লোকসংবাদ প্রতিবেদন:
অঘোষিত লকডাউনে কর্মহীন হয়ে পড়া ১০ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিচ্ছে নোয়াখালী পৌরসভা। রবিবার সকালে থেকে পৌর ভবনসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে সমাজিক দূরত্ব বজায় রেখে একযোগে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।
পৌর ভবনে খাদ্য সামগ্রী প্রদান অনুষ্ঠানে মেয়র শহিদ উল্যা খান ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মোঃ আলমগীর হোসেন, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নূর আলম সিদ্দিকী রাজু। এ সময় সহায়তা নিতে আসা প্রত্যেককে হ্যান্ডস্যানিটাইজার ও মুখে মাক্স পরিয়ে নির্দিষ্ট দূরত্বে সারিবন্ধ করে খাদ্য সামগ্রী প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে জেলা পুলিশ সুপার মোঃ আলমগীর হোসেন সাবইকে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সামাজিক দূরত্ব মেলে চলার আহবান জানার।
পৌর মেয়র শহিদ উল্যা খান বলেন, আপনারা সরকারি নির্দেশনা মেনে চলুন। আমরা প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা অনুযায়ী খাদ্য ও সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে আপনাদের পাশে আছি। যতদিন করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি থাকবে ততদিন আমাদের সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
এ সময় প্রত্যেক পরিবারকে এক সপ্তাহের খাবার হিসেবে ৫ কেজি চাল, ১ কেজি ডাল, ২ কেজি আলু, ১ লিটার তেল, ১ কেজি পেঁয়াজ ও ৪ টি করে সাবন প্রদান করা হয়।
অঘোষিত লকডাউনে কর্মহীন হয়ে পড়া ১০ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিচ্ছে নোয়াখালী পৌরসভা। রবিবার সকালে থেকে পৌর ভবনসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে সমাজিক দূরত্ব বজায় রেখে একযোগে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।
পৌর ভবনে খাদ্য সামগ্রী প্রদান অনুষ্ঠানে মেয়র শহিদ উল্যা খান ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মোঃ আলমগীর হোসেন, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নূর আলম সিদ্দিকী রাজু। এ সময় সহায়তা নিতে আসা প্রত্যেককে হ্যান্ডস্যানিটাইজার ও মুখে মাক্স পরিয়ে নির্দিষ্ট দূরত্বে সারিবন্ধ করে খাদ্য সামগ্রী প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে জেলা পুলিশ সুপার মোঃ আলমগীর হোসেন সাবইকে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সামাজিক দূরত্ব মেলে চলার আহবান জানার।
পৌর মেয়র শহিদ উল্যা খান বলেন, আপনারা সরকারি নির্দেশনা মেনে চলুন। আমরা প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা অনুযায়ী খাদ্য ও সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে আপনাদের পাশে আছি। যতদিন করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি থাকবে ততদিন আমাদের সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
এ সময় প্রত্যেক পরিবারকে এক সপ্তাহের খাবার হিসেবে ৫ কেজি চাল, ১ কেজি ডাল, ২ কেজি আলু, ১ লিটার তেল, ১ কেজি পেঁয়াজ ও ৪ টি করে সাবন প্রদান করা হয়।