লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
দরিদ্রবান্ধব কর আইন প্রণয়নের দাবিতে নোয়াখালী মানববন্ধন আয়োজন করেছে গণতান্ত্রিক বাজেট আন্দোলন। মঙ্গলবার সকালে নোয়াখালী প্রেসক্লাব চত্ত্বরে আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তারা দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জন্য সেবাখাতে ব্যয় বাড়ানো, পরোক্ষ কর ও ভাটের বোঝা কমানো, কর্পোরেট ট্যাক্স ইনসেনটিভ বাতিল, কর্পোরেট ট্যাক্স ফাঁিক বন্ধে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আরো সক্রিয় ভূমিকা ও মনিটরিং ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর দাবি জানান।
গণতান্ত্রিক বাজেট আন্দোলনের সদস্য অ্যাডভোকেট গোলাম আকবরের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন তৈল-গ্যাস বন্দর-জাতীয় সম্পদ রক্ষা কমিটির সদস্য আনম আবদুর জাহের, সুজনের নোয়াখালী সম্পাদক এবিএম আবদুল করিম, জাতীয় যুবজোটের সদস্য আবু নাছের মঞ্জু, প্রানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল আলম মাসুদ।
বক্তারা আরো বলেন, আামাদের বাজেট ব্যবস্থার পুরো প্রকিয়াই কেন্দ্রমুখী, এখানে তৃণমূল মানুষের অংশগ্রহণ নেই; এমনকি, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোও বাজেট বা কর বিষয়ে কোন ভূমিকাই রাখতে পারে না। ফলে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যত ক্ষমতাহীন হয়ে পড়ছে এবং কেন্দ্রের সাথে প্রান্তের উন্নয়ন বৈষম্য তৈরি হচ্ছে, সুবিধাবঞ্চিত প্রান্তিক জনগোষ্ঠি উন্নয়ন বাইরে থেকে যাচ্ছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য দেশে কর ব্যবস্থায় ন্যায্যতা ও বাজেট প্রক্রিয়াকে গণতান্ত্রিক করতে হবে বলে তারা মতামত ব্যক্ত করেন।
দরিদ্রবান্ধব কর আইন প্রণয়নের দাবিতে নোয়াখালী মানববন্ধন আয়োজন করেছে গণতান্ত্রিক বাজেট আন্দোলন। মঙ্গলবার সকালে নোয়াখালী প্রেসক্লাব চত্ত্বরে আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তারা দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জন্য সেবাখাতে ব্যয় বাড়ানো, পরোক্ষ কর ও ভাটের বোঝা কমানো, কর্পোরেট ট্যাক্স ইনসেনটিভ বাতিল, কর্পোরেট ট্যাক্স ফাঁিক বন্ধে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আরো সক্রিয় ভূমিকা ও মনিটরিং ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর দাবি জানান।
গণতান্ত্রিক বাজেট আন্দোলনের সদস্য অ্যাডভোকেট গোলাম আকবরের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন তৈল-গ্যাস বন্দর-জাতীয় সম্পদ রক্ষা কমিটির সদস্য আনম আবদুর জাহের, সুজনের নোয়াখালী সম্পাদক এবিএম আবদুল করিম, জাতীয় যুবজোটের সদস্য আবু নাছের মঞ্জু, প্রানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল আলম মাসুদ।
বক্তারা আরো বলেন, আামাদের বাজেট ব্যবস্থার পুরো প্রকিয়াই কেন্দ্রমুখী, এখানে তৃণমূল মানুষের অংশগ্রহণ নেই; এমনকি, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোও বাজেট বা কর বিষয়ে কোন ভূমিকাই রাখতে পারে না। ফলে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যত ক্ষমতাহীন হয়ে পড়ছে এবং কেন্দ্রের সাথে প্রান্তের উন্নয়ন বৈষম্য তৈরি হচ্ছে, সুবিধাবঞ্চিত প্রান্তিক জনগোষ্ঠি উন্নয়ন বাইরে থেকে যাচ্ছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য দেশে কর ব্যবস্থায় ন্যায্যতা ও বাজেট প্রক্রিয়াকে গণতান্ত্রিক করতে হবে বলে তারা মতামত ব্যক্ত করেন।