লোকসংবাদ প্রতিবেদন
নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও আন্ত:জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি ইউসুফ আলী সেলিম প্রকাশ নিশাত সেলিম হত্যার ঘটনায় তিন তরুণকে গ্রেফতার করে সুধারাম থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতদেরকে বুধবার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম সিরাজ উদ্দিন ইবালের আদালতে সোপর্দ করা হলে দুইজন হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দেয়। পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাদের আদালত থেকে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- বেগমগঞ্জ উপজেলার ভবানী জীবনপুর গ্রামের লেবু মোস্তফার ছেলে মিজু আহমেদ ওরফে মিজান (২২), একই গ্রামের আবদুল মোল্লার ছেলে হাবিবুর রহমান হাবিব (২০), বড় মেহেদীপুর গ্রামের ইমাম হোসেনের ছেলে সিরাজুল ইসলাম সুজন (২০)। এরমধ্যে মিজান এবং সুজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেয়।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন তরফদার জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে নোয়াখালীর সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের উদয় সাধুর হাট বাজারের দক্ষিণ পার্শ্বের রামানন্দী গ্রামের হাবিলদার বাদশা আলমের বাড়ির সামনের সড়ক থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় মিজানের দেহ তল্লাশী করে একটি দেশীয় তৈরি এলজি ও নিহত সেলিমের বন্ধু রফিক মেম্বারের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন এবং হাবিব ও সুজনের কাছ থেকে দুটি চাপাতী ও একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়। পরে বুধবার বিকালে তিনজনকে নোয়াখালীর বিচারিক হাকিম আদালতে সোপর্দ করা হয়। এরমধ্যে মিজান এবং সুজন আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দীতে নিশাত সেলিম হত্যার সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেন এবং তাদের সাথে আরও ২৫-৩০জন ছিল বলেও জানান। তবে; তদন্তের সার্থে কেন কিভাবে এবং আর কারা জড়িত রয়েছে সেটি জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন ওসি। এই তিনজনসহ নিশাত সেলিম হত্যার ঘটনায় মোট ৯জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া গ্রেফতারকৃত তিনজনের কাছে অস্ত্র পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনেও একটি মামলা দায়ের হয়েছে।
প্রসঙ্গত : প্রতি বছরের মতো সেলিম গত ২৭ জুলাই রোববার যাকাত বিতরণ করার জন্য লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়নের তিতারকান্দি গ্রামের বাড়িতে যান। যাকাত বিতরণ ও স্থানীয়দের সাথে শুভেচ্ছা বিনময় শেষে রাত সাড়ে ৯টার দিকে নোয়াখালী জেলা শহরের বাড়িতে ফেরার পথে কিছুদুর পৌছলে নোয়াখালীর সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের মহতাপুর এলাকায় দৃর্বৃত্তরা তাকে আটক করে গলা কেটে ফেলে যায়। স্থানীয় লোকজন তাঁকে দ্রুত উদ্ধার করে নোয়াখাল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসার পথেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
#
নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও আন্ত:জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি ইউসুফ আলী সেলিম প্রকাশ নিশাত সেলিম হত্যার ঘটনায় তিন তরুণকে গ্রেফতার করে সুধারাম থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতদেরকে বুধবার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম সিরাজ উদ্দিন ইবালের আদালতে সোপর্দ করা হলে দুইজন হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দেয়। পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাদের আদালত থেকে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- বেগমগঞ্জ উপজেলার ভবানী জীবনপুর গ্রামের লেবু মোস্তফার ছেলে মিজু আহমেদ ওরফে মিজান (২২), একই গ্রামের আবদুল মোল্লার ছেলে হাবিবুর রহমান হাবিব (২০), বড় মেহেদীপুর গ্রামের ইমাম হোসেনের ছেলে সিরাজুল ইসলাম সুজন (২০)। এরমধ্যে মিজান এবং সুজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেয়।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন তরফদার জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে নোয়াখালীর সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের উদয় সাধুর হাট বাজারের দক্ষিণ পার্শ্বের রামানন্দী গ্রামের হাবিলদার বাদশা আলমের বাড়ির সামনের সড়ক থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় মিজানের দেহ তল্লাশী করে একটি দেশীয় তৈরি এলজি ও নিহত সেলিমের বন্ধু রফিক মেম্বারের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন এবং হাবিব ও সুজনের কাছ থেকে দুটি চাপাতী ও একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়। পরে বুধবার বিকালে তিনজনকে নোয়াখালীর বিচারিক হাকিম আদালতে সোপর্দ করা হয়। এরমধ্যে মিজান এবং সুজন আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দীতে নিশাত সেলিম হত্যার সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেন এবং তাদের সাথে আরও ২৫-৩০জন ছিল বলেও জানান। তবে; তদন্তের সার্থে কেন কিভাবে এবং আর কারা জড়িত রয়েছে সেটি জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন ওসি। এই তিনজনসহ নিশাত সেলিম হত্যার ঘটনায় মোট ৯জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া গ্রেফতারকৃত তিনজনের কাছে অস্ত্র পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনেও একটি মামলা দায়ের হয়েছে।
প্রসঙ্গত : প্রতি বছরের মতো সেলিম গত ২৭ জুলাই রোববার যাকাত বিতরণ করার জন্য লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়নের তিতারকান্দি গ্রামের বাড়িতে যান। যাকাত বিতরণ ও স্থানীয়দের সাথে শুভেচ্ছা বিনময় শেষে রাত সাড়ে ৯টার দিকে নোয়াখালী জেলা শহরের বাড়িতে ফেরার পথে কিছুদুর পৌছলে নোয়াখালীর সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের মহতাপুর এলাকায় দৃর্বৃত্তরা তাকে আটক করে গলা কেটে ফেলে যায়। স্থানীয় লোকজন তাঁকে দ্রুত উদ্ধার করে নোয়াখাল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসার পথেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
#
- আবু নাছের মঞ্জ