অনুষ্ঠানে যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নোয়াখালী বক্ষব্যাধী ক্লিনিকের চিকিৎসক কামাল উদ্দিন। এরপর সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রশিদ মোল্লার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নোয়াখালী মেডিকেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোসলেহ উদ্দিন, বিএমএ সাধারণ সম্পাদক ডা. আব্দুস সাত্তার ফরায়েজী, নোয়াখালী সরকারি কলেজের প্রাক্তন অধ্রক্ষ কাজী মুহম্মদ রফিক উল্লাহ, সাংবাদিক মনিরুজ্জামান চৌধুরী, বিজন সেন, নাছির উদ্দিন বাদল।
গোলটেবিল বৈঠকে জানানো হয়, নোয়াখালীর ৯টি উপজেলাতে ২৪০টি কেন্দ্রে যক্ষারোগ সনাক্তকরণের জন্য বিনামূল্যে কফ সংগ্রহ করা হয়। এরপর ২১টি ল্যাবরেটরি তা পরীক্ষা করা হয়। এসব কার্যক্রম পরিচালনায় ৩১৫ জন স্বাস্থ্য সহকারী এবং ব্র্যাকের ১৪১ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও ১ হাজার ৫৩০ জন স্বাস্থ্য সেবিকা নিয়োজিত রয়েছেন। বর্তমানে ১ হাজার ৭১৯ জন যক্ষা রোগীর চিকিৎসা চলমান রয়েছে।
বৈঠকে বক্তরা বলেন, যক্ষা থেকে সুরক্ষা পাওয়ার জন্য সরকারি- বেসরকারি পর্যায়ে নানা আয়োজন থাকলেও জনসচেতনতার অভাব ও এ সম্পর্কিত তথ্য না জানার কারণে এসব সুযোগ সুবিধা কাজে লাগাতে পারছে না তৃণমূল জনগোষ্ঠী।
- আবু নাছের মঞ্জু