সুরঞ্জিত নাগ, ফেনী:
মানুষের মনের কথা, প্রাণের সাথে প্রাণ মিলিয়ে যে গানের সুরের ভেলায় শ্রোতাদের নিয়ে গেলেন হলুদিয়া পাখি থেকে গায়কির মুগ্ধতায় প্রমান করলেন প্রেমের মরা জলে ডুবে না। গাইলেন, জয় করলেন শ্রোতাদের মন। তিনি আজগর আলিম। বাংলা লোকসংগীতের অমর শিল্পী আবদুল আলিমের সুযোগ্য সন্তান আজগর আলিম। শুক্রবার সুরেলা সন্ধ্যায় মাতিয়ে গেছেন ফেনী।
ফেনী থেকে প্রকাশিত মাসিক ঊর্মি’র ১৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষে ড. সেলিম আল দীন মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গান করেন তিনি।
অবশ্য কথা খুব বেশি বাড়াননি। গলায় তুললেন সুর ‘হলুদিয়া পাখি সোনার বরণ/পাখিটি ছাড়িল কে’। এরপর করলেন ‘থাকতে পাড় ঘাটাতে তুমি পাড়ের নাইয়া/ আমার দিনকি এমনি যাবে বইয়া’ করতালিতে যেন ফেটে পড়ল মিলনায়তন। জমে গেল আসর। এবার শিল্পীর কন্ঠে ‘মাঝি বাইয়া যাওরে অকূল দরিয়ার মাঝে আমার ভাঙা নাও’। এ গানটি যখন গাইলেন তখন মনে হলো পদ্মা মেঘনার ঢেউ যেন আছড়ে পড়ছে শ্রোতার বুকের তটভূমিতে। সব শেষে শিল্পীর মায়ের কাছ থেকে শেখা তাঁর বাবার কন্ঠে ১৯৬০ সালে রেকর্ড হয়েছিল ‘প্রেমের মরা জলা ডুবে না’।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ছিল কথামালা। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পরিষদের প্রশাসক আজিজ আহম্মদ চৌধুরীসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা। শিল্পীকে মার্সিক উর্মির পক্ষ থেকে উত্তরীয় পরিয়ে দেন পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রকাশক শাহাদাত হোসেন সেলিম। অতিথি বরণে আপ্লুত আজগর আলিম বলেন ‘আমি বারবার আসতে চাই ফেনীতে’।
মানুষের মনের কথা, প্রাণের সাথে প্রাণ মিলিয়ে যে গানের সুরের ভেলায় শ্রোতাদের নিয়ে গেলেন হলুদিয়া পাখি থেকে গায়কির মুগ্ধতায় প্রমান করলেন প্রেমের মরা জলে ডুবে না। গাইলেন, জয় করলেন শ্রোতাদের মন। তিনি আজগর আলিম। বাংলা লোকসংগীতের অমর শিল্পী আবদুল আলিমের সুযোগ্য সন্তান আজগর আলিম। শুক্রবার সুরেলা সন্ধ্যায় মাতিয়ে গেছেন ফেনী।
ফেনী থেকে প্রকাশিত মাসিক ঊর্মি’র ১৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষে ড. সেলিম আল দীন মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গান করেন তিনি।
অবশ্য কথা খুব বেশি বাড়াননি। গলায় তুললেন সুর ‘হলুদিয়া পাখি সোনার বরণ/পাখিটি ছাড়িল কে’। এরপর করলেন ‘থাকতে পাড় ঘাটাতে তুমি পাড়ের নাইয়া/ আমার দিনকি এমনি যাবে বইয়া’ করতালিতে যেন ফেটে পড়ল মিলনায়তন। জমে গেল আসর। এবার শিল্পীর কন্ঠে ‘মাঝি বাইয়া যাওরে অকূল দরিয়ার মাঝে আমার ভাঙা নাও’। এ গানটি যখন গাইলেন তখন মনে হলো পদ্মা মেঘনার ঢেউ যেন আছড়ে পড়ছে শ্রোতার বুকের তটভূমিতে। সব শেষে শিল্পীর মায়ের কাছ থেকে শেখা তাঁর বাবার কন্ঠে ১৯৬০ সালে রেকর্ড হয়েছিল ‘প্রেমের মরা জলা ডুবে না’।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ছিল কথামালা। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পরিষদের প্রশাসক আজিজ আহম্মদ চৌধুরীসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা। শিল্পীকে মার্সিক উর্মির পক্ষ থেকে উত্তরীয় পরিয়ে দেন পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রকাশক শাহাদাত হোসেন সেলিম। অতিথি বরণে আপ্লুত আজগর আলিম বলেন ‘আমি বারবার আসতে চাই ফেনীতে’।