লোকসংবাদ প্রতিবেদন
নোয়াখালীর নিঝুম দ্বীপের সন্নিকটে বঙ্গোপসাগরে সোমবার সকালে জলদস্যুদের হামলায় সাত জেলে গুলিবিদ্ধ সহ ১২ জন আহত হয়েছে। এ সময় দস্যুরা ১০ জন মাঝিমাল্লা সহ একটি ট্রলার ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আহত জেলেদেরকে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও আহত জেলেরা জানান, নিঝুম দ্বীপের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যাওয়া এমভি রুনা, এমভি জাহিদ হাসান ও এমভি মায়ের দোয়া নামে তিনটি ট্রলারে জলদস্যুরা হানা দেয়। এ সময় দস্যুদের হামলায় অন্তত ১২ জেলে আহত হয়।
আহতদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সাত জেলেকে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এরা হলেন-সোনাদিয়া ইউনিয়নের জবিউল হোসেনের ছেলে নুর ইসলাম(৩৫), আকবর হোসেনের ছেলে আফসার উদ্দিন(২৩), বয়ার চরের নুর ইসলামের ছেলে মহি উদ্দিন(৩০), জাহাজমারা ইউনিয়নের আবুল কাশেমের ছেলে শামীম(১৮), মো. মোস্তফার ছেলে মো. ফারুক(৩০), আবুল কালামের ছেলে নুর আলম(৪৪) ও মো. হানিফেরে ছেলে হানান(২৪)।
জলদস্যুরা মাছ, টাকা ও মালামাল লুটপাটের পর ১০ জেলে ও মাঝিমাল্লা সহ একটি ট্রলার ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পপ্লেক্সের চিকিৎসক হায়দার জানান, ভর্তিকৃত সাত জেলের শরীরে বিভিন্ন স্থানে শর্টগানের বুলেটবিদ্ধ হয়েছে।
এ ব্যপারে নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফ জানান, নিঝুম দ্বীপ থেকে কয়েক কিলোমিটার অনেক দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে গত কয়েকদিন থেকে কক্সবাজারের চকরিয়ার মান্নান বাহিনী নৌ ডাকাতির ঘটনা ঘটাচ্ছে।
নোয়াখালীর নিঝুম দ্বীপের সন্নিকটে বঙ্গোপসাগরে সোমবার সকালে জলদস্যুদের হামলায় সাত জেলে গুলিবিদ্ধ সহ ১২ জন আহত হয়েছে। এ সময় দস্যুরা ১০ জন মাঝিমাল্লা সহ একটি ট্রলার ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আহত জেলেদেরকে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও আহত জেলেরা জানান, নিঝুম দ্বীপের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যাওয়া এমভি রুনা, এমভি জাহিদ হাসান ও এমভি মায়ের দোয়া নামে তিনটি ট্রলারে জলদস্যুরা হানা দেয়। এ সময় দস্যুদের হামলায় অন্তত ১২ জেলে আহত হয়।
আহতদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সাত জেলেকে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এরা হলেন-সোনাদিয়া ইউনিয়নের জবিউল হোসেনের ছেলে নুর ইসলাম(৩৫), আকবর হোসেনের ছেলে আফসার উদ্দিন(২৩), বয়ার চরের নুর ইসলামের ছেলে মহি উদ্দিন(৩০), জাহাজমারা ইউনিয়নের আবুল কাশেমের ছেলে শামীম(১৮), মো. মোস্তফার ছেলে মো. ফারুক(৩০), আবুল কালামের ছেলে নুর আলম(৪৪) ও মো. হানিফেরে ছেলে হানান(২৪)।
জলদস্যুরা মাছ, টাকা ও মালামাল লুটপাটের পর ১০ জেলে ও মাঝিমাল্লা সহ একটি ট্রলার ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পপ্লেক্সের চিকিৎসক হায়দার জানান, ভর্তিকৃত সাত জেলের শরীরে বিভিন্ন স্থানে শর্টগানের বুলেটবিদ্ধ হয়েছে।
এ ব্যপারে নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফ জানান, নিঝুম দ্বীপ থেকে কয়েক কিলোমিটার অনেক দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে গত কয়েকদিন থেকে কক্সবাজারের চকরিয়ার মান্নান বাহিনী নৌ ডাকাতির ঘটনা ঘটাচ্ছে।
- আবু নাছের মঞ্জু