মহিনউদ্দিন চৌধুরী লিটন
দক্ষিণ আফ্রিকার নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে খলিলুর রহমান (৪৫) নামে এক বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। মঙ্গলবার (১৭ নভেম্বর) রাতে এ ঘটনা ঘটে। বুধবার দুপুরে নিহতের নোয়াখালীর সদর উপজেলার পশ্চিম মাইজদী'র গ্রামের বাড়িতে এ খবর পৌঁছে।
নিহত খলিলুর রহমান নোয়াখালী সদর উপজেলার ৪নং কাদির হানিফ ইউনিয়নের পশ্চিম মাইজদী গ্রামের মৃত জেরাজুল হকের ছেলে। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় নিজ উদ্যোগে ব্যবসা করতেন।
নিহতের স্বজন মহিনউদ্দিন চৌধুরী লিটন বলেন, খলিল গত ৮ বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার যান। সেখানে তিনি একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোর পরিচালনা করতেন।
বিভিন্ন সময় স্থানীয় সন্ত্রাসীরা তার কাছে কাছে চাঁদা দাবি করে আসছিল। মঙ্গলবার রাতের সন্ত্রাসীরা চাঁদা না পেয়ে তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। বুধবার দুপুরে আশপাশের ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ দেখতে পেয়ে দোকান খুলে খলিলের রক্তাক্ত মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়।
দক্ষিণ আফ্রিকা প্রবাসী বাঙালীরা খলিলের পরিবারকে মৃত্যুর বিষয়টি জানান। নিহত খলিলের স্ত্রী ফাতেমা বেগম রুমা স্বামীর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
খলিলের একমাত্র ছেলে সিজান নোয়াখালী জেলা স্কুলে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ছে।
স্থানীয় কাদির হানিফ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন।
সাউথ আফ্রিকার বাঙালীরা মৃতদেহ দেশে পাঠানোর চেষ্টা করছে। তার মৃতদেহ আগামী শুক্রবার বা শনিবার দেশে আনা হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে ।
আজ বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় জানাজা শেষে বাংলাদেশে পাঠানোর জন্য রওনা দেয়া কথা রয়েছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে খলিলুর রহমান (৪৫) নামে এক বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। মঙ্গলবার (১৭ নভেম্বর) রাতে এ ঘটনা ঘটে। বুধবার দুপুরে নিহতের নোয়াখালীর সদর উপজেলার পশ্চিম মাইজদী'র গ্রামের বাড়িতে এ খবর পৌঁছে।
নিহত খলিলুর রহমান নোয়াখালী সদর উপজেলার ৪নং কাদির হানিফ ইউনিয়নের পশ্চিম মাইজদী গ্রামের মৃত জেরাজুল হকের ছেলে। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় নিজ উদ্যোগে ব্যবসা করতেন।
নিহতের স্বজন মহিনউদ্দিন চৌধুরী লিটন বলেন, খলিল গত ৮ বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার যান। সেখানে তিনি একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোর পরিচালনা করতেন।
বিভিন্ন সময় স্থানীয় সন্ত্রাসীরা তার কাছে কাছে চাঁদা দাবি করে আসছিল। মঙ্গলবার রাতের সন্ত্রাসীরা চাঁদা না পেয়ে তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। বুধবার দুপুরে আশপাশের ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ দেখতে পেয়ে দোকান খুলে খলিলের রক্তাক্ত মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়।
দক্ষিণ আফ্রিকা প্রবাসী বাঙালীরা খলিলের পরিবারকে মৃত্যুর বিষয়টি জানান। নিহত খলিলের স্ত্রী ফাতেমা বেগম রুমা স্বামীর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
খলিলের একমাত্র ছেলে সিজান নোয়াখালী জেলা স্কুলে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ছে।
স্থানীয় কাদির হানিফ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন।
সাউথ আফ্রিকার বাঙালীরা মৃতদেহ দেশে পাঠানোর চেষ্টা করছে। তার মৃতদেহ আগামী শুক্রবার বা শনিবার দেশে আনা হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে ।
আজ বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় জানাজা শেষে বাংলাদেশে পাঠানোর জন্য রওনা দেয়া কথা রয়েছে।