লোকসংবাদ প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালীতে বন বিভাগের সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির উপকারভোগীদের মাঝে চুক্তিনামা অনুযায়ী গাছ বিক্রির লভ্যাংশের চেক বিতরণ করা হয়েছে। রোববার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে উপকূলীয় বন বিভাগ নোয়াখালীর উদ্যোগে এ চেক বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বিপুল কৃষ্ণ দাস, সদর উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান, মাইজদী বীজতলার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মো: কামরুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে ২২ জন উপকারভোগীর মাঝে জনপ্রতি ৫৭ হাজার ৮শ ৭৬ টাকা করে ১২ লক্ষ ৭৩ হাজার ২শ ৭২ টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়।
সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান জানান, নোয়াখালী সদর উপজেলার ইসলামিয়া সড়কের মাইজদী থেকে দাদপুর বাজার পর্যন্ত দুই পাশে পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় ১৯৯৪-৯৫ সালে উপকূলীয় বন বিভাগ, নোয়াখালী কর্তৃক সামাজিক বনায়ন করা হয়। ২০১৮ সালে সামাজিক বনায়নের গাছগুলো বিক্রি করা হয়। সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে রোববার সামাজিক বনায়নের চুক্তিনামা অনুযায়ী শতকরা ৫৫ শতাংশ ২২ জন উপকারভোগীর মাঝে বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে ছয়জন জন দুস্থ্য নারী ছিলেন। চেক পেয়ে উচ্ছাস প্রকাশ করেন উপকারভোগীরা।
নোয়াখালীতে বন বিভাগের সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির উপকারভোগীদের মাঝে চুক্তিনামা অনুযায়ী গাছ বিক্রির লভ্যাংশের চেক বিতরণ করা হয়েছে। রোববার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে উপকূলীয় বন বিভাগ নোয়াখালীর উদ্যোগে এ চেক বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বিপুল কৃষ্ণ দাস, সদর উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান, মাইজদী বীজতলার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মো: কামরুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে ২২ জন উপকারভোগীর মাঝে জনপ্রতি ৫৭ হাজার ৮শ ৭৬ টাকা করে ১২ লক্ষ ৭৩ হাজার ২শ ৭২ টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়।
সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান জানান, নোয়াখালী সদর উপজেলার ইসলামিয়া সড়কের মাইজদী থেকে দাদপুর বাজার পর্যন্ত দুই পাশে পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় ১৯৯৪-৯৫ সালে উপকূলীয় বন বিভাগ, নোয়াখালী কর্তৃক সামাজিক বনায়ন করা হয়। ২০১৮ সালে সামাজিক বনায়নের গাছগুলো বিক্রি করা হয়। সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে রোববার সামাজিক বনায়নের চুক্তিনামা অনুযায়ী শতকরা ৫৫ শতাংশ ২২ জন উপকারভোগীর মাঝে বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে ছয়জন জন দুস্থ্য নারী ছিলেন। চেক পেয়ে উচ্ছাস প্রকাশ করেন উপকারভোগীরা।