লোকসংবাদ প্রতিবেদন:
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র তিন সহোদরকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে খুন করে প্রতিপক্ষের লোকজন। রোববার দুপুরে নাটেশ্বর ইউনিয়নের কাজী নগর গ্রামে এই হত্যাকান্ড সংগঠিত হয়। নিহতরা হলেন-কাজী নগর গ্রামের মোখছেদ উল্যাহর ছেলে কামাল (৩৬), মোঃ হারুন (৩৪) ও মোঃ বাবলু (২৫)। এ ঘটনায় এক ফাতেমা বেগম নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. ইলিয়াছ শরীফ জানান, দুপর একটার দিকে পাঁচ লিটার কোমল পানীয়র (আরসি) বাজিতে বাড়ির পাশে একটি মাঠে ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। খেলায় বাবলুর একটি গোল নিয়ে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড় রফিকের কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এরপর রফিক সহ আরো ১০-১২ জন যুবক হকিষ্টিক, লাঠি ও দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে বাবলুকে বেধড়ক পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। খবর পেয়ে বাবলুর অপর দুই ভাই হারুন ও কামাল ভাইকে বাঁচাতে এগিয়ে আসে। এ সময় তাদের দুজনের ওপরও হামলা চালানো হয়।
নিহতদের ভাই মোরশেদ আলম অভিযোগ করেন-সাদ্দাম, আনোয়ার, গোলাম মাওলা, বেলাল, তৌহিত, রফিক, আজিম সহ ১০-১২ জনের একদল স্থানীয় ও বহিরাগত যুবক তার ভাইদেরকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে খুন করে। হামলাকারীদের হাত থেকে বাঁচতে আহত অবস্থায় তার ভাইয়েরা পুকুরের মধ্যে ঝাপ দিয়ে পড়ে ও ঘরের মধ্যে আত্মগোপন করেও শেষরক্ষা পায়নি বলে জানান মোরশেদ।
খবর পেয়ে পুলিশ সুপার নিজে ঘটনাস্থলে যান। এ সময় খুনের ঘটনায় জড়িতদেরকে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠি সরবহারের অভিযোগে ফাতেমা বেগম (২৭) এক নারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ফাতেমা মির্জা নগরের নুর নবীর স্ত্রী। ঈদের দিন কাজী নগরে বাপের বাড়ি আসেন তিনি। সোমবার আদালতের নির্দেশে তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।
সোমবার বিকেল নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিহতদের ময়না তদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হয়। এ ঘটনায় নিহতদের বাড়িতে শোকের আবহ বিরাজ করছে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িতরা আত্মগোপনে রয়েছে। এ ব্যাপারে নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে সোনাইমুড়ি থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র তিন সহোদরকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে খুন করে প্রতিপক্ষের লোকজন। রোববার দুপুরে নাটেশ্বর ইউনিয়নের কাজী নগর গ্রামে এই হত্যাকান্ড সংগঠিত হয়। নিহতরা হলেন-কাজী নগর গ্রামের মোখছেদ উল্যাহর ছেলে কামাল (৩৬), মোঃ হারুন (৩৪) ও মোঃ বাবলু (২৫)। এ ঘটনায় এক ফাতেমা বেগম নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. ইলিয়াছ শরীফ জানান, দুপর একটার দিকে পাঁচ লিটার কোমল পানীয়র (আরসি) বাজিতে বাড়ির পাশে একটি মাঠে ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। খেলায় বাবলুর একটি গোল নিয়ে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড় রফিকের কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এরপর রফিক সহ আরো ১০-১২ জন যুবক হকিষ্টিক, লাঠি ও দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে বাবলুকে বেধড়ক পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। খবর পেয়ে বাবলুর অপর দুই ভাই হারুন ও কামাল ভাইকে বাঁচাতে এগিয়ে আসে। এ সময় তাদের দুজনের ওপরও হামলা চালানো হয়।
নিহতদের ভাই মোরশেদ আলম অভিযোগ করেন-সাদ্দাম, আনোয়ার, গোলাম মাওলা, বেলাল, তৌহিত, রফিক, আজিম সহ ১০-১২ জনের একদল স্থানীয় ও বহিরাগত যুবক তার ভাইদেরকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে খুন করে। হামলাকারীদের হাত থেকে বাঁচতে আহত অবস্থায় তার ভাইয়েরা পুকুরের মধ্যে ঝাপ দিয়ে পড়ে ও ঘরের মধ্যে আত্মগোপন করেও শেষরক্ষা পায়নি বলে জানান মোরশেদ।
খবর পেয়ে পুলিশ সুপার নিজে ঘটনাস্থলে যান। এ সময় খুনের ঘটনায় জড়িতদেরকে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠি সরবহারের অভিযোগে ফাতেমা বেগম (২৭) এক নারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ফাতেমা মির্জা নগরের নুর নবীর স্ত্রী। ঈদের দিন কাজী নগরে বাপের বাড়ি আসেন তিনি। সোমবার আদালতের নির্দেশে তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।
সোমবার বিকেল নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিহতদের ময়না তদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হয়। এ ঘটনায় নিহতদের বাড়িতে শোকের আবহ বিরাজ করছে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িতরা আত্মগোপনে রয়েছে। এ ব্যাপারে নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে সোনাইমুড়ি থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।