লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
নোয়াখালীর কবিরহাট থানায় হামলা, ভাংচুর ও পুলিশ সদস্যদেরকে আহত করার চারদিন পর রোববার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেন পুলিশের চট্রগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত উপ মহাপরিদর্শক (অপরাধ) মাহবুবুর রহমান পিপিএম। এ সময় ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী পুলিশ সদস্য ও স্থানীয় লোকজনের স্বাক্ষ গ্রহণ করেন তিনি। নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এস.এম আশরাফুজ্জামান জানান, সকাল সাড়ে দশটা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত অতিরিক্ত উপ মহাপরিদর্শক কবিরহাট থানায় অবস্থান করেন। এ সময় তিনি থানায় হামলা ও ভাংচরের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ২৭ জন স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশের ১৫ জনের স্বাক্ষ গ্রহণ করেন।
এর আগে ও পরে তিনি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত থানার বিভিন্ন কক্ষ ও পুরো থানা কমপ্লেক্স দেখে নেন। পুলিশের মধ্য থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এস.এম আশরাফুজ্জামান, সদর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার নিষ্কৃতি চাকমা, কবিরহাট থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) এস এম মাহবুবুল আলম এবং হামলায় আহত তিন কনষ্টেটবলেরও স্বাক্ষর নেয়া হয়।
স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে অতিরিক্ত উপ মহাপরিদর্শক (অপরাধ) মাহবুবুর রহমান বলেন-‘আমি এখানে সংশ্লিষ্ট সবার সাথে কথা বলেছি এবং সবকিছু দেখলাম। এ ব্যপারে দায়েরকৃত মামলায় তদন্ত এবং আসামী গ্রেপ্তারের বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছি।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী এক নেতার সাথে মুঠোফোনে দুর্ব্যবহার করার অভিযোগে কবিরহাট পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মোসলেহ উদ্দিন নবীকে আটকের উদ্দেশ্যে তার বাড়িতে বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় নবীকে না পেয়ে তার দুই ভাই সাইফুল ও বখতিয়ারকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়। এরপর রাত ১২টার দিকে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র জহিরুল হক রায়হানের উপস্থিতিতে তাঁর অনুসারী আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীরা থানায় হামলা চালিয়ে দরজা জানালা, গ্লাস সহ বিভিন্ন কক্ষের আসবাবপত্র ভাংচুর করে। এ সময় পিটিয়ে আহত করা হয় তিন পুলিশ কনষ্টেবলকেও। পরিস্থিতি সামাল দিতে শর্টগান থেকে ৪০ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে পুলিশ।
এরপরও পুলিশের দায়েরকৃত মামলায় তাদের কারো নাম পরিচয় উল্লেখ না আমাসী করা হলো অজ্ঞাত লোকদেরকে। কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) এস এম মাহবুবুল আলম জানান, পুলিশের ওপর হামলা ও থানা ভাংচুর ঘটনায় উপ পিরিদর্শক ছাগির আহমেদ বাদী হয়ে অজ্ঞাত পাঁচশ লোককে আসামী বৃহস্পতিবার রাতে একটি মামলা দায়ের করেন। তবে, মামলায় আসামীদের কারো নাম পরিচয় উল্লেখ করা হয়নি কেন এই প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানান ওসি।
নোয়াখালীর কবিরহাট থানায় হামলা, ভাংচুর ও পুলিশ সদস্যদেরকে আহত করার চারদিন পর রোববার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেন পুলিশের চট্রগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত উপ মহাপরিদর্শক (অপরাধ) মাহবুবুর রহমান পিপিএম। এ সময় ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী পুলিশ সদস্য ও স্থানীয় লোকজনের স্বাক্ষ গ্রহণ করেন তিনি। নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এস.এম আশরাফুজ্জামান জানান, সকাল সাড়ে দশটা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত অতিরিক্ত উপ মহাপরিদর্শক কবিরহাট থানায় অবস্থান করেন। এ সময় তিনি থানায় হামলা ও ভাংচরের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ২৭ জন স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশের ১৫ জনের স্বাক্ষ গ্রহণ করেন।
এর আগে ও পরে তিনি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত থানার বিভিন্ন কক্ষ ও পুরো থানা কমপ্লেক্স দেখে নেন। পুলিশের মধ্য থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এস.এম আশরাফুজ্জামান, সদর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার নিষ্কৃতি চাকমা, কবিরহাট থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) এস এম মাহবুবুল আলম এবং হামলায় আহত তিন কনষ্টেটবলেরও স্বাক্ষর নেয়া হয়।
স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে অতিরিক্ত উপ মহাপরিদর্শক (অপরাধ) মাহবুবুর রহমান বলেন-‘আমি এখানে সংশ্লিষ্ট সবার সাথে কথা বলেছি এবং সবকিছু দেখলাম। এ ব্যপারে দায়েরকৃত মামলায় তদন্ত এবং আসামী গ্রেপ্তারের বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছি।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী এক নেতার সাথে মুঠোফোনে দুর্ব্যবহার করার অভিযোগে কবিরহাট পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মোসলেহ উদ্দিন নবীকে আটকের উদ্দেশ্যে তার বাড়িতে বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় নবীকে না পেয়ে তার দুই ভাই সাইফুল ও বখতিয়ারকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়। এরপর রাত ১২টার দিকে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র জহিরুল হক রায়হানের উপস্থিতিতে তাঁর অনুসারী আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীরা থানায় হামলা চালিয়ে দরজা জানালা, গ্লাস সহ বিভিন্ন কক্ষের আসবাবপত্র ভাংচুর করে। এ সময় পিটিয়ে আহত করা হয় তিন পুলিশ কনষ্টেবলকেও। পরিস্থিতি সামাল দিতে শর্টগান থেকে ৪০ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে পুলিশ।
এরপরও পুলিশের দায়েরকৃত মামলায় তাদের কারো নাম পরিচয় উল্লেখ না আমাসী করা হলো অজ্ঞাত লোকদেরকে। কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) এস এম মাহবুবুল আলম জানান, পুলিশের ওপর হামলা ও থানা ভাংচুর ঘটনায় উপ পিরিদর্শক ছাগির আহমেদ বাদী হয়ে অজ্ঞাত পাঁচশ লোককে আসামী বৃহস্পতিবার রাতে একটি মামলা দায়ের করেন। তবে, মামলায় আসামীদের কারো নাম পরিচয় উল্লেখ করা হয়নি কেন এই প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানান ওসি।
- আবু নাছের মঞ্জু