লোকসংবাদ প্রতিবেদন
নোয়াখালী জেলা শহরে শনিবার দুপুরে জহিরুল ইসলাম (২৩) নামে এয়ারটেলের এক সেলস্ম্যান ওপর হামলা চালিয়ে নগদ টাকা, মোবাইল কার্ড, ফোন ছিনিয়ে নিয়েছে সন্ত্রাসীরা। গুরুতর অবস্থায় তাকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জহিরুল বেগমগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের মৃত মকু মিয়ার ছেলে।
এয়ারটেলের সুফারভাইজার সুমন জানান, সেলস্ম্যান জহিরুল জেলা শহর মাইজদীর হরিনারায়ণপুর চৌরাস্তায় (মির্জার বাড়ির সামনে) একটি লোড দোকানে টাকা দিয়ে বের হয়ে ফোনে কথা বলছিল। হঠাৎ করে স্থানীয় মুসলীম কলোনীর দুলাল ড্রাইভার বাড়ির আবদুল মন্নান তাহেরে ছেলে আফসারসহ ৪-৫জন তাকে জোরপূর্বক পাশ্ববর্তী নোয়াখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের ভিতরে নিয়ে যায়। এরপর মারধর করে তার কাছে থাকা নগদ ৫০ হাজার টাকা, ৫০টাকার ১হাজারটি, ২০ টাকার এক হাজারটি মোবাইল কার্ডসহ ৭০ হাজার টাকার কার্ড, ৩০ হাজার টাকার লোড অবস্থায় একটি সেলফোন ও জহিরুলের ব্যবহৃত সেলফোনটি নিয়ে যায়। এ সময় জহিরুল চিকৎকার দিলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। চিৎকারে আশপাশ থেকে ব্যবসায়ীরা এসে জহিরুলকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে জেলা শহর মাইজদীতে অবস্থিত এয়ারটেলের ডিলারশীপে ফোন দিলে লোকজন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করায়। খরব পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানা যায়।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, শুধু আফসার নয় ১০-১৫জনের যুবকের একটি বখাটে গ্র“ফ প্রতিনিয়ত শহরের গোদার মসজিদ থেকে শুরু করে হরিনারায়ণপুর পর্যন্ত ছিনতাই, মাদক সেবনসহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছে। প্রায় সময় বিভিন্ন লোকজনের কাছ থেকে নগদ টাকা, সেলফোন, স্বর্ণালংকার ছিনতাই করছে তারা।
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন তরফদার ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, খবর পাওয়ার সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
#
নোয়াখালী জেলা শহরে শনিবার দুপুরে জহিরুল ইসলাম (২৩) নামে এয়ারটেলের এক সেলস্ম্যান ওপর হামলা চালিয়ে নগদ টাকা, মোবাইল কার্ড, ফোন ছিনিয়ে নিয়েছে সন্ত্রাসীরা। গুরুতর অবস্থায় তাকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জহিরুল বেগমগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের মৃত মকু মিয়ার ছেলে।
এয়ারটেলের সুফারভাইজার সুমন জানান, সেলস্ম্যান জহিরুল জেলা শহর মাইজদীর হরিনারায়ণপুর চৌরাস্তায় (মির্জার বাড়ির সামনে) একটি লোড দোকানে টাকা দিয়ে বের হয়ে ফোনে কথা বলছিল। হঠাৎ করে স্থানীয় মুসলীম কলোনীর দুলাল ড্রাইভার বাড়ির আবদুল মন্নান তাহেরে ছেলে আফসারসহ ৪-৫জন তাকে জোরপূর্বক পাশ্ববর্তী নোয়াখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের ভিতরে নিয়ে যায়। এরপর মারধর করে তার কাছে থাকা নগদ ৫০ হাজার টাকা, ৫০টাকার ১হাজারটি, ২০ টাকার এক হাজারটি মোবাইল কার্ডসহ ৭০ হাজার টাকার কার্ড, ৩০ হাজার টাকার লোড অবস্থায় একটি সেলফোন ও জহিরুলের ব্যবহৃত সেলফোনটি নিয়ে যায়। এ সময় জহিরুল চিকৎকার দিলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। চিৎকারে আশপাশ থেকে ব্যবসায়ীরা এসে জহিরুলকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে জেলা শহর মাইজদীতে অবস্থিত এয়ারটেলের ডিলারশীপে ফোন দিলে লোকজন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করায়। খরব পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানা যায়।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, শুধু আফসার নয় ১০-১৫জনের যুবকের একটি বখাটে গ্র“ফ প্রতিনিয়ত শহরের গোদার মসজিদ থেকে শুরু করে হরিনারায়ণপুর পর্যন্ত ছিনতাই, মাদক সেবনসহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছে। প্রায় সময় বিভিন্ন লোকজনের কাছ থেকে নগদ টাকা, সেলফোন, স্বর্ণালংকার ছিনতাই করছে তারা।
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন তরফদার ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, খবর পাওয়ার সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
#
- আবু নাছের মঞ্জু