লোকসংবাদ প্রতিবেদনঃ
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার কাজী নগর গ্রামে প্রকাশ্যে তিন ভাইকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা মামলায় আসামী আবুল হোসেনকে(২৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকেলে মির্জা নগর গ্রামে অভিযান চালিয়ে শ^শুর বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আবুল হোসেন কাজী নগর গ্রামের মীর হোসেনের ছেলে।
সোনাউমুড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) কাজী হানিফুল ইসলাম জানান, গোপন খবরের ভিত্তিতে আবুল হোসেনের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে মির্জা নগর গ্রামের শ্বশুর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আবুল হোসেন হত্যা মামলার ২১ নম্বর আসামী। তার অপর ভাই সাদ্দাম হোসেন মামলার চার নম্বর আসামী। তাকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
ঈদের পরদিন দুপুরে কাজী নগর গ্রামের এই মাঠে প্রীতি ফুটবল খেলার আয়োজন করে স্থানীয় যুবকরা। খেলায় মোখছেদ উল্যাহর ছোট ছেলে আমির হোসেন বাবলুও এক পক্ষের হয়ে মাঠে নামেন। খেলার শেষের দিকে বাবলু একটি গোল করলে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড় রফিক তা মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানান। এনিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রফিক তার সহযোগিদেরকে সাথে নিয়ে বাবুলুকে পিটিয়ে আহত করে। খবর পেয়ে বাবলুকে বাঁচাতে তার দুই ভাই মো. হারুন ও কামাল হোসেন এগিয়ে আসলে রফিক, সাদ্দাম, রাজু, সাজু, শরীফ, হিরণ, আজিম, তৌহিদ, সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে ২৫-২৬ জন সন্ত্রাসী তিন ভাইকে টিপিয়ে ও কুপিয়ে খুন করে। সন্ত্রাসীরা হারুন ও কামালের হাত পায়ের রগ কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে। ঘাতকদের হাত থেকে বাঁচার জন্য হারুন, কামাল ও বাবলু পানিতে ঝাপ দিয়ে ও পাশে বাড়িতে একটি ঘরে আত্মগোপনের চেস্টা চালিয়েও ব্যর্থ হন।
নির্মম এই হত্যাকান্ডের পরদিন নিহতদের ছোট ভাই মোরশেদুল আলম বাদী হয়ে ২৪ জনের নাম এজাহারে উল্লেখ সহ অজ্ঞাত আরো ৪-৫ জনকে আসামী করে সোনাইমুড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন। ঘটনার দিন হত্যাকান্ডে সহযোগীতার অভিযোগে ফাতেমা বেগম(২৭) নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার কাজী নগর গ্রামে প্রকাশ্যে তিন ভাইকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা মামলায় আসামী আবুল হোসেনকে(২৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকেলে মির্জা নগর গ্রামে অভিযান চালিয়ে শ^শুর বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আবুল হোসেন কাজী নগর গ্রামের মীর হোসেনের ছেলে।
সোনাউমুড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) কাজী হানিফুল ইসলাম জানান, গোপন খবরের ভিত্তিতে আবুল হোসেনের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে মির্জা নগর গ্রামের শ্বশুর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আবুল হোসেন হত্যা মামলার ২১ নম্বর আসামী। তার অপর ভাই সাদ্দাম হোসেন মামলার চার নম্বর আসামী। তাকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
ঈদের পরদিন দুপুরে কাজী নগর গ্রামের এই মাঠে প্রীতি ফুটবল খেলার আয়োজন করে স্থানীয় যুবকরা। খেলায় মোখছেদ উল্যাহর ছোট ছেলে আমির হোসেন বাবলুও এক পক্ষের হয়ে মাঠে নামেন। খেলার শেষের দিকে বাবলু একটি গোল করলে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড় রফিক তা মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানান। এনিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রফিক তার সহযোগিদেরকে সাথে নিয়ে বাবুলুকে পিটিয়ে আহত করে। খবর পেয়ে বাবলুকে বাঁচাতে তার দুই ভাই মো. হারুন ও কামাল হোসেন এগিয়ে আসলে রফিক, সাদ্দাম, রাজু, সাজু, শরীফ, হিরণ, আজিম, তৌহিদ, সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে ২৫-২৬ জন সন্ত্রাসী তিন ভাইকে টিপিয়ে ও কুপিয়ে খুন করে। সন্ত্রাসীরা হারুন ও কামালের হাত পায়ের রগ কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে। ঘাতকদের হাত থেকে বাঁচার জন্য হারুন, কামাল ও বাবলু পানিতে ঝাপ দিয়ে ও পাশে বাড়িতে একটি ঘরে আত্মগোপনের চেস্টা চালিয়েও ব্যর্থ হন।
নির্মম এই হত্যাকান্ডের পরদিন নিহতদের ছোট ভাই মোরশেদুল আলম বাদী হয়ে ২৪ জনের নাম এজাহারে উল্লেখ সহ অজ্ঞাত আরো ৪-৫ জনকে আসামী করে সোনাইমুড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন। ঘটনার দিন হত্যাকান্ডে সহযোগীতার অভিযোগে ফাতেমা বেগম(২৭) নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।