নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে জুয়া খেলায় মোবাইল বন্ধক রাখাকে কেন্দ্র করে সহপাটিদের হাতে খুন হয়েছে এক যুবক। নিহত রেদোয়ান হোসেন লেদু (২২) পশ্চিম মাইজদীর আবদুল মতলবের ছেলে। পেশায় নির্মাণ শ্রমিক রেদোয়ান যুবলীগের স্থনীয় কর্মী ছিলেন বলে জানান জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আহসান হাবিব হাসান। স্থানীয় লতিফের বাপেরগো পুলের গোড়া নামক স্থান থেকে রোববার মধ্যরাতে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে। এই ঘটনার জড়িত থাকার অভিযোগে চারটি বসতঘরে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর চালায় নিহতের স্বজনরা। হত্যাকান্ডের ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই যুবককে আটক করে পুলিশ।
স্থানীয় লোকজন জানান, নিহত রেদোয়ান ও একই এলাকার রুবেল সহ কয়েকজন যুবক প্রায় সময় জুয়া খেলতেন। গত কয়েক দিন আগে খেলায় হেরে গিয়ে নিজের মোবাইল ফোন সেট বন্ধক রাখেন রেদোয়ান। এরপর রোববার রাতে আবার অন্য সহপাটিরা জুয়া খেলতে বসলে রেদোয়ান তাদের কাছে বন্ধক রাখা মোবাইল ফোন সেট ফেরত চান। এনিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে খেলা বন্ধ করে দেন রেদোয়ান। এরপর রাত ১০ টার দিকে বাড়ির পাশের একটি দোকান থেকে রেদোয়ানকে ধরে নিয়ে পিটিয়ে আহত করে সহপাটিরা। এক পর্যায়ে ইটের আঘাতে তার মাথা থেতলে দেয়া হয়। এতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে রাতেই নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। এ সময় হত্যাকান্ডের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রুহুল কুদ্দুস মিঠু(১৮) ও সালামত উল্লা রাজু(২০) নামে দুই যুবককে আটক করে পুলিশ।
সকাল সাড়ে ১১টার দিকে নিহতের স্বজন ও একদল বিক্ষুদ্ধ লোক ঘটনার সাথে জড়িত অভিযোগে স্থানীয় মাঝি বাড়ির আবদুর রব, আবদুল ও মালেকের ঘরে অগ্নিসংযোগ করে। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। তবে, এর আগেই আসবাবপত্র সহ তিনটি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এর আগে রাতে অভিযুক্ত রুবেলের বসতঘর ভাংচুর করে বিক্ষুদ্ধরা।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। সকালে ময়না তদন্তের জন্য লাশ নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। হত্যাকান্ডের পর রাতে আটককৃত দুই যুবককে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হত্যাকারীদেরকে এবং এর জেওে বসতঘরে আগুন দেয়া ও ভাংচুরেরর ঘটনায় জড়িতদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। এ ব্যপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ওসি।
স্থানীয় লোকজন জানান, নিহত রেদোয়ান ও একই এলাকার রুবেল সহ কয়েকজন যুবক প্রায় সময় জুয়া খেলতেন। গত কয়েক দিন আগে খেলায় হেরে গিয়ে নিজের মোবাইল ফোন সেট বন্ধক রাখেন রেদোয়ান। এরপর রোববার রাতে আবার অন্য সহপাটিরা জুয়া খেলতে বসলে রেদোয়ান তাদের কাছে বন্ধক রাখা মোবাইল ফোন সেট ফেরত চান। এনিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে খেলা বন্ধ করে দেন রেদোয়ান। এরপর রাত ১০ টার দিকে বাড়ির পাশের একটি দোকান থেকে রেদোয়ানকে ধরে নিয়ে পিটিয়ে আহত করে সহপাটিরা। এক পর্যায়ে ইটের আঘাতে তার মাথা থেতলে দেয়া হয়। এতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে রাতেই নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। এ সময় হত্যাকান্ডের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রুহুল কুদ্দুস মিঠু(১৮) ও সালামত উল্লা রাজু(২০) নামে দুই যুবককে আটক করে পুলিশ।
সকাল সাড়ে ১১টার দিকে নিহতের স্বজন ও একদল বিক্ষুদ্ধ লোক ঘটনার সাথে জড়িত অভিযোগে স্থানীয় মাঝি বাড়ির আবদুর রব, আবদুল ও মালেকের ঘরে অগ্নিসংযোগ করে। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। তবে, এর আগেই আসবাবপত্র সহ তিনটি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এর আগে রাতে অভিযুক্ত রুবেলের বসতঘর ভাংচুর করে বিক্ষুদ্ধরা।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। সকালে ময়না তদন্তের জন্য লাশ নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। হত্যাকান্ডের পর রাতে আটককৃত দুই যুবককে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হত্যাকারীদেরকে এবং এর জেওে বসতঘরে আগুন দেয়া ও ভাংচুরেরর ঘটনায় জড়িতদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। এ ব্যপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ওসি।
- আবু নাছের মঞ্জু