লোকসংবাদ প্রতিবেদক:
নোয়াখালী শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বিজয় মঞ্চে রোববার বিকালে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্যে এক গণসমাবেশে বক্তারা নারী-পুরুষের সমতা ও নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি তোলেন। “আমি সমতার প্রজন্ম: লড়ছি নারী অধিকার অর্জনে” শীর্ষক সমাবেশে জেলার বিভিন্ন প্রান্তের নারী অধিকার কর্মী, উন্নয়ন কর্মী, সাংস্কৃতিক কর্মী, নাগরিক অধিকার কর্মীসহ তিন শতাধিক যুব প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করে। নোয়াখালী নারী অধিকার জোটের আয়োজনে গণসমাবেশে আরো অংশগ্রহণ করে উন্নয়ন সংগঠন এনআরডিএস, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট, বন্ধন, প্রান, আমরা পারি, বাপসা, এফপিএবি, নিজেরা করি, ব্লাস্ট, প্রচেষ্টা, উত্তরন, এসডিজি অ্যাকশন অ্যালায়েন্স এর প্রতিনিধিরা।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, সকল বৈষ্যমের অবসান ঘটাবো এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। একটি সমতার বাংলাদেশ গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য। নারীর স্বাধীন মত প্রকাশ, সম্পদ সৃষ্টি ও ভোগে সমান অধিকার, শ্রমের বিনিময়ে ন্যায্য মজুরি অর্জনের অধিকার এবং সকল ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সমতার অধিকার রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নতুন প্রজন্ম সমতার পৃথিবী চায়।
জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস বলেন, আমরা বিশ্বাস করি সমতায় সমৃদ্ধি। নারী স্বাধীন চলাফেরা, স্বাধীন মত প্রকাশ, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং সমতায় বিশ্বাসি হওয়ার ব্রত নিয়ে আমরা সবাই এগিয়ে যাচ্ছি।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এনআরডিএস এর নির্বাহী পরিচালক আবদুল আউয়াল, নোয়াখালী নারী অধিকার জোটের চেয়ারপার্সন লায়লা পারভীন, নোয়াখালী আইনজীবি সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোল্লা হাবিবুর রসুল মামুন, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের পরিচালক রাহা নব কুমার, বন্ধনের পরিচালক আমিনুজ্জামান মিলন, নারী অধিকার নেত্রী অ্যাডভোকেট কল্পনা রাণী দাস, রওশন আক্তার লাকী, নাসিমা মুন্নী, তৃণমূল নারী নেত্রী রোকেয়া বেগম।
সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সঞ্চালনাা করেন শুক্লা দাস ও রনি। গণসমাবেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল ও সংগ্রামী নারীরা তাদের আত্মকথন শোনান, পাশাপাশি নারী জাগরণী গান গেয়ে শোনান স্থানীয় শিল্পীরা। গণসমাবেশের ঘোষণাপত্র পাঠ করে শোনান দিপ্তী নাথ। সবশেষে আলোকিত প্রজন্ম গড়ার প্রত্যয়ে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।
নোয়াখালী শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বিজয় মঞ্চে রোববার বিকালে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্যে এক গণসমাবেশে বক্তারা নারী-পুরুষের সমতা ও নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি তোলেন। “আমি সমতার প্রজন্ম: লড়ছি নারী অধিকার অর্জনে” শীর্ষক সমাবেশে জেলার বিভিন্ন প্রান্তের নারী অধিকার কর্মী, উন্নয়ন কর্মী, সাংস্কৃতিক কর্মী, নাগরিক অধিকার কর্মীসহ তিন শতাধিক যুব প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করে। নোয়াখালী নারী অধিকার জোটের আয়োজনে গণসমাবেশে আরো অংশগ্রহণ করে উন্নয়ন সংগঠন এনআরডিএস, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট, বন্ধন, প্রান, আমরা পারি, বাপসা, এফপিএবি, নিজেরা করি, ব্লাস্ট, প্রচেষ্টা, উত্তরন, এসডিজি অ্যাকশন অ্যালায়েন্স এর প্রতিনিধিরা।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, সকল বৈষ্যমের অবসান ঘটাবো এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। একটি সমতার বাংলাদেশ গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য। নারীর স্বাধীন মত প্রকাশ, সম্পদ সৃষ্টি ও ভোগে সমান অধিকার, শ্রমের বিনিময়ে ন্যায্য মজুরি অর্জনের অধিকার এবং সকল ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সমতার অধিকার রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নতুন প্রজন্ম সমতার পৃথিবী চায়।
জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস বলেন, আমরা বিশ্বাস করি সমতায় সমৃদ্ধি। নারী স্বাধীন চলাফেরা, স্বাধীন মত প্রকাশ, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং সমতায় বিশ্বাসি হওয়ার ব্রত নিয়ে আমরা সবাই এগিয়ে যাচ্ছি।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এনআরডিএস এর নির্বাহী পরিচালক আবদুল আউয়াল, নোয়াখালী নারী অধিকার জোটের চেয়ারপার্সন লায়লা পারভীন, নোয়াখালী আইনজীবি সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোল্লা হাবিবুর রসুল মামুন, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের পরিচালক রাহা নব কুমার, বন্ধনের পরিচালক আমিনুজ্জামান মিলন, নারী অধিকার নেত্রী অ্যাডভোকেট কল্পনা রাণী দাস, রওশন আক্তার লাকী, নাসিমা মুন্নী, তৃণমূল নারী নেত্রী রোকেয়া বেগম।
সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সঞ্চালনাা করেন শুক্লা দাস ও রনি। গণসমাবেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল ও সংগ্রামী নারীরা তাদের আত্মকথন শোনান, পাশাপাশি নারী জাগরণী গান গেয়ে শোনান স্থানীয় শিল্পীরা। গণসমাবেশের ঘোষণাপত্র পাঠ করে শোনান দিপ্তী নাথ। সবশেষে আলোকিত প্রজন্ম গড়ার প্রত্যয়ে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।