সুবর্ণচর সংবাদদাতা:
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার মেঘনা নদীতে জলদস্যু কালাম ওপরফে কাউয়া কালাম বাহিনীর হামলায় নিহত আলাউদ্দিন(৩৫) মাঝির কবর থেকে ৪৮ দিন পর আদালতের নির্দেশে ময়না তদন্তের জন্য মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে সুবর্ণচর উপজেলার পূর্ব চরবাটা ইউনিয়নের চরমজিদ গ্রামে পারিবারিক কবরস্থান থেকে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সমর কুমার পালের উপস্থিতিতে নিহত আলাউদ্দিনের মরদেহ উত্তোলন করা হয়। নিহত আলাউদ্দিন চরমজিদ গ্রামের মৃত আমিনুল হকের ছেলে।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিজাম উদ্দিন জানান, গত ৫ জুলাই হাতিয়ার মেঘনা নদীর দুর্গম ঠেংঙ্গার চর এলাকায় জলদস্যু কাউয়া কালাম বাহিনী মাছধরা নৌকায় হামলা চালায়। এ সময় দস্যুরা ১৬ জেলেকে কুপিয়ে আহত করে এবং নৌকার মাঝি আলাউদ্দিন কুপিয়ে ও গুলি করে নদীতে ফেলে দেয়। তিনদিন পর ৮ জুলাই চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ থেকে স¦জনরা আলাউদ্দিনের মরদেহ উদ্ধারের পর দাফন সম্পন্ন করে। এ ব্যপারের নোয়াখালী ও চট্টগ্রামের কোন থানা মামলা নিতে রাজি না হওয়ায় লাশের ময়না তদন্ত হয়নি।
সন্দ্বীপ থানার উপ পরিদর্শক (এস আই) সেলিম উদ্দিন জানায়, গত ১৭ জুলাই নিহত আলাউদ্দিন মাঝির ভাই আনোয়ার বাদী হয়ে সন্দ্বীপ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার সঠিক তদন্তের স্বার্থে চট্রগ্রাম জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের মাধ্যমে নোয়াখালী জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের আদেশক্রমে চরজব্বর থানার সহযোগিতায় নিহতের লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার মেঘনা নদীতে জলদস্যু কালাম ওপরফে কাউয়া কালাম বাহিনীর হামলায় নিহত আলাউদ্দিন(৩৫) মাঝির কবর থেকে ৪৮ দিন পর আদালতের নির্দেশে ময়না তদন্তের জন্য মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে সুবর্ণচর উপজেলার পূর্ব চরবাটা ইউনিয়নের চরমজিদ গ্রামে পারিবারিক কবরস্থান থেকে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সমর কুমার পালের উপস্থিতিতে নিহত আলাউদ্দিনের মরদেহ উত্তোলন করা হয়। নিহত আলাউদ্দিন চরমজিদ গ্রামের মৃত আমিনুল হকের ছেলে।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিজাম উদ্দিন জানান, গত ৫ জুলাই হাতিয়ার মেঘনা নদীর দুর্গম ঠেংঙ্গার চর এলাকায় জলদস্যু কাউয়া কালাম বাহিনী মাছধরা নৌকায় হামলা চালায়। এ সময় দস্যুরা ১৬ জেলেকে কুপিয়ে আহত করে এবং নৌকার মাঝি আলাউদ্দিন কুপিয়ে ও গুলি করে নদীতে ফেলে দেয়। তিনদিন পর ৮ জুলাই চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ থেকে স¦জনরা আলাউদ্দিনের মরদেহ উদ্ধারের পর দাফন সম্পন্ন করে। এ ব্যপারের নোয়াখালী ও চট্টগ্রামের কোন থানা মামলা নিতে রাজি না হওয়ায় লাশের ময়না তদন্ত হয়নি।
সন্দ্বীপ থানার উপ পরিদর্শক (এস আই) সেলিম উদ্দিন জানায়, গত ১৭ জুলাই নিহত আলাউদ্দিন মাঝির ভাই আনোয়ার বাদী হয়ে সন্দ্বীপ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার সঠিক তদন্তের স্বার্থে চট্রগ্রাম জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের মাধ্যমে নোয়াখালী জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের আদেশক্রমে চরজব্বর থানার সহযোগিতায় নিহতের লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।