লোকসংবাদ প্রতিবেদন:
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচীর সমাপানী দিন সোমবার ‘মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিকেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. গাজী সালেহ উদ্দিন। সভাপতিত্ব করেন বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো: আবুল হোসেন, রেজিস্ট্রার প্রফেসর মো: মমিনুল হক, সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. জিনাহ হুদা অহিদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মো: জাহাঙ্গীর সরকার, সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান, অফিসার্স এসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো: সফিকুল ইসলাম, কর্মচারী প্রতিনিধি সোহরাব হোসেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. মো: আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে পাকিস্তানী শোষনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে এ দেশ স্বাধীন হয়। স্বাধীনতা নামের সাথে বঙ্গবন্ধুর নাম অবিচ্ছেদ্য। তাঁর জীবন ও কর্ম, ত্যাগ-তিতিক্ষা কেবল বাঙালি জাতিকে নয় বিশ্বের সব মুক্তিকামী মানুষকে অনুপ্রাণিত করবে। এই মহান নেতার জীবন ও কর্ম, ত্যাগ-তিতিক্ষা সর্বোপরি তাঁর আদর্শের ভিত্তিতেই আমাদের নতুন প্রজম্মকে গড়ে তুলে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে হবে।
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচীর সমাপানী দিন সোমবার ‘মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিকেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. গাজী সালেহ উদ্দিন। সভাপতিত্ব করেন বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো: আবুল হোসেন, রেজিস্ট্রার প্রফেসর মো: মমিনুল হক, সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. জিনাহ হুদা অহিদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মো: জাহাঙ্গীর সরকার, সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান, অফিসার্স এসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো: সফিকুল ইসলাম, কর্মচারী প্রতিনিধি সোহরাব হোসেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. মো: আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে পাকিস্তানী শোষনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে এ দেশ স্বাধীন হয়। স্বাধীনতা নামের সাথে বঙ্গবন্ধুর নাম অবিচ্ছেদ্য। তাঁর জীবন ও কর্ম, ত্যাগ-তিতিক্ষা কেবল বাঙালি জাতিকে নয় বিশ্বের সব মুক্তিকামী মানুষকে অনুপ্রাণিত করবে। এই মহান নেতার জীবন ও কর্ম, ত্যাগ-তিতিক্ষা সর্বোপরি তাঁর আদর্শের ভিত্তিতেই আমাদের নতুন প্রজম্মকে গড়ে তুলে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে হবে।