প্রথম আলোর পটুয়াখালীর বাউফল প্রতিনিধি মিজানুর রহমানের উপর পুলিশি নির্যাতন ও সাজানো মামলায় গ্রেপ্তার করে হয়রানির প্রতিবাদ এবং দোষীদের বিচাররের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে বন্ধুসভা। গতকাল বুধবার সকালে নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কর্মসূচি উপলক্ষে সকাল থেকে বন্ধুসভার বন্ধুরা প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হতে থাকেন। সকাল সাড়ে দশটায় বন্ধুসভার বন্ধুরা প্রেসক্লাবের সামনের জজকোর্ট সড়কে মানববন্ধন করেন। আধা ঘন্টার এ মানববন্ধনে বন্ধুসভার বন্ধুরা ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা কর্মসূচির সঙ্গে একাত্বতা প্রকাশ করেন।
এ সময় বন্ধুসভার সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেনের সঞ্চালনায় তেল-গ্যাস, বিদ্যুৎ-বন্দর ও খনিজ সম্পদ রক্ষা জাতীয় কমিটির জেলা শাখার আহ্বায়ক আ ন ম জাহের উদ্দিন, দৈনিক সোনালী জমিন প্রত্রিকার সম্পাদক শাহ এমরান হোসেন সুজন, মাছরাঙা টেলিভিশনের প্রতিনিধি নিজাম উদ্দিন পিন্টু প্রমূখ বক্তৃতা করেন।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যম কিংবা এই মাধ্যমের কর্মীদের স্বাধীনতা আজ হুমকিরমূখে। সত্য প্রকাশের কারণে গণমাধ্যমকে প্রতিনিয়ত নানাভাবে চাপের মধ্যে রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি গণমাধ্যমের কর্মীদের হামলা-মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। সাংবাদিক মিজানুর রহমানের উপর পুলিশি হামলা ও সাজানো মামলার ঘটনাই তার প্রমাণ। তাই এ ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন ও জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূল ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান বক্তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কর্মসূচি উপলক্ষে সকাল থেকে বন্ধুসভার বন্ধুরা প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হতে থাকেন। সকাল সাড়ে দশটায় বন্ধুসভার বন্ধুরা প্রেসক্লাবের সামনের জজকোর্ট সড়কে মানববন্ধন করেন। আধা ঘন্টার এ মানববন্ধনে বন্ধুসভার বন্ধুরা ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা কর্মসূচির সঙ্গে একাত্বতা প্রকাশ করেন।
এ সময় বন্ধুসভার সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেনের সঞ্চালনায় তেল-গ্যাস, বিদ্যুৎ-বন্দর ও খনিজ সম্পদ রক্ষা জাতীয় কমিটির জেলা শাখার আহ্বায়ক আ ন ম জাহের উদ্দিন, দৈনিক সোনালী জমিন প্রত্রিকার সম্পাদক শাহ এমরান হোসেন সুজন, মাছরাঙা টেলিভিশনের প্রতিনিধি নিজাম উদ্দিন পিন্টু প্রমূখ বক্তৃতা করেন।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যম কিংবা এই মাধ্যমের কর্মীদের স্বাধীনতা আজ হুমকিরমূখে। সত্য প্রকাশের কারণে গণমাধ্যমকে প্রতিনিয়ত নানাভাবে চাপের মধ্যে রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি গণমাধ্যমের কর্মীদের হামলা-মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। সাংবাদিক মিজানুর রহমানের উপর পুলিশি হামলা ও সাজানো মামলার ঘটনাই তার প্রমাণ। তাই এ ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন ও জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূল ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান বক্তারা।