লোকসংবাদ প্রতিনিধি
‘যতদিন বাঁচবো যক্ষ্মাকে রুখবো’ স্লোগানে যক্ষ্মারোগ প্রতিরোধে সাংবাদিকদের ভূমিকা শীর্ষক এক মতনবিনিময় সভা বুধবার নোয়াখালী বিআরডিবি প্রশিক্ষক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি (নাটাব) নোয়াখালী জেলা শাখার আয়োজিত মতনবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শিক্ষাবীদ অধ্যাপক কাজী মুহম্মদ রফিক উল্যাহ। প্রধান আলোচক ছিলেন যক্ষ্মা রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. কামাল উদ্দিন। আলোচনা করেন নাটাব জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুনসুর আহমেদ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন নাটাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল আবছার।
সভায় আলোচকরা বলেন, এক সময় বলা হতো, যক্ষ্মা হলে রক্ষা নেই। বর্তমানে অত্যাধুনিক চিকিৎসার কারণে সেই কথাটার ভিত্তি নেই। ‘যক্ষ্মা হলে রক্ষা নেই এই কথার আর ভিত্তি নেই’ স্লোগানটি এবং যক্ষ্মা হলে সরকারিভাবে বিনা মূল্যে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেয়া হয় এই কথাগুলো সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌছে দেয়ার জন্য নাটাব সবসময় বিভিন্ন কর্মশালা করে থাকে। এর মধ্যে বেশি কর্মশালা করেন সাংবাদিকদের সাথে। তাঁদের মতে সাধারণ মানুষকে যক্ষ্মা বিষয়ে সচেতন করে তুলতে সাংবাদিকরা ভূমিকা রাখতে পারে।
#
‘যতদিন বাঁচবো যক্ষ্মাকে রুখবো’ স্লোগানে যক্ষ্মারোগ প্রতিরোধে সাংবাদিকদের ভূমিকা শীর্ষক এক মতনবিনিময় সভা বুধবার নোয়াখালী বিআরডিবি প্রশিক্ষক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি (নাটাব) নোয়াখালী জেলা শাখার আয়োজিত মতনবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শিক্ষাবীদ অধ্যাপক কাজী মুহম্মদ রফিক উল্যাহ। প্রধান আলোচক ছিলেন যক্ষ্মা রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. কামাল উদ্দিন। আলোচনা করেন নাটাব জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুনসুর আহমেদ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন নাটাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল আবছার।
সভায় আলোচকরা বলেন, এক সময় বলা হতো, যক্ষ্মা হলে রক্ষা নেই। বর্তমানে অত্যাধুনিক চিকিৎসার কারণে সেই কথাটার ভিত্তি নেই। ‘যক্ষ্মা হলে রক্ষা নেই এই কথার আর ভিত্তি নেই’ স্লোগানটি এবং যক্ষ্মা হলে সরকারিভাবে বিনা মূল্যে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেয়া হয় এই কথাগুলো সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌছে দেয়ার জন্য নাটাব সবসময় বিভিন্ন কর্মশালা করে থাকে। এর মধ্যে বেশি কর্মশালা করেন সাংবাদিকদের সাথে। তাঁদের মতে সাধারণ মানুষকে যক্ষ্মা বিষয়ে সচেতন করে তুলতে সাংবাদিকরা ভূমিকা রাখতে পারে।
#
- আবু নাছের মঞ্জু