লোকসংবাদ প্রতিনিধি :
নির্বাচন ইস্যুতে সরকার শেষ মুহুর্তে হলেও বিরোধী দলের সাথে সমোঝতায় এগিয়ে আসবে বলে আশা করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ। আর যদি সরকার সমোঝতায় না আসে সেক্ষেত্রে অবাধ ও সুষ্ঠু অনুষ্ঠানের জন্যে বিএনপির কাছে আন্দোলনের অন্য কোন বিকল্প থাকবে না বলে হুশিয়ারি দেন তিনি।
শুক্রবার সকালে নোয়াখালী জেলা বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির প্রথম সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্যারিষ্টার মওদুদ বলেন, ‘দেশ এখন গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে; আমরা ভোটের অধিকার হারিয়েছি, আমরা গনতন্ত্র হারিয়েছি, মৌলিক অধিকার হারিয়েছি, আইনের শাসন হারিয়েছি, সংবাদপত্রের-সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা হারিয়েছি, এখন শেষে বিচার বিভাগের স্বাধীনতাও আমরা হারিয়েছি। এগুলো আমাদেরকে ফিরিয়ে আনতে হবে। এই ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে, এই গণতন্ত্রকে আবার ফিরিয়ে আনতে হবে। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের নেতৃত্বে, ২০ দলীয় জোটের নেতৃত্বে বাংলাতেদেশে এই দাবিগুলো এই অধিকারগুলো আমাদেরকে ফিরিয়ে আনতে হবে।
বিএনপি’র নেতৃত্বাধীন চার দলীয় জোট সরকারের সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিষ্টার মওদুদ বলেন, ‘আমরা চাই একটি সমোঝতার মাধ্যমে এই সংকটের সমাধান হোক। গত দুই বছর হলো আমরা আন্দোলনের কর্মসূচী দেই নাই, আমরা অনেক ধর্য্য ধারণ করেছি। আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলার পর মামলা হয়েছে, সরকারের নিপীড়ন নির্যাতন অব্যাহত রয়েছে। তারপরও আমরা ধর্য্য ধরে আছি এই জন্য যে, আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। আমরা একটি পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই যাতে করে সমোঝতার মাধ্যমে আগামীতে আমরা অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারি। আমি মনে করি সরকার শেষ মুহুর্তে হলেও বিরোধী দলের সাথে সমোঝতায় এগিয়ে আসবে। আর যদি তা না করে তারা মনে করে আগের মতো ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির মতো আর একটি নির্বাচন করবে, সেই ধরনের নির্বাচন বাংলাদেশের মাটিতে আর কোনদিন হবে না। বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বলেই নির্বাচন করবে। কিন্তু সেই নির্বাচনের জন্য এমন একটি পরিবেশে সৃষ্টি করতে হবে যাতে করে সকল মানুষ নির্ধিধায় ভোট দিতে পারে। ভোটের অধিকার যাতে তারা ফিরে পায়। সেই পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য আমাদেরকে সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। সরকার সমোঝতায় না আসলে আন্দোলনের অন্য কোন বিকল্প থাকবে না।’
জেলা শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত ওই সভায় ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ আরো বলেন, ‘সংবিধান কোনদিনই জনগণের উর্ধ্বে হতে পারে না। একটি সুষ্ঠু অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য সংবিধান বাধা হবে না। ১৯৯১ সালে সাহাবুদ্দিনের সরকার যে নির্বাচন করেছেন, সে নির্বাচনও সংবিধানে ছিল না। কিন্তু সমঝোতার মাধ্যমে তখন সে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সংবিধান মানুষের জন্য, সংবিধানের জন্য মানুষ নয়।
জেলা বিএনপির সভাপতি গোলাম হায়দার বিএসসির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ শাহজাহান, বরকত উল্ল্যাহ বুলু, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্ঠা জয়নুল আবদিন ফারুক ও যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক কামাক্ষা চন্দ্র দাস, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরুল আমিন খান, সাধারণ সম্পাদক ছাবের আহম্মদ।
নির্বাচন ইস্যুতে সরকার শেষ মুহুর্তে হলেও বিরোধী দলের সাথে সমোঝতায় এগিয়ে আসবে বলে আশা করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ। আর যদি সরকার সমোঝতায় না আসে সেক্ষেত্রে অবাধ ও সুষ্ঠু অনুষ্ঠানের জন্যে বিএনপির কাছে আন্দোলনের অন্য কোন বিকল্প থাকবে না বলে হুশিয়ারি দেন তিনি।
শুক্রবার সকালে নোয়াখালী জেলা বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির প্রথম সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্যারিষ্টার মওদুদ বলেন, ‘দেশ এখন গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে; আমরা ভোটের অধিকার হারিয়েছি, আমরা গনতন্ত্র হারিয়েছি, মৌলিক অধিকার হারিয়েছি, আইনের শাসন হারিয়েছি, সংবাদপত্রের-সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা হারিয়েছি, এখন শেষে বিচার বিভাগের স্বাধীনতাও আমরা হারিয়েছি। এগুলো আমাদেরকে ফিরিয়ে আনতে হবে। এই ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে, এই গণতন্ত্রকে আবার ফিরিয়ে আনতে হবে। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের নেতৃত্বে, ২০ দলীয় জোটের নেতৃত্বে বাংলাতেদেশে এই দাবিগুলো এই অধিকারগুলো আমাদেরকে ফিরিয়ে আনতে হবে।
বিএনপি’র নেতৃত্বাধীন চার দলীয় জোট সরকারের সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিষ্টার মওদুদ বলেন, ‘আমরা চাই একটি সমোঝতার মাধ্যমে এই সংকটের সমাধান হোক। গত দুই বছর হলো আমরা আন্দোলনের কর্মসূচী দেই নাই, আমরা অনেক ধর্য্য ধারণ করেছি। আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলার পর মামলা হয়েছে, সরকারের নিপীড়ন নির্যাতন অব্যাহত রয়েছে। তারপরও আমরা ধর্য্য ধরে আছি এই জন্য যে, আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। আমরা একটি পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই যাতে করে সমোঝতার মাধ্যমে আগামীতে আমরা অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারি। আমি মনে করি সরকার শেষ মুহুর্তে হলেও বিরোধী দলের সাথে সমোঝতায় এগিয়ে আসবে। আর যদি তা না করে তারা মনে করে আগের মতো ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির মতো আর একটি নির্বাচন করবে, সেই ধরনের নির্বাচন বাংলাদেশের মাটিতে আর কোনদিন হবে না। বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বলেই নির্বাচন করবে। কিন্তু সেই নির্বাচনের জন্য এমন একটি পরিবেশে সৃষ্টি করতে হবে যাতে করে সকল মানুষ নির্ধিধায় ভোট দিতে পারে। ভোটের অধিকার যাতে তারা ফিরে পায়। সেই পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য আমাদেরকে সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। সরকার সমোঝতায় না আসলে আন্দোলনের অন্য কোন বিকল্প থাকবে না।’
জেলা শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত ওই সভায় ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ আরো বলেন, ‘সংবিধান কোনদিনই জনগণের উর্ধ্বে হতে পারে না। একটি সুষ্ঠু অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য সংবিধান বাধা হবে না। ১৯৯১ সালে সাহাবুদ্দিনের সরকার যে নির্বাচন করেছেন, সে নির্বাচনও সংবিধানে ছিল না। কিন্তু সমঝোতার মাধ্যমে তখন সে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সংবিধান মানুষের জন্য, সংবিধানের জন্য মানুষ নয়।
জেলা বিএনপির সভাপতি গোলাম হায়দার বিএসসির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ শাহজাহান, বরকত উল্ল্যাহ বুলু, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্ঠা জয়নুল আবদিন ফারুক ও যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক কামাক্ষা চন্দ্র দাস, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরুল আমিন খান, সাধারণ সম্পাদক ছাবের আহম্মদ।
- আবু নাছের মঞ্জু