লোকসংবাদ প্রতিবেদন:
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অসাবধানতার কারণে ২০১২ সালের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষায় ইংরেজী (নন-ক্রেডিট) বিষয়ে ফলাফল বিপর্যয়ের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে মিছিল, সমাবেশ ও মানববন্ধন করে শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা জেলা শহরে মিছিল বের করে। মিছিলকারীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে ও সামনে নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে।
এ সময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নোয়াখালী সরকারি কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ফরহাদ হোসেন সুজন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাদ্দাম হোসেন, অর্থনীতি বিভাগের এ.এম মঞ্জু, চৌমুহনী সরকারি এস.এ কলেজের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম রনি প্রমুখ।
বক্তরা বলেন, একদিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চার বছরের অনার্স শেষ করতে ৭-৮ বছর লেগে যায়। অপর দিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একের পর এক আপত্তিকর সিদ্ধান্ত ছাত্র-ছাত্রীদের উপর ছাপিয়ে দেয়া হয়। যা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য হুমকি স্বরূপ। ২০১২ সালের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা হয়েছে ২০১৪ সালে। ওই পরীক্ষায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অসাবধানতার কারণে ইংরেজি (নন-ক্রেডিট) বিষয়ে অংশগ্রহণকারী অধিকাংশ শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়। যা একেবারেই অবাস্তব ও অকল্পনীয়। পরীক্ষার খাতাগুলো যথাযথভাবে বিনামূল্যে পুন:মূল্যায়ন করলে অধিকাংশ শিক্ষার্থী সফলতার সহিত কৃতকার্য হবে।
শিক্ষার্থীরা ইংরেজি (নন-ক্রেডিট) বিষয়ের উত্তরপত্র বিনামূলে সঠিকভাবে পুন:মূল্যায়ন, প্রতিটি বিষয়ের উত্তরপত্রের পুন:মূল্যায়নের ফি কমিয়ে আনা ও সেশনজট কমিয়ে যথাসময়ে পরীক্ষাগুলো অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করার দাবি জানান।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অসাবধানতার কারণে ২০১২ সালের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষায় ইংরেজী (নন-ক্রেডিট) বিষয়ে ফলাফল বিপর্যয়ের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে মিছিল, সমাবেশ ও মানববন্ধন করে শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা জেলা শহরে মিছিল বের করে। মিছিলকারীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে ও সামনে নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে।
এ সময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নোয়াখালী সরকারি কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ফরহাদ হোসেন সুজন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাদ্দাম হোসেন, অর্থনীতি বিভাগের এ.এম মঞ্জু, চৌমুহনী সরকারি এস.এ কলেজের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম রনি প্রমুখ।
বক্তরা বলেন, একদিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চার বছরের অনার্স শেষ করতে ৭-৮ বছর লেগে যায়। অপর দিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একের পর এক আপত্তিকর সিদ্ধান্ত ছাত্র-ছাত্রীদের উপর ছাপিয়ে দেয়া হয়। যা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য হুমকি স্বরূপ। ২০১২ সালের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা হয়েছে ২০১৪ সালে। ওই পরীক্ষায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অসাবধানতার কারণে ইংরেজি (নন-ক্রেডিট) বিষয়ে অংশগ্রহণকারী অধিকাংশ শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়। যা একেবারেই অবাস্তব ও অকল্পনীয়। পরীক্ষার খাতাগুলো যথাযথভাবে বিনামূল্যে পুন:মূল্যায়ন করলে অধিকাংশ শিক্ষার্থী সফলতার সহিত কৃতকার্য হবে।
শিক্ষার্থীরা ইংরেজি (নন-ক্রেডিট) বিষয়ের উত্তরপত্র বিনামূলে সঠিকভাবে পুন:মূল্যায়ন, প্রতিটি বিষয়ের উত্তরপত্রের পুন:মূল্যায়নের ফি কমিয়ে আনা ও সেশনজট কমিয়ে যথাসময়ে পরীক্ষাগুলো অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করার দাবি জানান।
- আবু নাছের মঞ্জু