লোকসংবাদ প্রতিবেদন:
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় বেড়ি বাঁধের ভাঙ্গা অংশ দিয়ে স্বাভাবিকের চেয়ে ছয় ফুট উচ্চতায় মেঘনা নদীর জোয়ারের পানি প্রবেশ করে ৩০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে করে অন্তত ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু হাসনাত মো. মঈন উদ্দিন জানান, ঘূর্ণিঝড় কোমেনের প্রভাবে মেঘনা নদীর তীব্র ¯্রােতের তোড়ে নলচিরা, চর ঈশ^র, নলের চর, কেরিং চর ও সুখচর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে অন্তত ১১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যায়। পূর্ণিমার প্রভাবে গত তিনদিন থেকে বেড়ি বাঁধের ভাঙ্গা অংশ দিয়ে স্বভাবিকের চেয়ে পাঁচ থেকে ছয় ফুট উচ্চতায় জোয়ারের পানি মানুষের বাড়িঘরে প্রবেশ করে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়ে অন্তত ১৫ হাজার মানুষ। রাত দেড়টার দিকে আবার জোয়ার আসলে তখনকার পরিস্থিতি নিয়ে পানিবন্দি মানুষগুলো চরম উৎকষ্ঠার মধ্যে রয়েছে।
খেত মজুর ইউািনয়নের জেলা শাখার সভাপতি হাতিয়ার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন আনোয়ার হোসেন জানান, গত তিনদিন থেকে বাড়িঘরে পানি ডুকে পড়ায় লোকজন চরম মানবেত জীবন যাপন করছে। রাত দেড়টার দিকে আবার জোয়ার আসলে তখনকার পরিস্থিতি নিয়ে পানিবন্দি মানুষগুলো চরম উৎকষ্ঠার মধ্যে রয়েছে। দুর্গত লোকজন ত্রাণ সামগ্রী পাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন তিনি। হাতিয়াকে দুর্গত এলাকা ঘোষণা, ভাঙ্গা বেড়িবাঁধ মেরামত ও দুর্গত এলাকায় পর্যপ্ত ত্রাণ সামগ্রী বরাদ্দ দেয়ার দাবি জানান তিনি।
এ ব্যপারে ইউএনও আবু হাসনাত মো. মঈন উদ্দিন দুর্গত এলাকায় সরকারিভাবে ছয় মেট্রিক টন চাউল বরাদ্দ করা হয়েছে বলে।
ঘূণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি নোয়াখালীর উপ পরিচালক মো. শরাফত হোসেন জানান, উপকূলে ৩ নম্বর সর্তকতা সংকেত জারি করা হয়েছে। মেঘনা ও বঙ্গোপসাগরে মাছধরা নৌকাগুলোকে উপকূলে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ইয়াকুব জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘন্টায় নোয়াখালীতে ৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় বেড়ি বাঁধের ভাঙ্গা অংশ দিয়ে স্বাভাবিকের চেয়ে ছয় ফুট উচ্চতায় মেঘনা নদীর জোয়ারের পানি প্রবেশ করে ৩০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে করে অন্তত ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু হাসনাত মো. মঈন উদ্দিন জানান, ঘূর্ণিঝড় কোমেনের প্রভাবে মেঘনা নদীর তীব্র ¯্রােতের তোড়ে নলচিরা, চর ঈশ^র, নলের চর, কেরিং চর ও সুখচর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে অন্তত ১১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যায়। পূর্ণিমার প্রভাবে গত তিনদিন থেকে বেড়ি বাঁধের ভাঙ্গা অংশ দিয়ে স্বভাবিকের চেয়ে পাঁচ থেকে ছয় ফুট উচ্চতায় জোয়ারের পানি মানুষের বাড়িঘরে প্রবেশ করে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়ে অন্তত ১৫ হাজার মানুষ। রাত দেড়টার দিকে আবার জোয়ার আসলে তখনকার পরিস্থিতি নিয়ে পানিবন্দি মানুষগুলো চরম উৎকষ্ঠার মধ্যে রয়েছে।
খেত মজুর ইউািনয়নের জেলা শাখার সভাপতি হাতিয়ার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন আনোয়ার হোসেন জানান, গত তিনদিন থেকে বাড়িঘরে পানি ডুকে পড়ায় লোকজন চরম মানবেত জীবন যাপন করছে। রাত দেড়টার দিকে আবার জোয়ার আসলে তখনকার পরিস্থিতি নিয়ে পানিবন্দি মানুষগুলো চরম উৎকষ্ঠার মধ্যে রয়েছে। দুর্গত লোকজন ত্রাণ সামগ্রী পাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন তিনি। হাতিয়াকে দুর্গত এলাকা ঘোষণা, ভাঙ্গা বেড়িবাঁধ মেরামত ও দুর্গত এলাকায় পর্যপ্ত ত্রাণ সামগ্রী বরাদ্দ দেয়ার দাবি জানান তিনি।
এ ব্যপারে ইউএনও আবু হাসনাত মো. মঈন উদ্দিন দুর্গত এলাকায় সরকারিভাবে ছয় মেট্রিক টন চাউল বরাদ্দ করা হয়েছে বলে।
ঘূণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি নোয়াখালীর উপ পরিচালক মো. শরাফত হোসেন জানান, উপকূলে ৩ নম্বর সর্তকতা সংকেত জারি করা হয়েছে। মেঘনা ও বঙ্গোপসাগরে মাছধরা নৌকাগুলোকে উপকূলে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ইয়াকুব জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘন্টায় নোয়াখালীতে ৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।