লোকংবাদ প্রতিনিধি:
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আল-ইত্তেহাদ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গ্রাহকের দেড়শ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগের গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে এই গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়। শুনানী গ্রহণ করেন ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাজিবুল আলম। এ সময় দুই শতাধিক গ্রাহক ছাড়াও উপজেলা সমবায় অফিসার মহি উদ্দিন উপস্থিত থাকলেও ছিলেন না অভিযুক্ত শাহেদ কামাল সুজন।
ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাজিবুল আলম জানান, আল-ইত্তেহাদ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ লিমিটেডের বিরুদ্ধে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাতের বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন জমা দেয়ার জন্য তাকে দায়িত দেয়া হয়। মঙ্গলবার সকঅল ১১টা থেকে প্রথমে নিজ তাঁর কার্যালয়ে ও পরে উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত গণশুনানীতে গ্রাহকরা তাদের অভিযোগ উত্থাপন করেন এবং একই সাথে অভিযুক্ত শাহেদ কামাল সুজনের পক্ষে কথা বলেন তার প্রতিনিধি একরাম। আগামী রোববারের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে বলেও তিনি জানান ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাজিবুল আলম।
মো. রাজিবুল আলম আরও জানান, এ বিষয়ে গত ২৫ আগস্ট উপজেলা আইন-শঙ্খলা কমিটির বৈঠকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের উপস্থিতিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট আরও একটি তদন্ত কমটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মহি উদ্দিন ও কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজিদুর রহমান সাজেদ। উপজেলা প্রশাসন থেকে গঠিত কমিটিও ইতোমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে। ইতোমধ্যে শাহেদ কামাল সুজনের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগের বেশ কিছু সত্যতা পাওয়া গেছে বলেও জানান তিনি। তবে যাতে করে সাধারণ গ্রাহক তাদের টাকা ফেরত পায় সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক গ্রাহক অভিযোগ করেন, মঙ্গলবার গণশুনানীতে শাহেদ কামাল সুজনের কিছু ক্যাডার গ্রাহকদের সাথে অশোভ আচরণ করে। এক পর্যায়ে গ্রাহকরা ক্যাডারদের প্রতিহত করতে ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আল-ইত্তেহাদ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গ্রাহকের দেড়শ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগের গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে এই গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়। শুনানী গ্রহণ করেন ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাজিবুল আলম। এ সময় দুই শতাধিক গ্রাহক ছাড়াও উপজেলা সমবায় অফিসার মহি উদ্দিন উপস্থিত থাকলেও ছিলেন না অভিযুক্ত শাহেদ কামাল সুজন।
ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাজিবুল আলম জানান, আল-ইত্তেহাদ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ লিমিটেডের বিরুদ্ধে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাতের বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন জমা দেয়ার জন্য তাকে দায়িত দেয়া হয়। মঙ্গলবার সকঅল ১১টা থেকে প্রথমে নিজ তাঁর কার্যালয়ে ও পরে উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত গণশুনানীতে গ্রাহকরা তাদের অভিযোগ উত্থাপন করেন এবং একই সাথে অভিযুক্ত শাহেদ কামাল সুজনের পক্ষে কথা বলেন তার প্রতিনিধি একরাম। আগামী রোববারের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে বলেও তিনি জানান ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাজিবুল আলম।
মো. রাজিবুল আলম আরও জানান, এ বিষয়ে গত ২৫ আগস্ট উপজেলা আইন-শঙ্খলা কমিটির বৈঠকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের উপস্থিতিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট আরও একটি তদন্ত কমটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মহি উদ্দিন ও কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজিদুর রহমান সাজেদ। উপজেলা প্রশাসন থেকে গঠিত কমিটিও ইতোমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে। ইতোমধ্যে শাহেদ কামাল সুজনের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগের বেশ কিছু সত্যতা পাওয়া গেছে বলেও জানান তিনি। তবে যাতে করে সাধারণ গ্রাহক তাদের টাকা ফেরত পায় সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক গ্রাহক অভিযোগ করেন, মঙ্গলবার গণশুনানীতে শাহেদ কামাল সুজনের কিছু ক্যাডার গ্রাহকদের সাথে অশোভ আচরণ করে। এক পর্যায়ে গ্রাহকরা ক্যাডারদের প্রতিহত করতে ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়।