লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল ও চিত্রল হরিণ রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। ‘নিঝুমদ্বীপের বন বাঁচাও, হরিণ বাঁচাও’ শীর্ষক এ মানববন্ধনের আয়োজন করে উপকূল বাঁচাও আন্দোলন। দ্বীপের নামার বাজারে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে স্থানীয় শতশত সাধারণ মানুষ অংশ নেন।
মানববন্ধনে আন্দোলনের মূখপাত্র সাংবাদিক শাহেদ শফিক বলেন, ‘নিঝুমদ্বীপ শুধু বাংলাদেশের নয়, এটি বিশ্ববাসীর জন্য একটি দর্শনীয় স্থান। মায়াবী হরিণসহ বিপুল সংখ্যক বন্যপ্রাণী দ্বীপে পর্যটনের সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তুলেছে। এর অপার সম্ভাবনা দেখে সরকার এর ৪০ হাজার ৩৯০ একর বনাঞ্চলকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষনা করে। কিন্তু সম্প্রতি ভূমি দস্যু ও জল ডাকাতরা নির্বিচানের দ্বীপের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের গাছ নিধন করে চলেছে। যা প্রকৃতি প্রেমী মানুষকে হতবাক করে তুলেছে।’
তিনি দ্বীপের বনাঞ্চলের বর্তমাণ পরিস্থিত তুলে ধরে বলেন, ‘ছোঁয়াখালী, বো বাজার ও দুবাই খালসহ দ্বীপের সর্বত্রই হাজার হাজার গাছ কেটে পেলা হয়েছে। গত কয়েক দিনে দ্বীপের বনাঞ্চলের দুই তৃতীয়াংশ বাগান উজাড় হয়ে গেছে। বৃক্ষ নিধনের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া না আগামী এক বছরের মধ্যে নিঝুমদ্বীপের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের অস্তিত খুঁজে পাওয়া যাবে না।’
মানববন্ধনে দ্বীপের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ইব্রাহীম পার্টি বলেন, ‘দস্যুদের নির্বিচারে গাছ কাটার কারণে নিঝুমদ্বীপের ৫০ হাজার হরিণ হারিয়ে গেছে। প্রতিদিন দিনদুপুরে শতশত গাছ কেটে ভূমি দখল করা হচ্ছে। কিন্তু কেউ এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। নিঝুমদ্বীপের কথা শুনে যখন দেশ বিদেশের পর্যটকরা নিঝুমদ্বীপের আসে কিন্তু তারা হরিণ দেখতে পাননা। তারা দেখতে পান গাছের ধ্বংস যজ্ঞ। দ্বীপের এমন অবস্থার কারণে এখন পর্যটক করে গেছে। আমরা পর্যটকদের কেন্দ্র করে কোটি কোটি টাকা ইনভেস্ট করেছি। আমরা ব্যবসায়ীরাও আজ পথে বসতে যাচ্ছি।
মানববন্ধনে নিরাপদ সড়কচাই আন্দোলনের সেনবাগ উপজেলা সভাপতি মাসুদ বলেন, ‘নিঝুমদ্বীপ দেখতে এসে আমরা আজ হতাশ। তাই আমরা রাস্তায় দাঁড়াতে বধ্য হয়েছি। সরকার যদি এই দ্বীপকে বাঁচানে এগিয়ে না আসে তাহলে খুব আল্প সময়ের মধ্যেই নিঝুমদ্বীপ হারিয়ে যাবে।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল ও চিত্রল হরিণ রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। ‘নিঝুমদ্বীপের বন বাঁচাও, হরিণ বাঁচাও’ শীর্ষক এ মানববন্ধনের আয়োজন করে উপকূল বাঁচাও আন্দোলন। দ্বীপের নামার বাজারে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে স্থানীয় শতশত সাধারণ মানুষ অংশ নেন।
মানববন্ধনে আন্দোলনের মূখপাত্র সাংবাদিক শাহেদ শফিক বলেন, ‘নিঝুমদ্বীপ শুধু বাংলাদেশের নয়, এটি বিশ্ববাসীর জন্য একটি দর্শনীয় স্থান। মায়াবী হরিণসহ বিপুল সংখ্যক বন্যপ্রাণী দ্বীপে পর্যটনের সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তুলেছে। এর অপার সম্ভাবনা দেখে সরকার এর ৪০ হাজার ৩৯০ একর বনাঞ্চলকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষনা করে। কিন্তু সম্প্রতি ভূমি দস্যু ও জল ডাকাতরা নির্বিচানের দ্বীপের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের গাছ নিধন করে চলেছে। যা প্রকৃতি প্রেমী মানুষকে হতবাক করে তুলেছে।’
তিনি দ্বীপের বনাঞ্চলের বর্তমাণ পরিস্থিত তুলে ধরে বলেন, ‘ছোঁয়াখালী, বো বাজার ও দুবাই খালসহ দ্বীপের সর্বত্রই হাজার হাজার গাছ কেটে পেলা হয়েছে। গত কয়েক দিনে দ্বীপের বনাঞ্চলের দুই তৃতীয়াংশ বাগান উজাড় হয়ে গেছে। বৃক্ষ নিধনের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া না আগামী এক বছরের মধ্যে নিঝুমদ্বীপের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের অস্তিত খুঁজে পাওয়া যাবে না।’
মানববন্ধনে দ্বীপের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ইব্রাহীম পার্টি বলেন, ‘দস্যুদের নির্বিচারে গাছ কাটার কারণে নিঝুমদ্বীপের ৫০ হাজার হরিণ হারিয়ে গেছে। প্রতিদিন দিনদুপুরে শতশত গাছ কেটে ভূমি দখল করা হচ্ছে। কিন্তু কেউ এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। নিঝুমদ্বীপের কথা শুনে যখন দেশ বিদেশের পর্যটকরা নিঝুমদ্বীপের আসে কিন্তু তারা হরিণ দেখতে পাননা। তারা দেখতে পান গাছের ধ্বংস যজ্ঞ। দ্বীপের এমন অবস্থার কারণে এখন পর্যটক করে গেছে। আমরা পর্যটকদের কেন্দ্র করে কোটি কোটি টাকা ইনভেস্ট করেছি। আমরা ব্যবসায়ীরাও আজ পথে বসতে যাচ্ছি।
মানববন্ধনে নিরাপদ সড়কচাই আন্দোলনের সেনবাগ উপজেলা সভাপতি মাসুদ বলেন, ‘নিঝুমদ্বীপ দেখতে এসে আমরা আজ হতাশ। তাই আমরা রাস্তায় দাঁড়াতে বধ্য হয়েছি। সরকার যদি এই দ্বীপকে বাঁচানে এগিয়ে না আসে তাহলে খুব আল্প সময়ের মধ্যেই নিঝুমদ্বীপ হারিয়ে যাবে।