নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার পালপাড়া গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামীলীগ-বিএনপির কর্মীদের মধ্যে গত তিনদিন ধরে থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছে। এ সময় দু’দলের সমর্থকদের ১০টি বসতঘর ও দোকানপাটে ভাংচুর-অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছে, আমিশাপাড়া বাজারের দখল নিয়ে গত ২৫ জুন আওয়ামীলীগ-বিএনপির কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এনিয়ে পালপাড়া গ্রামে উভয় দলের কর্মী সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। গত শুক্রবার, শনিবার ও রোববার গভীর রাতে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি কর্মীদের মধ্যে থেমে থেমে সংঘর্ষ হয়। এ সময় পালপাড়া বাজারের শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ সহ দু’দলের সমর্থকদের ১০টি বসতঘর ও দোকানপাটে হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
সোনাইমুড়ি থানার ওসি আবদুস সামাদ জানিয়েছে, গভীর রাতে এ সব সংঘর্ষে ঘটনা ঘটার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওই এলাকায় অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প করার চিন্তা ভাবনা চলছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছে, আমিশাপাড়া বাজারের দখল নিয়ে গত ২৫ জুন আওয়ামীলীগ-বিএনপির কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এনিয়ে পালপাড়া গ্রামে উভয় দলের কর্মী সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। গত শুক্রবার, শনিবার ও রোববার গভীর রাতে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি কর্মীদের মধ্যে থেমে থেমে সংঘর্ষ হয়। এ সময় পালপাড়া বাজারের শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ সহ দু’দলের সমর্থকদের ১০টি বসতঘর ও দোকানপাটে হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
সোনাইমুড়ি থানার ওসি আবদুস সামাদ জানিয়েছে, গভীর রাতে এ সব সংঘর্ষে ঘটনা ঘটার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওই এলাকায় অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প করার চিন্তা ভাবনা চলছে।
- আবু নাছের মঞ্জু