লোকসংবাদ প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালীতে সর্বপ্রথম শহীদ মিনার প্রতিষ্ঠাকারী, গরবী হঠাও আন্দোলনের নেতা এবং গণতান্ত্রিক কর্মি শিবিরের চেয়ারম্যান কমরেড নুরুল হক মেহেদীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় সোনাইমুড়ী উপজেলার অম্বরনগর গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন করা হয়। এর আগে কাজীরহাটে এমএ হাসেম কলেজ মাঠে বামপন্থী এই রাজনিতিকেন জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জেলা প্রশাসক বদরে মুনির ফেরদৌস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আহমদ কবির, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ হানিফ, সোনাইমুড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আজহারুল হক কামাল, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ড. রহিমা খাতুন, সাম্যবাদী দলের ঢাকা মহানগর শাখার নেতা মো. শামছুদ্দীন, জেলা বাসদ (মার্কসবাদী) আহ্বায়ক দলিলুর রহমান দুলাল সহ স্থানীয় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন।
কমরেড নুরুল হক মেহেদী ভাষা আন্দোলনের একজন সক্রীয় সৈনিক ছিলেন। ১৯৫৩ সালে কাজীর হাট হাই স্কুল মাঠে তিনি কাদামাটি দিয়ে নোয়াখালীর প্রথম শহীদ মিনারটি স্থাপন করেন। জেলা প্রশাসন তাকে জেলার প্রথম শহীদ মিনার স্থাপনকারী ও একজন ভাষা সৈনিক হিসেবে গত দুই বছর ধরে শহীদ দিবসে প্রধান আলোচক হিসেবে সম্মানিত করে আসছে।
চীর কুমার কমরেড নুরুল হক মেহেদী বাধ্যকজনিত কারণ ও নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে গত রবিবার বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইত্তেকাল করেন। পারিবারিকভাবে পাওয়া তাঁর সব সম্পত্তি এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সেবামূলক কাজে দান করে যান।
নোয়াখালীতে সর্বপ্রথম শহীদ মিনার প্রতিষ্ঠাকারী, গরবী হঠাও আন্দোলনের নেতা এবং গণতান্ত্রিক কর্মি শিবিরের চেয়ারম্যান কমরেড নুরুল হক মেহেদীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় সোনাইমুড়ী উপজেলার অম্বরনগর গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন করা হয়। এর আগে কাজীরহাটে এমএ হাসেম কলেজ মাঠে বামপন্থী এই রাজনিতিকেন জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জেলা প্রশাসক বদরে মুনির ফেরদৌস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আহমদ কবির, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ হানিফ, সোনাইমুড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আজহারুল হক কামাল, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ড. রহিমা খাতুন, সাম্যবাদী দলের ঢাকা মহানগর শাখার নেতা মো. শামছুদ্দীন, জেলা বাসদ (মার্কসবাদী) আহ্বায়ক দলিলুর রহমান দুলাল সহ স্থানীয় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন।
কমরেড নুরুল হক মেহেদী ভাষা আন্দোলনের একজন সক্রীয় সৈনিক ছিলেন। ১৯৫৩ সালে কাজীর হাট হাই স্কুল মাঠে তিনি কাদামাটি দিয়ে নোয়াখালীর প্রথম শহীদ মিনারটি স্থাপন করেন। জেলা প্রশাসন তাকে জেলার প্রথম শহীদ মিনার স্থাপনকারী ও একজন ভাষা সৈনিক হিসেবে গত দুই বছর ধরে শহীদ দিবসে প্রধান আলোচক হিসেবে সম্মানিত করে আসছে।
চীর কুমার কমরেড নুরুল হক মেহেদী বাধ্যকজনিত কারণ ও নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে গত রবিবার বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইত্তেকাল করেন। পারিবারিকভাবে পাওয়া তাঁর সব সম্পত্তি এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সেবামূলক কাজে দান করে যান।