লোকসংবাদ প্রতিবেদন
বর্ণঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে নোয়াখালীতে হয়ে গেল শিশুদের পরিচালনায় বিশ্বের প্রথম বাংলা সংবাদভিত্তিক ওয়েবসাইট ‘হ্যালো’র শিশুসাংবাদিক উৎসব। নোয়াখালী পৌরহলে বিকেল চারটা থেকে শুরু হয়ে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত চলা ভিন্নধর্মী এই উৎসব মুখরিত হয়ে উঠে শিশুদের নানা পরিবেশনায়।
নওশের কোরেশী নিশানের রচনা ও নির্দেশনায় ‘দূরের পথ’ নাটক নিয়ে প্রথমেই মঞ্চে আসে সুরছন্দ সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী। ৪৫ মিনিটের এই নাটকে শিক্ষাঙ্গনে ছাত্ররাজনীতির বর্তমান চালচিত্র তুলে ধরা হয়। এরপর পেশাগত শিল্পীদের পাশাপাশি একে একে গান, নৃত্য ও আবৃত্তি নিয়ে মঞ্চে আসে শিশুসাংবাদিকরা।
মাঝে সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার(এসপি) মো. ইলিয়াছ শরীফ, নোয়াখালী সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকে শিহাব উদ্দিন শাহীন, নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি আলমগীর ইউসুফ ও বিডিনিউজটোয়েন্টিফোর ডটকম এর নিউজ করসপনডেন্ট সালাউদ্দিন ওয়াহেদ প্রিতম ও জেলা প্রতিনিধি আবু নাছের মঞ্জু। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন শিশুসাংবাদিক সানজিদা তাসনীম বীথি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার(এসপি) মো. ইলিয়াছ শরীফ শিশুদেরকে আলোকিত মানুষ হিসেবে বেড়ে ওঠার পরামর্শ দেন। আগত শিশুসাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে এসপি বলেন, ‘একজন মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় হয়, তোমাদের প্রতি আমার পরামর্শ হচ্ছে-তোমরা দেশ বিদেশের খ্যাতিমান মানুষদের মতো বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখো, আমার বিশ্বাস তোমাদের সেই স্বপ্ন সফল হবে নিশ্চয়ই। তিনি আগত ২৫০ জন শিশুসাংবাদিকে হাতে নিজের পক্ষ থেকে মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা ‘মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস’ বইটি তুলে দেন। এ সময় হলভর্তি দর্শক শ্রেতার করতালিতে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো অনুষ্ঠানস্থল।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকে শিহাব উদ্দিন শাহীন শিশুদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় মুগ্ধ হয়ে বলেন, ‘আমাদের অনেক ব্যর্থতা আর হতাশার মাঝে তোমরা দেশে আশার আলো জ্বালিয়ে রাখবে বলে বিশ্বাস করি। তোমরাই দেশকে নিয়ে যাবে সুন্দর আগামীর পথে। উন্নতি ও সমৃদ্ধির সর্বোচ্চ শিখরে।
নোয়াখালী প্রেসক্লাবে সভাপতি আলমগীর ইউসুফ বলেন, ‘পথাগত সাংবাদিকতার বাইরে হ্যালো বিডিনিউজ একটি অনন্য উদাহরণ সৃস্টি করেছে দেশে। এই সাইটে তোমরা শিশুরা তোমাদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে সুন্দর আগামীর পথে এগিয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। আলোচনা সভা শেষে ২৫০ জনকে শিশুসাংবাদিক স্মারক প্রদান করেন অতিথিবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে শিশুসাংবাদিক ও তাদের অভিভাবকদের পাশাপাশি শিক্ষক, সাংবাদিক, সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তা, সাংস্কৃতিক কর্মী-সংগঠক সহ নানা শ্রেণী পেশার লোকজন অংশগ্রহণ করেন।
আবু নাছের মঞ্জু
৩০.০৮.১৪
বর্ণঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে নোয়াখালীতে হয়ে গেল শিশুদের পরিচালনায় বিশ্বের প্রথম বাংলা সংবাদভিত্তিক ওয়েবসাইট ‘হ্যালো’র শিশুসাংবাদিক উৎসব। নোয়াখালী পৌরহলে বিকেল চারটা থেকে শুরু হয়ে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত চলা ভিন্নধর্মী এই উৎসব মুখরিত হয়ে উঠে শিশুদের নানা পরিবেশনায়।
নওশের কোরেশী নিশানের রচনা ও নির্দেশনায় ‘দূরের পথ’ নাটক নিয়ে প্রথমেই মঞ্চে আসে সুরছন্দ সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী। ৪৫ মিনিটের এই নাটকে শিক্ষাঙ্গনে ছাত্ররাজনীতির বর্তমান চালচিত্র তুলে ধরা হয়। এরপর পেশাগত শিল্পীদের পাশাপাশি একে একে গান, নৃত্য ও আবৃত্তি নিয়ে মঞ্চে আসে শিশুসাংবাদিকরা।
মাঝে সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার(এসপি) মো. ইলিয়াছ শরীফ, নোয়াখালী সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকে শিহাব উদ্দিন শাহীন, নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি আলমগীর ইউসুফ ও বিডিনিউজটোয়েন্টিফোর ডটকম এর নিউজ করসপনডেন্ট সালাউদ্দিন ওয়াহেদ প্রিতম ও জেলা প্রতিনিধি আবু নাছের মঞ্জু। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন শিশুসাংবাদিক সানজিদা তাসনীম বীথি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার(এসপি) মো. ইলিয়াছ শরীফ শিশুদেরকে আলোকিত মানুষ হিসেবে বেড়ে ওঠার পরামর্শ দেন। আগত শিশুসাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে এসপি বলেন, ‘একজন মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় হয়, তোমাদের প্রতি আমার পরামর্শ হচ্ছে-তোমরা দেশ বিদেশের খ্যাতিমান মানুষদের মতো বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখো, আমার বিশ্বাস তোমাদের সেই স্বপ্ন সফল হবে নিশ্চয়ই। তিনি আগত ২৫০ জন শিশুসাংবাদিকে হাতে নিজের পক্ষ থেকে মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা ‘মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস’ বইটি তুলে দেন। এ সময় হলভর্তি দর্শক শ্রেতার করতালিতে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো অনুষ্ঠানস্থল।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকে শিহাব উদ্দিন শাহীন শিশুদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় মুগ্ধ হয়ে বলেন, ‘আমাদের অনেক ব্যর্থতা আর হতাশার মাঝে তোমরা দেশে আশার আলো জ্বালিয়ে রাখবে বলে বিশ্বাস করি। তোমরাই দেশকে নিয়ে যাবে সুন্দর আগামীর পথে। উন্নতি ও সমৃদ্ধির সর্বোচ্চ শিখরে।
নোয়াখালী প্রেসক্লাবে সভাপতি আলমগীর ইউসুফ বলেন, ‘পথাগত সাংবাদিকতার বাইরে হ্যালো বিডিনিউজ একটি অনন্য উদাহরণ সৃস্টি করেছে দেশে। এই সাইটে তোমরা শিশুরা তোমাদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে সুন্দর আগামীর পথে এগিয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। আলোচনা সভা শেষে ২৫০ জনকে শিশুসাংবাদিক স্মারক প্রদান করেন অতিথিবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে শিশুসাংবাদিক ও তাদের অভিভাবকদের পাশাপাশি শিক্ষক, সাংবাদিক, সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তা, সাংস্কৃতিক কর্মী-সংগঠক সহ নানা শ্রেণী পেশার লোকজন অংশগ্রহণ করেন।
আবু নাছের মঞ্জু
৩০.০৮.১৪