লোকসংবাদ প্রতিবেদন
নোয়াখালীর চাটখিলে পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ডাকাত দলের প্রধান খোরশেদ আলম (৩৮) নিহত হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, বুধবার রাত ১টার দিকে আবু তোরাব গ্রামের হারুন বেপারীর ইটের ভাটার কাছে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে বলে। এ সময় চার পুলিশ সদস্য আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে একটি কাটা রাইফেল, একটি এলজি, একটি বিদেশী পিস্তল ও চারটি রামদা উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত খোরশেদ আলম বদলকোর্ট গ্রামের আবদুর রশীদের ছেলে। তার বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতি, অস্ত্র ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় ৩০টি মামলা রয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএস আশরাফুজ্জামান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকার শিয়ালবাড়ি এলাকা থেকে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ সোমবার খোরশেদ আলমকে গ্রেপ্তার করে। এরপর মঙ্গলবার রাতে নোয়াখালী এনে খোরশেদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ। পথিমধ্যে খোরশেদের সহযোগীরা পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নেয়া চেষ্টা চালায়। এ সময় ডাকাতরা পুলিশকে লক্ষ্য করে বৃস্টির মতো গুলি ছুঁড়লে জবাবে পুলিশও শর্টগান থেকে ১০ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে। এক পর্যায়ে নিজের সহযোগীদের গুলিতে মারা যান খোরশেদ। সহযোগীরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থল থেকে খোরশেদের মরদেহ ও ফেলে যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্যে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যদেরকে জেলা সদরে পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এ ব্যপারে হত্যা, পুলিশের ওপর হামলা ও অস্ত্র আইনে তিনটি মামলা দায়ের করা হবে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।
নোয়াখালীর চাটখিলে পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ডাকাত দলের প্রধান খোরশেদ আলম (৩৮) নিহত হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, বুধবার রাত ১টার দিকে আবু তোরাব গ্রামের হারুন বেপারীর ইটের ভাটার কাছে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে বলে। এ সময় চার পুলিশ সদস্য আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে একটি কাটা রাইফেল, একটি এলজি, একটি বিদেশী পিস্তল ও চারটি রামদা উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত খোরশেদ আলম বদলকোর্ট গ্রামের আবদুর রশীদের ছেলে। তার বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতি, অস্ত্র ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় ৩০টি মামলা রয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএস আশরাফুজ্জামান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকার শিয়ালবাড়ি এলাকা থেকে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ সোমবার খোরশেদ আলমকে গ্রেপ্তার করে। এরপর মঙ্গলবার রাতে নোয়াখালী এনে খোরশেদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ। পথিমধ্যে খোরশেদের সহযোগীরা পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নেয়া চেষ্টা চালায়। এ সময় ডাকাতরা পুলিশকে লক্ষ্য করে বৃস্টির মতো গুলি ছুঁড়লে জবাবে পুলিশও শর্টগান থেকে ১০ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে। এক পর্যায়ে নিজের সহযোগীদের গুলিতে মারা যান খোরশেদ। সহযোগীরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থল থেকে খোরশেদের মরদেহ ও ফেলে যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্যে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যদেরকে জেলা সদরে পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এ ব্যপারে হত্যা, পুলিশের ওপর হামলা ও অস্ত্র আইনে তিনটি মামলা দায়ের করা হবে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।
- আবু নাছের মঞ্জু