এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন ও বিএনপি কর্মীরা সকাল সোনাপুর- চরজব্বর ও সোনাপুর-রামগতি সড়ক অবরোধ করে রেখেছে। বিক্ষুদ্ধ লোকজন হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে স্লোগান দিচ্ছে। এতে করে সড়কে যানজট দেখা দিয়েছে।
এওজবালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপি’র সদস্য মোঃ শহজাহান নিহতের পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে জানান, রোববার রাত ১১টার দিকে মান্নান নগর বাজার থেকে নিজ মটরসাইকেলযোগে বাড়ি ফিরছিলেন সহিদ। বাড়ির সামনে দুর্বত্তরা পেছন দিক থেকে তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। তাঁর শোর চিৎকারের বাড়ির লোকজন ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। তারা রক্তাক্ত অবস্থায় সহিদকে পড়ে থাকতে দেখে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি ওসি জানান, সহিদের মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারারো অস্ত্র দিয়ে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। রাজনৈতিক নাকি ব্যক্তিগত কারনে এই হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছে এবং ঘটনার সাথে কারা জড়িত বিষয়গুলি খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এ ব্যপারে মামলা দায়েরের প্রস্ততি চলছে।
- আবু নাছের মঞ্জু