লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও আন্ত:জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি ইউসুফ আলী সেলিমের খুনিদেরকে আগামী ১৩ অক্টোবরের মধ্যে গ্রেপ্তার ও আদালতে মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করা না হলে হরতাল পালনের হুশিয়ারী দিয়েছেন সরকার দলীয় সাংসদ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী। শনিবার বিকেলে জেলা সদরের নয়ার হাটে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই হুশিয়ারী দেন।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শোক সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনম সেলিম, নোয়াখালী শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, চর মটুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন বাবলু, পূর্ব চর মটুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রিপন চৌধুরী, লক্ষীপুর আওয়ামী লীগের নেতা আলী হায়দার, লক্ষীপুর যুবলীগের নেতা সালাউদ্দিন জাবেদ, আবদুল মতিন।
প্রতিবাদ সভায় বক্তারা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘ইউসুফ আলী সেলিমের খুনি সন্ত্রাসী সোলাইমানের ভাই শাহাদাত, স্ত্রী ও জামাল উদ্দিন চেয়ারম্যানমাটি খুড়ে বের করুন। অন্যথায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঘরে বসে থাকবে না। ২০ হাত মাটির নিচে লুকিয়ে থাকলেও তাদেরকে বের করে আনা হবে।’
গত ২৭ জুলাই রাতে লক্ষীপুরে চরশাহী ইউনিয়নের তিতারকান্দি গ্রামের বাড়ি থেকে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে ফেরার সময় একদল দুর্বৃত্ত তার গতিরোধ করে। এরপর দুর্বৃত্তরা তাকে গলাকেটে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় এ পর্যন্ত ৮ জনকে আটক করে পুলিশ।
নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও আন্ত:জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি ইউসুফ আলী সেলিমের খুনিদেরকে আগামী ১৩ অক্টোবরের মধ্যে গ্রেপ্তার ও আদালতে মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করা না হলে হরতাল পালনের হুশিয়ারী দিয়েছেন সরকার দলীয় সাংসদ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী। শনিবার বিকেলে জেলা সদরের নয়ার হাটে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই হুশিয়ারী দেন।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শোক সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনম সেলিম, নোয়াখালী শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, চর মটুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন বাবলু, পূর্ব চর মটুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রিপন চৌধুরী, লক্ষীপুর আওয়ামী লীগের নেতা আলী হায়দার, লক্ষীপুর যুবলীগের নেতা সালাউদ্দিন জাবেদ, আবদুল মতিন।
প্রতিবাদ সভায় বক্তারা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘ইউসুফ আলী সেলিমের খুনি সন্ত্রাসী সোলাইমানের ভাই শাহাদাত, স্ত্রী ও জামাল উদ্দিন চেয়ারম্যানমাটি খুড়ে বের করুন। অন্যথায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঘরে বসে থাকবে না। ২০ হাত মাটির নিচে লুকিয়ে থাকলেও তাদেরকে বের করে আনা হবে।’
গত ২৭ জুলাই রাতে লক্ষীপুরে চরশাহী ইউনিয়নের তিতারকান্দি গ্রামের বাড়ি থেকে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে ফেরার সময় একদল দুর্বৃত্ত তার গতিরোধ করে। এরপর দুর্বৃত্তরা তাকে গলাকেটে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় এ পর্যন্ত ৮ জনকে আটক করে পুলিশ।
- আবু নাছের মঞ্জু