লোকসংবাদ প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার কাজি নগর গ্রামে তিন ভাইকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছে নিহতদের স্বজন ও এলাকাবাসী। মঙ্গলবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে নাটেশ^র ইউনিয়নবাসীর ব্যানারে আধা ঘন্টাব্যাপী এই মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এ সময় বক্তব্য রাখেন নিহতদের মা মনোয়ারা খাতুন ও নিহত হারুনের স্ত্রী নাজমা আক্তার। মানববন্ধন শেষে আসামীদের ফাঁসির দাবিতে মিছিল বের করা হয়। পরে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে স্বারকলিপি প্রদান করা হয়।
ঈদের পরদিন (১৯ জুলাই) ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র কাজি নগর গ্রামে রফিক, সাদ্দাম, রাজু, সাজু, শরীফ, হিরণ, আজিম, তৌহিদ, সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী মোখলেছ উল্লার তিন ছেলে হারুন, কামাল ও বাবলুকে টিপিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে।
এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই মোরশেদুল আলম বাদী হয়ে সোনাইমুড়ি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এ পর্যন্ত তিন জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বাকী আসামীদেরকেও গ্রেপ্তারের জন্যে পুলিশ সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানান পুলিশ সুপার (এসপি) মো. ইলিয়াছ শরীফ। তবে, একটি পক্ষ মামলার বাদী ও নিহতদের স্বজনদেরকে নানাভাবে প্ররোচনা দিয়ে বিভ্রান্ত করা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন এসপি।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার কাজি নগর গ্রামে তিন ভাইকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছে নিহতদের স্বজন ও এলাকাবাসী। মঙ্গলবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে নাটেশ^র ইউনিয়নবাসীর ব্যানারে আধা ঘন্টাব্যাপী এই মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এ সময় বক্তব্য রাখেন নিহতদের মা মনোয়ারা খাতুন ও নিহত হারুনের স্ত্রী নাজমা আক্তার। মানববন্ধন শেষে আসামীদের ফাঁসির দাবিতে মিছিল বের করা হয়। পরে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে স্বারকলিপি প্রদান করা হয়।
ঈদের পরদিন (১৯ জুলাই) ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র কাজি নগর গ্রামে রফিক, সাদ্দাম, রাজু, সাজু, শরীফ, হিরণ, আজিম, তৌহিদ, সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী মোখলেছ উল্লার তিন ছেলে হারুন, কামাল ও বাবলুকে টিপিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে।
এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই মোরশেদুল আলম বাদী হয়ে সোনাইমুড়ি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এ পর্যন্ত তিন জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বাকী আসামীদেরকেও গ্রেপ্তারের জন্যে পুলিশ সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানান পুলিশ সুপার (এসপি) মো. ইলিয়াছ শরীফ। তবে, একটি পক্ষ মামলার বাদী ও নিহতদের স্বজনদেরকে নানাভাবে প্ররোচনা দিয়ে বিভ্রান্ত করা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন এসপি।