লোকসংবাদ প্রতিবেদন
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের জনসভাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি মুখোমুখি অবস্থানের কারণে ১৪৪ ধারা জারি করছে স্থানীয় প্রশাসন। এরআগে জেলা সদর থেকে হাতিয়ায় যাওয়ার সড়কের বিভিন্ন স্থানে গাছ, বৈদ্যুতিক খুঁটি ও ইট ফেলে অবরোধ সৃস্টি করা হয়। এ সময় হাতিয়া বাজারে দলীয় কার্যালয়ে ভাংচুর চালানো হয়। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশংকায় শনিবার দুপুর ১২টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত উপজেলা সদর ও আশপাশের এলাকায় সব ধরণের সভা-সমাবেশ ও জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) ওয়ালীউর হাসান।
স্থানীয়রা জানিয়েছে, হাতিয়া উপজেলা সদর ওসখালীতে পূর্ব নির্ধারিত জনসভায় জোগ দেয়ার উদ্দেশ্যে শনিবার সকালে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী-৪ (সদর -সুর্বচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী জেলা সদর থেকে কর্মী সমর্থকদের সাথে নিয়ে গাড়ি বহরে যাত্রা শুরু করেন। এর আগে গত কয়েক দিন থেকে একরামুল করিম হাতিয়া আসনে আওয়ামীগের মনোনয়ন চাইতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছিল। হাতিয়ার সাবেক সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোহাম্মদ আলীর সমর্থকরা একরাম চৌধুরীকে হাতিয়ায় প্রতিহত করার ঘোষণা দেন। তারা (আলীর সমর্থকরা) শনিবার ভোর থেকে সুবর্ণচর-হাতিয়া সড়ক ও হাতিয়ার নলচিরা-ওসখালী সড়কের বিভিন্ন স্থানে গাছ, বৈদ্যুতিক খুঁটি ও ইট ফেলে অবরোধ সৃস্টি করে। বিপুল সংখ্যক পুলিশের উপস্থিতিতে সড়কের প্রতিবন্ধকতা অপসারণ করে একরামুল করিম চৌধুরীর গাড়িবহর নদীর উত্তর পাড়ে হাতিয়া বাজার পর্যন্ত পৌঁছে। এ সময় হাতিয়া বাজারে আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয় ভাংচুর হয়। পথে পথে বিভিন্ন বাজারে আতংক ছড়িয়ে পড়ায় দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়।
এক পর্যায়ে সুবর্ণচর উপজেলার ৪ নম্বর ঘাট এলাকায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে জেলা সদরে ফিরে আসেন একরামুল করিম চৌধুরী। সমাবেশে মোহাম্মদ আলীর সমর্থকদের তিনি সন্ত্রাসী ও দস্যু বলে অভিহিত করে তাদেরকে প্রতিহত করার জন্য হাতিয়াবাসীর প্রতি আহবান জানান। তিনি বলেন, ‘আপনারা যারা আমাকে হাতিয়া নিতে চেয়েছিলেন, এজন্য যারা আমাকে অপমান করেছে; এর প্রতিশোধ হাতিয়ার জনগণকে নিতে হবে।’
এ ব্যপারে সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, সাধারণ জনগণ একরামুল করিম চৌধুরীকে হাতিয়ায় প্রবেশ করতে দেয়নি। এর সাথে আমার সম্পৃক্ততা নেই।
হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোরশেদ আলম জানিয়েছেন, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের জনসভাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি মুখোমুখি অবস্থানের কারণে ১৪৪ ধারা জারি করছে স্থানীয় প্রশাসন। এরআগে জেলা সদর থেকে হাতিয়ায় যাওয়ার সড়কের বিভিন্ন স্থানে গাছ, বৈদ্যুতিক খুঁটি ও ইট ফেলে অবরোধ সৃস্টি করা হয়। এ সময় হাতিয়া বাজারে দলীয় কার্যালয়ে ভাংচুর চালানো হয়। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশংকায় শনিবার দুপুর ১২টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত উপজেলা সদর ও আশপাশের এলাকায় সব ধরণের সভা-সমাবেশ ও জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) ওয়ালীউর হাসান।
স্থানীয়রা জানিয়েছে, হাতিয়া উপজেলা সদর ওসখালীতে পূর্ব নির্ধারিত জনসভায় জোগ দেয়ার উদ্দেশ্যে শনিবার সকালে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী-৪ (সদর -সুর্বচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী জেলা সদর থেকে কর্মী সমর্থকদের সাথে নিয়ে গাড়ি বহরে যাত্রা শুরু করেন। এর আগে গত কয়েক দিন থেকে একরামুল করিম হাতিয়া আসনে আওয়ামীগের মনোনয়ন চাইতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছিল। হাতিয়ার সাবেক সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোহাম্মদ আলীর সমর্থকরা একরাম চৌধুরীকে হাতিয়ায় প্রতিহত করার ঘোষণা দেন। তারা (আলীর সমর্থকরা) শনিবার ভোর থেকে সুবর্ণচর-হাতিয়া সড়ক ও হাতিয়ার নলচিরা-ওসখালী সড়কের বিভিন্ন স্থানে গাছ, বৈদ্যুতিক খুঁটি ও ইট ফেলে অবরোধ সৃস্টি করে। বিপুল সংখ্যক পুলিশের উপস্থিতিতে সড়কের প্রতিবন্ধকতা অপসারণ করে একরামুল করিম চৌধুরীর গাড়িবহর নদীর উত্তর পাড়ে হাতিয়া বাজার পর্যন্ত পৌঁছে। এ সময় হাতিয়া বাজারে আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয় ভাংচুর হয়। পথে পথে বিভিন্ন বাজারে আতংক ছড়িয়ে পড়ায় দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়।
এক পর্যায়ে সুবর্ণচর উপজেলার ৪ নম্বর ঘাট এলাকায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে জেলা সদরে ফিরে আসেন একরামুল করিম চৌধুরী। সমাবেশে মোহাম্মদ আলীর সমর্থকদের তিনি সন্ত্রাসী ও দস্যু বলে অভিহিত করে তাদেরকে প্রতিহত করার জন্য হাতিয়াবাসীর প্রতি আহবান জানান। তিনি বলেন, ‘আপনারা যারা আমাকে হাতিয়া নিতে চেয়েছিলেন, এজন্য যারা আমাকে অপমান করেছে; এর প্রতিশোধ হাতিয়ার জনগণকে নিতে হবে।’
এ ব্যপারে সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, সাধারণ জনগণ একরামুল করিম চৌধুরীকে হাতিয়ায় প্রবেশ করতে দেয়নি। এর সাথে আমার সম্পৃক্ততা নেই।
হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোরশেদ আলম জানিয়েছেন, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
- আবু নাছের মঞ্জু