লোকসংবাদ প্রতিবেদন
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরকাঁকড়া গ্রামে মাস্টার সামছুল হকের বাড়ীতে সুমি আক্তার নামের এক কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে যে কোন সময়। নিহত সুমি ওই উপজেলার চরফকিরা গ্রামের মো. আবুল বাসারের মেয়ে। সে দীর্ঘদিন পর্যন্ত পাশ্ববর্তী চরকাঁকড়া গ্রামের মামার বাড়িতে থাকতো। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।
নিহত সুমির মামা মাস্টার আবু নাছের জানান, চাকুরীর সুবাদে তিনি ও তার পরিবারের লোকজন গ্রামের বাড়িতে থাকেন না। ঘরে বৃদ্ধা মাকে দেখা শোনা করার জন্য কেউ নেই বিধায় গত ৮-৯ বছর আগে সুমিকে নিয়ে আসেন তিনি। তাছাড়া সুমিও ১০ভাই বোনের মধ্যে তৃতীয়। অর্থনৈতিক দৈন্যতাও ছিল তার পরিবারে। ফলে সুমি মামার বাড়িতে থেকে তার নানীকে দেখাশোনা করতো। শনিবার রাত সুমীর নানি ঘুমিয়ে গেলেও সে না ঘুমিয়ে টেলিভিশন দেখছিল। রাত প্রায় ১টার দিকে হঠাৎ নানির ঘুম ভেঙ্গে গেলে নাতনীকে পার্শ্বে দেখতে না পেয়ে টেলিভিশনের কক্ষে গেলে দেখে টেলিভিশন চলছে, ঘরের দরজাও খোলা এবং বিবস্ত্র অবস্থায় সুমি খাটে পড়ে রয়েছে। পরে তিনি চিৎকার দিলে পার্শ্বের বাড়ির লোকজন এসে দেখতে পায় সুমি খাটে পড়ে রয়েছে। পরে তাকে কাপড় দিয়ে পেছিয়ে রাখে এবং আবু নাছেরসহ পরিবারের অপরাপরদের সংবাদ দেয়া হয়। সকালে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং পুলিশ সুমির মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়ে দেয়।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুর রহমান সাজিদ জানান, মৃত্যুর কারণ এখনও বলা যাচ্ছে না। ময়না তদন্তের পর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
আবু নাছের মঞ্জু
০৩.০৮.২০১৪
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরকাঁকড়া গ্রামে মাস্টার সামছুল হকের বাড়ীতে সুমি আক্তার নামের এক কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে যে কোন সময়। নিহত সুমি ওই উপজেলার চরফকিরা গ্রামের মো. আবুল বাসারের মেয়ে। সে দীর্ঘদিন পর্যন্ত পাশ্ববর্তী চরকাঁকড়া গ্রামের মামার বাড়িতে থাকতো। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।
নিহত সুমির মামা মাস্টার আবু নাছের জানান, চাকুরীর সুবাদে তিনি ও তার পরিবারের লোকজন গ্রামের বাড়িতে থাকেন না। ঘরে বৃদ্ধা মাকে দেখা শোনা করার জন্য কেউ নেই বিধায় গত ৮-৯ বছর আগে সুমিকে নিয়ে আসেন তিনি। তাছাড়া সুমিও ১০ভাই বোনের মধ্যে তৃতীয়। অর্থনৈতিক দৈন্যতাও ছিল তার পরিবারে। ফলে সুমি মামার বাড়িতে থেকে তার নানীকে দেখাশোনা করতো। শনিবার রাত সুমীর নানি ঘুমিয়ে গেলেও সে না ঘুমিয়ে টেলিভিশন দেখছিল। রাত প্রায় ১টার দিকে হঠাৎ নানির ঘুম ভেঙ্গে গেলে নাতনীকে পার্শ্বে দেখতে না পেয়ে টেলিভিশনের কক্ষে গেলে দেখে টেলিভিশন চলছে, ঘরের দরজাও খোলা এবং বিবস্ত্র অবস্থায় সুমি খাটে পড়ে রয়েছে। পরে তিনি চিৎকার দিলে পার্শ্বের বাড়ির লোকজন এসে দেখতে পায় সুমি খাটে পড়ে রয়েছে। পরে তাকে কাপড় দিয়ে পেছিয়ে রাখে এবং আবু নাছেরসহ পরিবারের অপরাপরদের সংবাদ দেয়া হয়। সকালে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং পুলিশ সুমির মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়ে দেয়।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুর রহমান সাজিদ জানান, মৃত্যুর কারণ এখনও বলা যাচ্ছে না। ময়না তদন্তের পর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
আবু নাছের মঞ্জু
০৩.০৮.২০১৪