আবু নাছের মঞ্জুনোয়াখালীতে গণমাধ্যম বিষয়ক বেসকারি উন্নয়ন সংস্থা ম্যাস্ লাইন মিডিয়া সেন্টার এমএসসির প্রতিষ্ঠাতা ও বরেণ্য আবৃত্তিশিল্পী কামরুল হাসান মঞ্জুর শোক-সংহতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় জেলা শহরের বিআরডিবি মিলনায়তনে এ শোক-সংহতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কামরুল হাসান মঞ্জুর শোক-সংহতি পর্ষদ আয়োজিত এ সভায় এমএমসির প্রাক্তন কর্মকর্তা, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তৃণমূল সংবাদকর্মী, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে কর্মরত সাংবাদিক, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, আবৃত্তিশিল্পী, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি সহ কামরুল হাসান মঞ্জুর ভক্ত-অনুরাগীরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানের শরুতে প্রয়াত কামরুল হাসান মঞ্জুর ভক্ত অনুরাগীরা তাঁর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় কামরুল হাসান মঞ্জুর আবৃত্তি অ্যালবাম থেকে আবৃত্তি তাঁর বিখ্যাত কয়েকটি শোনানো হয়। মূল অনুষ্ঠানের শুরুতে কামরুল হাসান মঞ্জুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়। এরপর কামরুল হাসার মঞ্জুকে নিয়ে তার প্রতিষ্ঠিত লোক সংবাদ পত্রিকার বিশেষ সংখ্যার মোড়ক উম্মোচন করা হয়। পরে স্মৃতিচারণমূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। পাক্ষিক লোক সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আবু নাছের মঞ্জুর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র সহিদ উল্যাহ খাঁন সোহেল, চ্যানেল আইয়ের জ্যেষ্ঠ বার্তা সম্পাদক মীর মাসরুর জামান, এমএমসি নোয়াখালী কার্যালয়ের প্রাক্তন মিডিয়া সেন্টার প্রধান মোবারক হোসেন, গণমাধ্যম বিষয়ক বেসকারি উন্নয়ন সংস্থা সমষ্ঠির পরিচালক মীর সাহিদুল আলম, প্রাক্তন এমএমসি কর্মকর্তা রেজাউল হক শাহিন, রফিকুল ইসলাম মন্টু, মো: জাহাঙ্গীর আলম, হোসাইন আহমেদ হেলাল, মিজানুর রহমান মাসুদ, নুরুল আলম মাসুদ, জামাল হোসেন বিষাদ, এমএমসির প্রশিক্ষণ সহায়ক নাছিমা মুন্নি ও লায়লা পারভীন, ফেনী প্রেস ক্লাবের সভাপতি আসাদুজ্জান দারা, বিটিভির ফেনী প্রতিনিধি শওকত মাহমুদ, জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি মিয়া মো: শাহজাহান, নোয়াখালী আবৃত্তি একাডেমির সভাপতি এমদাদ হোসেন কৈশোর, জেএসডির জেলা সভাপতি আবদুল জলিল চৌধুরী, সাংবাদিক নাসির উদ্দিন বাদল, মিজানুর রহমান, আবদুল আউয়াল, মামুন চৌধুরী।
বক্তারা তৃণমূল সাংবাদিকতার বিকাশ, উপকূলীয় এলাকায় নারী সাংবাদিক সৃস্টি, স্থানীয় পর্যায়ে কর্মরত সাংবাদিক ও সম্পাদকদের দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ সহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ, দেশে কমিউনিটি রেডিও প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ, তথ্য অধিকার আইন প্রণয়নের আন্দোলন, তথ্যে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করে মানুষের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে দুর্গম এলাকায় জনতথ্যঘর প্রতিষ্ঠা, দেশে প্রথম বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্য দিবস পালনের উদ্যোগ, দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভোটাধিকার বঞ্চিত নারীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কামরুল হাসান মঞ্জুর অবদান নিয়ে আলোচনা করেন।
উল্লেখ্য-গত কামরুল হাসান মঞ্জু ২১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। ওইদিন সন্ধ্যার দিকে তিনি নিজ বাসায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রাতেই দাফনের জন্য তার মরদেহ গ্রামের বাড়ি যশোর নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
কামরুল হাসার মঞ্জু ম্যাস্ লাইন মিডিয়া সেন্টার এমএমসি প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে তিনি তৃণমূল গণমাধ্যমকর্মীদের দক্ষতা উন্নয়নে অসাধারণ অবদান রাখেন।
বাংলাদেশে যে কজন মানুষের হাত ধরে সাংগঠনিকভাবে আবৃত্তিচর্চা শুরু হয়েছিল তাদের মধ্যে কামরুল হাসান মঞ্জু অন্যতম। বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন।
কামরুল হাসান মঞ্জুর শোক-সংহতি পর্ষদ আয়োজিত এ সভায় এমএমসির প্রাক্তন কর্মকর্তা, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তৃণমূল সংবাদকর্মী, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে কর্মরত সাংবাদিক, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, আবৃত্তিশিল্পী, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি সহ কামরুল হাসান মঞ্জুর ভক্ত-অনুরাগীরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানের শরুতে প্রয়াত কামরুল হাসান মঞ্জুর ভক্ত অনুরাগীরা তাঁর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় কামরুল হাসান মঞ্জুর আবৃত্তি অ্যালবাম থেকে আবৃত্তি তাঁর বিখ্যাত কয়েকটি শোনানো হয়। মূল অনুষ্ঠানের শুরুতে কামরুল হাসান মঞ্জুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়। এরপর কামরুল হাসার মঞ্জুকে নিয়ে তার প্রতিষ্ঠিত লোক সংবাদ পত্রিকার বিশেষ সংখ্যার মোড়ক উম্মোচন করা হয়। পরে স্মৃতিচারণমূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। পাক্ষিক লোক সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আবু নাছের মঞ্জুর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র সহিদ উল্যাহ খাঁন সোহেল, চ্যানেল আইয়ের জ্যেষ্ঠ বার্তা সম্পাদক মীর মাসরুর জামান, এমএমসি নোয়াখালী কার্যালয়ের প্রাক্তন মিডিয়া সেন্টার প্রধান মোবারক হোসেন, গণমাধ্যম বিষয়ক বেসকারি উন্নয়ন সংস্থা সমষ্ঠির পরিচালক মীর সাহিদুল আলম, প্রাক্তন এমএমসি কর্মকর্তা রেজাউল হক শাহিন, রফিকুল ইসলাম মন্টু, মো: জাহাঙ্গীর আলম, হোসাইন আহমেদ হেলাল, মিজানুর রহমান মাসুদ, নুরুল আলম মাসুদ, জামাল হোসেন বিষাদ, এমএমসির প্রশিক্ষণ সহায়ক নাছিমা মুন্নি ও লায়লা পারভীন, ফেনী প্রেস ক্লাবের সভাপতি আসাদুজ্জান দারা, বিটিভির ফেনী প্রতিনিধি শওকত মাহমুদ, জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি মিয়া মো: শাহজাহান, নোয়াখালী আবৃত্তি একাডেমির সভাপতি এমদাদ হোসেন কৈশোর, জেএসডির জেলা সভাপতি আবদুল জলিল চৌধুরী, সাংবাদিক নাসির উদ্দিন বাদল, মিজানুর রহমান, আবদুল আউয়াল, মামুন চৌধুরী।
বক্তারা তৃণমূল সাংবাদিকতার বিকাশ, উপকূলীয় এলাকায় নারী সাংবাদিক সৃস্টি, স্থানীয় পর্যায়ে কর্মরত সাংবাদিক ও সম্পাদকদের দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ সহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ, দেশে কমিউনিটি রেডিও প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ, তথ্য অধিকার আইন প্রণয়নের আন্দোলন, তথ্যে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করে মানুষের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে দুর্গম এলাকায় জনতথ্যঘর প্রতিষ্ঠা, দেশে প্রথম বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্য দিবস পালনের উদ্যোগ, দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভোটাধিকার বঞ্চিত নারীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কামরুল হাসান মঞ্জুর অবদান নিয়ে আলোচনা করেন।
উল্লেখ্য-গত কামরুল হাসান মঞ্জু ২১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। ওইদিন সন্ধ্যার দিকে তিনি নিজ বাসায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রাতেই দাফনের জন্য তার মরদেহ গ্রামের বাড়ি যশোর নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
কামরুল হাসার মঞ্জু ম্যাস্ লাইন মিডিয়া সেন্টার এমএমসি প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে তিনি তৃণমূল গণমাধ্যমকর্মীদের দক্ষতা উন্নয়নে অসাধারণ অবদান রাখেন।
বাংলাদেশে যে কজন মানুষের হাত ধরে সাংগঠনিকভাবে আবৃত্তিচর্চা শুরু হয়েছিল তাদের মধ্যে কামরুল হাসান মঞ্জু অন্যতম। বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন।
- আবু নাছের মঞ্জু