লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
নোয়াখালী সদর উপজেলার নোয়ান্নই ইউনিয়নে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ৮ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে কবির, মনির, জুয়েল, নোমান ও রনি নামে নামে পাঁচ জনকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে নোয়ান্নই ইউনিয়নের জনতা হাইস্কুলে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচির শেষ পর্যায়ে অনুষ্ঠানস্থলের বাইরে ছাত্রলীগের দুই দল কর্মীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে প্রথমে হাতাহাতি ও পরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
নোয়ান্নই ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা জাকিউল ইসলাম দুলাল ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন-সভাস্থলের বাইরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ ব্যপারে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ইবনে ওয়াজেদ ইমন জানান, নোয়ান্নই ইউনিয়নে ছাত্রলীগের কিছু কর্মীর মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে বলে খবর পেয়েছেন তিনি।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ কর্মীদের মধ্যে সামান্য হাতাহাতির পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে সংগঠনের জেষ্ঠ্য নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বভাবিক হয়ে যায়।
নোয়াখালী সদর উপজেলার নোয়ান্নই ইউনিয়নে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ৮ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে কবির, মনির, জুয়েল, নোমান ও রনি নামে নামে পাঁচ জনকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে নোয়ান্নই ইউনিয়নের জনতা হাইস্কুলে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচির শেষ পর্যায়ে অনুষ্ঠানস্থলের বাইরে ছাত্রলীগের দুই দল কর্মীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে প্রথমে হাতাহাতি ও পরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
নোয়ান্নই ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা জাকিউল ইসলাম দুলাল ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন-সভাস্থলের বাইরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ ব্যপারে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ইবনে ওয়াজেদ ইমন জানান, নোয়ান্নই ইউনিয়নে ছাত্রলীগের কিছু কর্মীর মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে বলে খবর পেয়েছেন তিনি।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ কর্মীদের মধ্যে সামান্য হাতাহাতির পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে সংগঠনের জেষ্ঠ্য নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বভাবিক হয়ে যায়।