প্রত্যক্ষদর্শী, এলাকাবাসী ও আহত মোঃ আবু সূত্রে জানা যায়, ঘটনার আগের দিন চা দোকানে কথার ছলে একই বাড়ির বিল্লাল হোসেনকে ‘তিনি এখন নেতা হয়েছেন’ বলে মশকরা করেন মোঃ সহিদ (৩৫)। এরই জের ধরে পরদিন বিল্লাল হোসেন সহিদের পরিবারের লোকদের উপর হামলা চালায়। ওই হামলায় বিল্লালের অপর ভ্রাতারাও অংশগ্রহণ করেন। তাদের হামলায় আহত হয় সহিদ (৩৫), ছালেহা বেগম (৪৫), আব্দুল (৪০), আবুল কালাম (৫০) ও ইসমাইল (৪৫)। এদের মধ্যে সহিদ, ছালেহা ও আব্দুলকে গুরুতর আহত অবস্থায় রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
এ ব্যাপারে বক্তব্য জানার জন্য একাধিকবার চেষ্টা করেও মোঃ বিল্লাল হোসেন ওরপে নেতা বিল্লালকে পাওয়া যায়নি। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন বলে তার পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন।
- রবিউল ইসলাম খান