লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
নোয়াখালীর মাইজদীতে বুধবার বিকেলে এক ফার্নিচার ব্যবসায়ীকে অপহরণের চেষ্টাকালে প্রতারক চক্রের এক সদস্যকে প্রাইভেটকার সহ গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই ব্যক্তি নিজের পরিচয় সম্পর্কে পুলিশের কাছে বিভ্রান্তিকর নানা রকম তথ্য দেয়। বৃহস্পতিবার কামালকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, জেলা শহরের পৌর কল্যান উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে অবস্থিত ফার্ণিচার মেলার মালিক ইব্রাহিম খলিল মজনুকে দেড় বছর আগে একটি প্রতারক চক্র ফার্নিচার কেনার কথা বলে ঢাকায় নিয়ে যায়। এরপর তাকে উত্তরার একটি বাসায় দুইদিন জিম্মি করে রেখে একলাখ টাকা মুক্তিপন আদায় করে ছেড়ে দেয়। গত কয়েকদিন থেকে কামাল হোসেন নিজের মুঠোফোনে ফার্নিচার কেনার কথা বলে ব্যবসায়ী মজনুকে ঢাকায় যেতে বলেন। ব্যবসায়ী মজনু এতে সম্মত না হলে বুধবার বিকেলে প্রাইভেটকারযোগে কামাল নিজেই মাইজদীতে মজনুর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আসেন। এরপর থানায় খবর দিয়ে পুলিশ এসে কামালকে গ্রেপ্তার করে। কামালের কাছে থাকা জাতীয় পরিচয়পত্রে তার ঠিকানা দেয়া হয়েছে ঢাকার আজমপুর। তবে, পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে নিজেকে কখনো নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ঘাটলাবাগ ইউনিয়নের মৃত আবদুর রহমানের ছেলে, কখনো লক্ষীপুর সদর উপজেলার দত্তপাড়া এবং কখনো রামগতি উপজেলার বাসিন্দা বলে পরিচয় দেন।
এ ব্যপারে রাতে ব্যবসায়ী ইব্রাহিম খলিল মজনু বাদী হয়ে প্রতারণা ও অপহরণের চেস্টার অভিযোগে থানায় মামলা দায়ের করেন। বৃহস্পতিবার কামালকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
নোয়াখালীর মাইজদীতে বুধবার বিকেলে এক ফার্নিচার ব্যবসায়ীকে অপহরণের চেষ্টাকালে প্রতারক চক্রের এক সদস্যকে প্রাইভেটকার সহ গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই ব্যক্তি নিজের পরিচয় সম্পর্কে পুলিশের কাছে বিভ্রান্তিকর নানা রকম তথ্য দেয়। বৃহস্পতিবার কামালকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, জেলা শহরের পৌর কল্যান উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে অবস্থিত ফার্ণিচার মেলার মালিক ইব্রাহিম খলিল মজনুকে দেড় বছর আগে একটি প্রতারক চক্র ফার্নিচার কেনার কথা বলে ঢাকায় নিয়ে যায়। এরপর তাকে উত্তরার একটি বাসায় দুইদিন জিম্মি করে রেখে একলাখ টাকা মুক্তিপন আদায় করে ছেড়ে দেয়। গত কয়েকদিন থেকে কামাল হোসেন নিজের মুঠোফোনে ফার্নিচার কেনার কথা বলে ব্যবসায়ী মজনুকে ঢাকায় যেতে বলেন। ব্যবসায়ী মজনু এতে সম্মত না হলে বুধবার বিকেলে প্রাইভেটকারযোগে কামাল নিজেই মাইজদীতে মজনুর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আসেন। এরপর থানায় খবর দিয়ে পুলিশ এসে কামালকে গ্রেপ্তার করে। কামালের কাছে থাকা জাতীয় পরিচয়পত্রে তার ঠিকানা দেয়া হয়েছে ঢাকার আজমপুর। তবে, পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে নিজেকে কখনো নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ঘাটলাবাগ ইউনিয়নের মৃত আবদুর রহমানের ছেলে, কখনো লক্ষীপুর সদর উপজেলার দত্তপাড়া এবং কখনো রামগতি উপজেলার বাসিন্দা বলে পরিচয় দেন।
এ ব্যপারে রাতে ব্যবসায়ী ইব্রাহিম খলিল মজনু বাদী হয়ে প্রতারণা ও অপহরণের চেস্টার অভিযোগে থানায় মামলা দায়ের করেন। বৃহস্পতিবার কামালকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।