লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
জাতিসংঘের পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সর্বোচ্চ পদক ‘চ্যাম্পিয়ন অফ দি আর্থ’ ও আন্তর্জাতিক টেলিকম ইউনিয়ন কর্তৃক প্রদত্ত ‘আইসিটি’স সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট এওয়ার্ড ২০১৫’ অর্জন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রিজেন্ট বোর্ড।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর মো: মমিনুল হক জানান, রোববার সকাল ১১টায় উপাচার্য প্রফেসর ড. এম অহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত রিজেন্ট বোর্ডর ২২তম সভায় এ ব্যপারে একটি ধন্যবাদ প্রস্তাব গৃহীত হয়। রিজেন্ট বোর্ডের সদস্যবৃন্দ প্রস্তাবের উপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন এবং সর্বসম্মতিক্রমে প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। এ সময় বক্তারা প্রধানমন্ত্রীর নারীর ক্ষমতায়ন ও নারী শিক্ষার প্রসার, বিশ্ব নারী ও শিশু স্বাস্থ্য উন্নয়নে অবদান, গণতন্ত্র সুসংহতকরণে বাস্তমুখী পদক্ষেপ, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যতার বিরুদ্ধে আন্দোলন, তৃণমূল পর্যায়ে ধর্মীয় সম্প্রীতি, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সাহসিকতা ও দূরদর্শীতামূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ, জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর নেতৃত্ব প্রদান, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য আইসিটি’র টেকসই উন্নয়ন সহ সার্বিকভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দেশ ও জাতির কল্যাণে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন এবং বলেন, তিনিই একমাত্র সরকার প্রধান যিনি এই আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করে পুরো জাতিকে গৌরব, সম্মান ও মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন। সভায় প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক সুস্থতা ও দীর্ঘজীবন কামনা করা হয়।
জাতিসংঘের পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সর্বোচ্চ পদক ‘চ্যাম্পিয়ন অফ দি আর্থ’ ও আন্তর্জাতিক টেলিকম ইউনিয়ন কর্তৃক প্রদত্ত ‘আইসিটি’স সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট এওয়ার্ড ২০১৫’ অর্জন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রিজেন্ট বোর্ড।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর মো: মমিনুল হক জানান, রোববার সকাল ১১টায় উপাচার্য প্রফেসর ড. এম অহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত রিজেন্ট বোর্ডর ২২তম সভায় এ ব্যপারে একটি ধন্যবাদ প্রস্তাব গৃহীত হয়। রিজেন্ট বোর্ডের সদস্যবৃন্দ প্রস্তাবের উপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন এবং সর্বসম্মতিক্রমে প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। এ সময় বক্তারা প্রধানমন্ত্রীর নারীর ক্ষমতায়ন ও নারী শিক্ষার প্রসার, বিশ্ব নারী ও শিশু স্বাস্থ্য উন্নয়নে অবদান, গণতন্ত্র সুসংহতকরণে বাস্তমুখী পদক্ষেপ, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যতার বিরুদ্ধে আন্দোলন, তৃণমূল পর্যায়ে ধর্মীয় সম্প্রীতি, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সাহসিকতা ও দূরদর্শীতামূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ, জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর নেতৃত্ব প্রদান, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য আইসিটি’র টেকসই উন্নয়ন সহ সার্বিকভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দেশ ও জাতির কল্যাণে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন এবং বলেন, তিনিই একমাত্র সরকার প্রধান যিনি এই আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করে পুরো জাতিকে গৌরব, সম্মান ও মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন। সভায় প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক সুস্থতা ও দীর্ঘজীবন কামনা করা হয়।