লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকার সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হলে জাতীয় বাজেটে এই খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে। বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয়ে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা নিশ্চিত করতে হবে। জিডিপির নূন্যতম ৬ শতাংশ অথবা জাতীয় বাজেটের ২০ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ দিতে হবে।
বুধবার নোয়াখালীর বিআরডিবি মিলনায়তনে শিক্ষা বাজেট বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এই অভিমত ব্যক্ত করেন। সিএসইএফ এর সহযোগিতায় গণসাক্ষরতা অভিযান ও এনআরডিএস যৌথভাবে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আলোচনা সভায় শিক্ষার সর্বস্তরে বৈষম্য দূর করার দাবি জানিয়ে বলেন, বৈষম্য রেখে শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব নয়। শহর-গ্রাম, পাহাড়, উপকূল, হাওর, সমতল নির্বিশেষে দেশের সর্বত্র একই রকম মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। কারিগরী শিক্ষা ও কর্মমূখী শিক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ বাড়াতে হবে। সেই সাথে যুগোপযোগী পাঠ্যক্রম প্রণয়ন ও শিক্ষকদের মান বাড়ানোর জন্য গবেষণা ও প্রশিক্ষণ খাতে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ রাখতে হবে। উচ্চ শিক্ষায় মানসম্মত গবেষণা পরিচালনায় বাজেটে বরাদ্দ বাড়াতে হবে। শিক্ষার্থী ঝড়েপড়া রোধে সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুপুরের খাবার দিতে হবে। জরুরি ভিত্তিতে নোয়াখালীর উপকূলীয় চরাঞ্চলে দুপুরের খাবার কার্যক্রম চালু করার দাবি জানান বক্তারা।
এনআরডিএস এর প্রধান সমন্বয়কারী আবদুল আউয়ালের সঞ্চালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার গিয়াস উদ্দিন, জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর উপ পরিচালক বিদূৎ রায় বর্মন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মাদ সাইদুল ইসলাম, নোয়াখালী কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ দিদার হোসেন, সোনাপুর ডিগ্রী কলেজের সহকারী অধ্যাপক শাকিলা পারভিন, উন্নয়ন সংগঠন প্রান এর নির্বাহী পরিচালক নুরুল আলম মাসুদ, প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি মো: শামসুদ্দিন মাসুদ, একতা কমিউনিটি পুলিশিং ও সামাজিক উন্নয়ন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট গোলাম আকবর প্রমুখ।
রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকার সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হলে জাতীয় বাজেটে এই খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে। বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয়ে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা নিশ্চিত করতে হবে। জিডিপির নূন্যতম ৬ শতাংশ অথবা জাতীয় বাজেটের ২০ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ দিতে হবে।
বুধবার নোয়াখালীর বিআরডিবি মিলনায়তনে শিক্ষা বাজেট বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এই অভিমত ব্যক্ত করেন। সিএসইএফ এর সহযোগিতায় গণসাক্ষরতা অভিযান ও এনআরডিএস যৌথভাবে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আলোচনা সভায় শিক্ষার সর্বস্তরে বৈষম্য দূর করার দাবি জানিয়ে বলেন, বৈষম্য রেখে শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব নয়। শহর-গ্রাম, পাহাড়, উপকূল, হাওর, সমতল নির্বিশেষে দেশের সর্বত্র একই রকম মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। কারিগরী শিক্ষা ও কর্মমূখী শিক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ বাড়াতে হবে। সেই সাথে যুগোপযোগী পাঠ্যক্রম প্রণয়ন ও শিক্ষকদের মান বাড়ানোর জন্য গবেষণা ও প্রশিক্ষণ খাতে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ রাখতে হবে। উচ্চ শিক্ষায় মানসম্মত গবেষণা পরিচালনায় বাজেটে বরাদ্দ বাড়াতে হবে। শিক্ষার্থী ঝড়েপড়া রোধে সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুপুরের খাবার দিতে হবে। জরুরি ভিত্তিতে নোয়াখালীর উপকূলীয় চরাঞ্চলে দুপুরের খাবার কার্যক্রম চালু করার দাবি জানান বক্তারা।
এনআরডিএস এর প্রধান সমন্বয়কারী আবদুল আউয়ালের সঞ্চালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার গিয়াস উদ্দিন, জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর উপ পরিচালক বিদূৎ রায় বর্মন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মাদ সাইদুল ইসলাম, নোয়াখালী কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ দিদার হোসেন, সোনাপুর ডিগ্রী কলেজের সহকারী অধ্যাপক শাকিলা পারভিন, উন্নয়ন সংগঠন প্রান এর নির্বাহী পরিচালক নুরুল আলম মাসুদ, প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি মো: শামসুদ্দিন মাসুদ, একতা কমিউনিটি পুলিশিং ও সামাজিক উন্নয়ন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট গোলাম আকবর প্রমুখ।