লোকসংবাদ প্রতিনিধি :
দ্বিতীয় পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর চার উপজেলার তিনটিতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী এবং একটিতে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। এছাড়া এক উপজেলায় গোলযোগের কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন। ভোট গ্রহণ শেষে বৃহস্পতিবার রাতে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে রির্টানিং অফিসার অনুপম বড়ুয়া ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী সোনাইমুড়ি উপজেলায় বিএনপির আনোয়ারুল হক কামাল আনারস প্রতীক নিয়ে ৫৩ হাজার ২৯৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম আওয়ামীলীগের আ ফ ম বাবুল কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৮০৬ ভোট।
এ উপজেলায় মোট ৮০টি ভোট কেন্দ্রে মধ্যে সহিংসতার কারণে চারটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহন স্থগিত করে প্রশাসন। তবে, ওই চার কেন্দ্রের মোট ভোট থেকে বিজয়ী প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট থেকে বেশি হওয়ায় তাকে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়েছে।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় আওয়ামীলীগের মিজানুর রহমান বাদল আনারস প্রতীক নিয়ে ৭৫ হাজার ১০৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হুমায়ুন কবির পলাশ মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪২৩ ভোট। এ উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী হুমায়ুন কবির পলাশ কেন্দ্র দখল, ব্যালট পেপার ছিনতাই সহ নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জন করেন।
কবিরহাট উপজেলায় আওয়ামীলীগের কামরুন্নাহার শিউলি দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে ৬৩ হাজার ১৬৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো: ইলিয়াস আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪৪১ ভোট। এ উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. ইলিয়াস কেন্দ্র দখল, ব্যালট পেপার ছিনতাই সহ নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জন করেন।
চাটখিল উপজেলায় আওয়ামীলীগের জাহাঙ্গীর কবির আনারস প্রতীক নিয়ে ৪৬ হাজার ৬০৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আনোয়ার হোসেন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৭০২ ভোট ।
দ্বিতীয় পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর চার উপজেলার তিনটিতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী এবং একটিতে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। এছাড়া এক উপজেলায় গোলযোগের কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন। ভোট গ্রহণ শেষে বৃহস্পতিবার রাতে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে রির্টানিং অফিসার অনুপম বড়ুয়া ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী সোনাইমুড়ি উপজেলায় বিএনপির আনোয়ারুল হক কামাল আনারস প্রতীক নিয়ে ৫৩ হাজার ২৯৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম আওয়ামীলীগের আ ফ ম বাবুল কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৮০৬ ভোট।
এ উপজেলায় মোট ৮০টি ভোট কেন্দ্রে মধ্যে সহিংসতার কারণে চারটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহন স্থগিত করে প্রশাসন। তবে, ওই চার কেন্দ্রের মোট ভোট থেকে বিজয়ী প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট থেকে বেশি হওয়ায় তাকে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়েছে।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় আওয়ামীলীগের মিজানুর রহমান বাদল আনারস প্রতীক নিয়ে ৭৫ হাজার ১০৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হুমায়ুন কবির পলাশ মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪২৩ ভোট। এ উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী হুমায়ুন কবির পলাশ কেন্দ্র দখল, ব্যালট পেপার ছিনতাই সহ নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জন করেন।
কবিরহাট উপজেলায় আওয়ামীলীগের কামরুন্নাহার শিউলি দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে ৬৩ হাজার ১৬৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো: ইলিয়াস আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪৪১ ভোট। এ উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. ইলিয়াস কেন্দ্র দখল, ব্যালট পেপার ছিনতাই সহ নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জন করেন।
চাটখিল উপজেলায় আওয়ামীলীগের জাহাঙ্গীর কবির আনারস প্রতীক নিয়ে ৪৬ হাজার ৬০৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আনোয়ার হোসেন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৭০২ ভোট ।
- আবু নাছের মঞ্জু