নোয়াখালীর সাত পৌরসভার মধ্যে নোয়াখালীর পৌরসভার ৩ মেয়র প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্ধি মহজোট প্রার্থী গোলাম মহিউদ্দিন লাতু পেয়েছে আনারস এবং চারদলীয় জোট প্রার্থী হারুনুর রশীদ আজাদ পেয়েছেন দেয়াল ঘড়ি প্রতীক।
চৌমুহনী পৌরসভার ৫ মেয়র প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্ধী মহাজোট প্রার্থী মামুনুর রশিদ কিরন পেয়েছেন টেলিফোন, জাতীয় পার্টির এবিএম ইউসুফ কাপ পিরিচ, বিএনপির দুই প্রার্থী জুলফিকার আলী ভুট্টো চশমা ও মঞ্জুরুল আজিম সুমন দেয়াল ঘড়ি প্রতীক পেয়েছে। সেনবাগ পৌরসভার ৯ মেয়র প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামীলীগ প্রার্থী আবু জাফর টিপু দোয়াত কলম, বিএনপির ফারুক বাবুল টেলিভিশন, স্বতন্ত্র ভিপি মফিজুর রহমান কাপ পিরিচ প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন। চাটখিল পৌরসভার ৪ প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী আওয়ামীলীগের সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আনারস, বিএনপির গোলাম মোস্তফা তালা, বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী নুরুল ইসলাম ভূঞা দেয়াল ঘড়ি, জাতীয় পার্টির ফজলুল করিম বাচ্চু দোয়াত কলম প্রতীক পেয়েছেন। কবিরহাটের প্রতিদ্বন্ধী দুই প্রার্থী চারদলীয় জোটে ফখরুল ইসলাম দুলাল আনারস ও মহাজোটে জহিরুল হক রায়হান পেয়েছেন দেয়াল ঘড়ি। বসুরহাটের দুই প্রতিদ্বন্ধী চারদলীয় জোট প্রার্থী বর্তমান মেয়র কামাল উদ্দিন চৌধুরী দেয়াল ঘড়ি এবং সাবেক পৌর চেয়ারম্যান মীর্জা কাদের পেয়েছেন আনারস। হাতিয়া পৌরসভার ৬ মেয়র প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্ধী আওয়ামীলীগের এডভোকেট ছাইফ উদ্দিন আহম্মেদ জাহাজ প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছন। এছাড়া বিএনপির এডভোকে সাজ্জাদ হোসেন দোয়াত কলম এবং আওয়ামীলীগের সাবেক সাংসদ মোহাম্মদ আলী মনোনীত ইউসুফ আলী পেয়েছেন তালা প্রতীক।
জেলার প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র চৌমুহনীর ছাপাখানগুলোতে দেখা যায় পোষ্টার ছাপানোর দীর্ঘ সারি। প্রার্থীদের লোকজনে ঠাসা ছাপাখানাগুলো। একই অবস্থা মাইকের দোকানগুলোতেও। দুপুরের পর থেকেই রাস্তায় রাস্তায় প্রতীকসহ প্রার্থীদের মাইকে প্রচারণা শুরু হয়।
- আবু নাছের মঞ্জু