একটি পন্যও বিক্রি করতে পারছে না। অঙ্গ বিলাসের ব্যবসায়ী মিঠুন চক্রবতী জানান, রোজার পর থেকে ব্যবসা বাণিজ্য চরম মন্দাভাব বিরাজ করছে। একই মত প্রকাশ করেন মার্কেটের আরেক মনির হোসেন। তিনি বলেন, ব্যবসা বাণিজ্যের অবস্থা মোটেও ভালো নয়। অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ব্যবসা বাণিজ্য মোটেও নেই। ঘরভর্তি পন্য তুলেও পর্যাপ্ত ক্রেতা পাচ্ছেন না । এদিকে জেলার একাধিক স্থানে অস্থায়ী কোরবানির হাট বসাতে তৎপর হয়ে উঠেছে একাধিক চক্র। সদর উপজেলার বিভিন্ন স্কুলে মাঠে বসানো হয়েছে গরুর বাজার ফলে এ দিকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ অন্যেিদক নষ্ট হচ্ছে স্কুল মাঠ। বিশেষ করে ভবাণী গঞ্জ স্কুল মাঠ, তোরাব গঞ্জ উ”্চ বিদ্যালয় মাঠে গরুর হাট দেখা যাচ্ছে
ব্যবসায়ীরা জানান, ঈদুল ফিতরের পর থেকেই ব্যবসা বাণিজ্য মন্দাভাব বিরাজ করছে। লাখ লাখ টাকার পন্য নিয়ে ব্যবসায়ীরা দোকানে বসে থাকলেও তেমন ক্রেতা নেই। ফলে দোকান মালিক, কর্মচারীদের অলস সময় কাটাতে হচ্ছে। গতকাল মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে অনেকটা ক্রেতা শূন্য। বেচা কেনা নেই অন্যান্য বছরের ঈদ বাজারে মতো। যার ফলে ঈদ বাজারে কোন ক্রেতা নেই। কোন কোন দিন মার্কেটের একাধিক ব্যবসায়ী একটি পন্যও বিক্রি করতে পারছে না। অঙ্গ বিলাসের ব্যবসায়ী মিঠুন চক্রবতী জানান, রোজার পর থেকে ব্যবসা বাণিজ্য চরম মন্দাভাব বিরাজ করছে। একই মত প্রকাশ করেন মার্কেটের আরেক মনির হোসেন। তিনি বলেন, ব্যবসা বাণিজ্যের অবস্থা মোটেও ভালো নয়। অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ব্যবসা বাণিজ্য মোটেও নেই। ঘরভর্তি পন্য তুলেও পর্যাপ্ত ক্রেতা পাচ্ছেন না । এদিকে জেলার একাধিক স্থানে অস্থায়ী কোরবানির হাট বসাতে তৎপর হয়ে উঠেছে একাধিক চক্র। সদর উপজেলার বিভিন্ন স্কুলে মাঠে বসানো হয়েছে গরুর বাজার ফলে এ দিকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ অন্যেিদক নষ্ট হচ্ছে স্কুল মাঠ। বিশেষ করে ভবাণী গঞ্জ স্কুল মাঠ, তোরাব গঞ্জ উ”্চ বিদ্যালয় মাঠে গরুর হাট দেখা যাচ্ছে
- রবিউল ইসলাম খান