লোকসংবাদ প্রতিনিধি
নোয়াখালীতে মিছিল, গণজমায়েত ও মানবন্ধনের মধ্য দিয়ে বৃহস্পতিবার বিশ্ব খাদ্য দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে সকালে নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে খাদ্য নিরাপত্তা আন্দোলন (খানি), নোয়াখালী দারিদ্র্য বিরোধী মঞ্চ, পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যাকশান নেটওয়ার্ক (প্রান), এনআরডিএস, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট, বন্ধন এবং সুপ্র আয়োজিত মানবন্ধনে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজন অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধন শেষে শহরে মৌন মিছিল বের করা হয়। পরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্তম্ভে খাদ্য নিরাপত্তা প্রচারাভিযানের নোয়াখালী জেলা সভাপতি রাহা নব কুমারের সভাপতিত্বে জমায়েতে বক্তব্য রাখেন এনআরডিএসের প্রধান সমন্বয়কারী আবদুল আউয়াল, তৈল-গ্যাস-বন্দর রক্ষা কমিটি নোয়াখালী সভাপতি আনম জাহের উদ্দিন, খাদ্য নিরাপত্তা প্রচারাভিযানের সদস্য সচিব সাংবাদিক আবু নাছের মঞ্জু, খানি নিরাপত্তা আন্দোলন বাংলাদেশের সম্পাদক নুরুল আলম মাসুদ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে অতি-দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকার নিরাপত্তায় শুধুমাত্র সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচি দিয়ে সকল মানুষের ক্ষুধা মুক্তি সম্ভব নয়। বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা সূচক অনুযায়ী এখনো দেশের প্রায় ৩৬ শতাংশ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় বসবাস করে। সাংবিধানিক নির্দেশনা, রাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গিকার এবং বর্তমান সরকারের ভিশন ২০২১ -এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে অবিলম্বে খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়নের দাবি জানান বক্তারা।
বক্তারা বলেন, খাদ্য অধিকার একটি মৌলিক মানবাধিকার এবং ইতোমধ্যে আমাদের পাশের কয়েকটি দেশ খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়ন করেছে। সকলের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কাজের সুযোগ, সম্পদ লাভের সুযোগ তৈরি করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। ইতোমধ্যে দেশে খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টি পরিস্থিতি এবং সামাজিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বৈষ্টনীর বিষয়গুলোতে অগ্রসর অবস্থানে রয়েছে। কিন্তু, দেশে এখনো খাদ্য অধিকার বিষয়ক কোন আইন নেই। তাই আগামিতেই অবশ্যই খাদ্য অধিকার বিষয়ক আইন প্রষয়ণ করতে হবে।
নোয়াখালীতে মিছিল, গণজমায়েত ও মানবন্ধনের মধ্য দিয়ে বৃহস্পতিবার বিশ্ব খাদ্য দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে সকালে নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে খাদ্য নিরাপত্তা আন্দোলন (খানি), নোয়াখালী দারিদ্র্য বিরোধী মঞ্চ, পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যাকশান নেটওয়ার্ক (প্রান), এনআরডিএস, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট, বন্ধন এবং সুপ্র আয়োজিত মানবন্ধনে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজন অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধন শেষে শহরে মৌন মিছিল বের করা হয়। পরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্তম্ভে খাদ্য নিরাপত্তা প্রচারাভিযানের নোয়াখালী জেলা সভাপতি রাহা নব কুমারের সভাপতিত্বে জমায়েতে বক্তব্য রাখেন এনআরডিএসের প্রধান সমন্বয়কারী আবদুল আউয়াল, তৈল-গ্যাস-বন্দর রক্ষা কমিটি নোয়াখালী সভাপতি আনম জাহের উদ্দিন, খাদ্য নিরাপত্তা প্রচারাভিযানের সদস্য সচিব সাংবাদিক আবু নাছের মঞ্জু, খানি নিরাপত্তা আন্দোলন বাংলাদেশের সম্পাদক নুরুল আলম মাসুদ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে অতি-দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকার নিরাপত্তায় শুধুমাত্র সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচি দিয়ে সকল মানুষের ক্ষুধা মুক্তি সম্ভব নয়। বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা সূচক অনুযায়ী এখনো দেশের প্রায় ৩৬ শতাংশ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় বসবাস করে। সাংবিধানিক নির্দেশনা, রাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গিকার এবং বর্তমান সরকারের ভিশন ২০২১ -এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে অবিলম্বে খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়নের দাবি জানান বক্তারা।
বক্তারা বলেন, খাদ্য অধিকার একটি মৌলিক মানবাধিকার এবং ইতোমধ্যে আমাদের পাশের কয়েকটি দেশ খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়ন করেছে। সকলের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কাজের সুযোগ, সম্পদ লাভের সুযোগ তৈরি করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। ইতোমধ্যে দেশে খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টি পরিস্থিতি এবং সামাজিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বৈষ্টনীর বিষয়গুলোতে অগ্রসর অবস্থানে রয়েছে। কিন্তু, দেশে এখনো খাদ্য অধিকার বিষয়ক কোন আইন নেই। তাই আগামিতেই অবশ্যই খাদ্য অধিকার বিষয়ক আইন প্রষয়ণ করতে হবে।