লোকসংবাদ প্রতিবেদন
খাদ্য অধিকারকে মৌলিক মানবাধিকার বিবেচনায় নিয়ে সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়নের জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে কৃষক ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। আজ ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে নোয়াখালী প্রেসক্লাব চত্ত্বরে খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক (খানি), কেন্দ্রিয় কৃষক মৈত্রী, সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান (সুপ্র)সহ বিভিন্ন উন্নয়ন সংগঠনের একটি অধিকার মিছিল শেষে সমাবেশে বক্তারা এই দাবি জানায়।
সমাবেশে বক্তরা বলেন, খাদ্য প্রত্যেক মানুষের প্রাথমিক ও প্রধানতম অধিকার। খাদ্য অধিকার পূরণ না হলে মানুষের অস্তিত্বই বিপন্ন হয়ে পড়ে। সুতরাং মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার পূর্বশর্তই হচ্ছে তাঁর খাদ্যের অধিকার পূরণ করা। কিন্তু দেশে জমি অনুপাতে জনসংখ্যার ক্রমাগত চাপ, চাষযোগ্য জমির পরিমান হ্রাস, খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, অপর্যাপ্ত কৃষিসেবা, কৃষির ওপর বাণিজ্যিক আগ্রাসন এবং ক্রমাগত জলবায়ুর পরিবর্তন খাদ্য নিরাপত্তাহীনতাকে বাড়িয়ে তুলছে। এজন্য সরকার একটি আইনী কাঠামো তৈরি করতে হবে, যেখানে সকল মানুষের খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় নীতি, বাস্তবায়ন কৌশল এবং সমন্বিত কৃষি, খাদ্য ও সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির দিক নির্দেশনা থাকবে।
বক্তরা খাদ্যের অধিকারকে নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি, খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়ন, জনগণের কাজের অধিকার ও ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করা, কৃষিতে কর্মরত নারীদের কৃষক হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া এবং কৃষি উপকরণ ও জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা প্রাপ্তি নিশ্চিত করা, মৌজা মানচিত্র ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও শ্রমজীবী নারী কৃষকের জন্য খাসজমির ন্যায্য বন্টন ও ভূমি সংস্কার নিশ্চিত করার দাবিসহ এগার দফা তুলে ধরে সরকারকে বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক (খানির) সম্পাদক নুরুল আলম মাসুদ, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের পরিচালক রাহা নবকুমার, তৈল-গ্যাস-বন্দও রক্ষা কমিটির সভাপতি আনম আবদুজ জাহের, আইন সহায়তা ট্রাস্টের সমন্বয়কারী গোলাম আকবর, বন্ধনের পরিচালক আমিনুজ্জামান, সিপিবি সম্পাদক জাফর উল্যাহ বাহার প্রমুখ। এয়াড়াও বিভিন্ন মানবাধিকার ও উন্নয়ন সংগঠন দিবসটিকে ঘিরে নানা ধরণের কর্মসূচি আয়োজন করে।
খাদ্য অধিকারকে মৌলিক মানবাধিকার বিবেচনায় নিয়ে সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়নের জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে কৃষক ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। আজ ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে নোয়াখালী প্রেসক্লাব চত্ত্বরে খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক (খানি), কেন্দ্রিয় কৃষক মৈত্রী, সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান (সুপ্র)সহ বিভিন্ন উন্নয়ন সংগঠনের একটি অধিকার মিছিল শেষে সমাবেশে বক্তারা এই দাবি জানায়।
সমাবেশে বক্তরা বলেন, খাদ্য প্রত্যেক মানুষের প্রাথমিক ও প্রধানতম অধিকার। খাদ্য অধিকার পূরণ না হলে মানুষের অস্তিত্বই বিপন্ন হয়ে পড়ে। সুতরাং মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার পূর্বশর্তই হচ্ছে তাঁর খাদ্যের অধিকার পূরণ করা। কিন্তু দেশে জমি অনুপাতে জনসংখ্যার ক্রমাগত চাপ, চাষযোগ্য জমির পরিমান হ্রাস, খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, অপর্যাপ্ত কৃষিসেবা, কৃষির ওপর বাণিজ্যিক আগ্রাসন এবং ক্রমাগত জলবায়ুর পরিবর্তন খাদ্য নিরাপত্তাহীনতাকে বাড়িয়ে তুলছে। এজন্য সরকার একটি আইনী কাঠামো তৈরি করতে হবে, যেখানে সকল মানুষের খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় নীতি, বাস্তবায়ন কৌশল এবং সমন্বিত কৃষি, খাদ্য ও সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির দিক নির্দেশনা থাকবে।
বক্তরা খাদ্যের অধিকারকে নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি, খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়ন, জনগণের কাজের অধিকার ও ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করা, কৃষিতে কর্মরত নারীদের কৃষক হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া এবং কৃষি উপকরণ ও জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা প্রাপ্তি নিশ্চিত করা, মৌজা মানচিত্র ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও শ্রমজীবী নারী কৃষকের জন্য খাসজমির ন্যায্য বন্টন ও ভূমি সংস্কার নিশ্চিত করার দাবিসহ এগার দফা তুলে ধরে সরকারকে বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক (খানির) সম্পাদক নুরুল আলম মাসুদ, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের পরিচালক রাহা নবকুমার, তৈল-গ্যাস-বন্দও রক্ষা কমিটির সভাপতি আনম আবদুজ জাহের, আইন সহায়তা ট্রাস্টের সমন্বয়কারী গোলাম আকবর, বন্ধনের পরিচালক আমিনুজ্জামান, সিপিবি সম্পাদক জাফর উল্যাহ বাহার প্রমুখ। এয়াড়াও বিভিন্ন মানবাধিকার ও উন্নয়ন সংগঠন দিবসটিকে ঘিরে নানা ধরণের কর্মসূচি আয়োজন করে।