রায়পুর (লক্ষীপুর) প্রতিনিধিঃ
লক্ষীপুরের রায়পুরে প্রায় ৩০ লাখ টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রজাতির ১২০ টি সরকারি গাছ কেটে স-মিল মালিকদের কাছে এবং পার্শ্ববর্তি রামগঞ্জে দালালদের সহযোগিতায় বন কর্মকর্তা বিক্রি করে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। তবে রহস্যজনক কারণে বন বিভাগ ও উপজেলা প্রশাসন এ ব্যাপারে জানলেও এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নেয়নি বলে এলাকাবাসী জনান।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, বিগত পনের দিন যাবৎ ৬নং কেরোয়া ইউনিয়ন ও ৭নং বামনী ইউনিয়ন থেকেই রাস্তার দুই পাশে স্থানীয় উপকারভোগীদের লাগানো বিভিন্ন প্রজাতির করই, মেহগনি ও আকাশমনি-সহ প্রায় ২০ লাখ টাকা মূল্যের ৮০টি গাছ কেটে নিয়ে যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, উপজেলা বন ও রেঞ্জ কর্মকর্তা জসিম মুন্সির সহযোগিতায় বামনী ইউনিয়নের দালাল আনোয়ার উল্যা, ইব্রাহিম, মানিক ব্যাপারী, কেরোয়া ইউনিয়নের দালাল গনি (বর্তমান মেম্বার), আঃ মান্নান ও মনা ব্যাপারীসহ ৬/৭ জন দালাল গাছগুলো কেটে নিয়ে যান। এখনো কিছু গাছ রামগঞ্জ, বামনীর বাংলা বাজার, কাজিরদিঘীর পাড় ও কেরোয়া ইউনিয়নের জোড়পোল ও ওয়াইজ্জার পোল এলাকার স-মিল ঘরে রয়েছে বলে তারা জানান।
সরকারি গাছ কেটে নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে গনি মেম্বার, আঃ মান্নান, আনোয়ার মিয়া, ইব্রাহিম ও মনা ব্যাপারী বলেন, বন কর্মকর্তার নির্দেশে গাছগুলো কেটে কার্যালয়ের সামনে রাখা হয়েছে। এগুলো নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে উপকার ভোগীদের ভাগ করে দেয়া হবে।
এ ব্যাপারে রায়পুর বন কর্মকর্তার সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলার এক পর্যায়ে তিনি বলেন, "সাংবাদিক কবির ভাই আপনাদেরকেও মাথায় রেখেছি সময় মতো আপনাদের ভাগ পেয়ে যাবেন।" এই বলে তিনি মোবাইল কেটে দেন।
লক্ষীপুরের রায়পুরে প্রায় ৩০ লাখ টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রজাতির ১২০ টি সরকারি গাছ কেটে স-মিল মালিকদের কাছে এবং পার্শ্ববর্তি রামগঞ্জে দালালদের সহযোগিতায় বন কর্মকর্তা বিক্রি করে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। তবে রহস্যজনক কারণে বন বিভাগ ও উপজেলা প্রশাসন এ ব্যাপারে জানলেও এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নেয়নি বলে এলাকাবাসী জনান।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, বিগত পনের দিন যাবৎ ৬নং কেরোয়া ইউনিয়ন ও ৭নং বামনী ইউনিয়ন থেকেই রাস্তার দুই পাশে স্থানীয় উপকারভোগীদের লাগানো বিভিন্ন প্রজাতির করই, মেহগনি ও আকাশমনি-সহ প্রায় ২০ লাখ টাকা মূল্যের ৮০টি গাছ কেটে নিয়ে যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, উপজেলা বন ও রেঞ্জ কর্মকর্তা জসিম মুন্সির সহযোগিতায় বামনী ইউনিয়নের দালাল আনোয়ার উল্যা, ইব্রাহিম, মানিক ব্যাপারী, কেরোয়া ইউনিয়নের দালাল গনি (বর্তমান মেম্বার), আঃ মান্নান ও মনা ব্যাপারীসহ ৬/৭ জন দালাল গাছগুলো কেটে নিয়ে যান। এখনো কিছু গাছ রামগঞ্জ, বামনীর বাংলা বাজার, কাজিরদিঘীর পাড় ও কেরোয়া ইউনিয়নের জোড়পোল ও ওয়াইজ্জার পোল এলাকার স-মিল ঘরে রয়েছে বলে তারা জানান।
সরকারি গাছ কেটে নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে গনি মেম্বার, আঃ মান্নান, আনোয়ার মিয়া, ইব্রাহিম ও মনা ব্যাপারী বলেন, বন কর্মকর্তার নির্দেশে গাছগুলো কেটে কার্যালয়ের সামনে রাখা হয়েছে। এগুলো নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে উপকার ভোগীদের ভাগ করে দেয়া হবে।
এ ব্যাপারে রায়পুর বন কর্মকর্তার সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলার এক পর্যায়ে তিনি বলেন, "সাংবাদিক কবির ভাই আপনাদেরকেও মাথায় রেখেছি সময় মতো আপনাদের ভাগ পেয়ে যাবেন।" এই বলে তিনি মোবাইল কেটে দেন।
- কবির হোসেন