লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
বিভিন্ন দাবি আদায়ে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ভারপ্রাপ্ত উপাচার্যের প্রশাসনিক কক্ষ ও প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে একদল শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার বিকেল তিনটার দিকে ছাত্রলীগ নেতা আবদুল হামিদ বাপ্পির নেতৃত্বে ৩৫ থেকে ৪০ জন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে রাজনীতি উন্মুক্ত করা, শিক্ষার্থী বন্ধব পুর্ণাঙ্গ উপাচার্য নিয়োগ, ওয়াইপায় ইন্টারনেট সুবিধা প্রদান, নিরাপদ পানির ব্যবস্থা ও জামায়াত-শিবিরমুক্ত ক্যাম্পাস চাই সহ বেশ কয়েকটি দাবিতে তালা ঝুলিয়ে দেয়। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বেশ কিছু শিক্ষার্থী দীর্ঘসময় ক্যাম্পাসে আটকা পড়েন। তবে এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ শিক্ষার্থীরা জানান, হঠাৎ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগের শেষ বর্ষের ছাত্র আবদুল হামিদ বাপ্পির নেতেৃত্ব বিকেল নিটার দিকে কয়েকটি দাবিতে ক্যাম্পাসে মিছিল বের করা হয়। পরবর্তীতে কিছু বুঝে উঠার আগেই তারা প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত উপ-উপাচার্যের কক্ষে তালা দিয়ে বের হয়ে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকেও তালা দেন। এক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টোর ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুরসহ কয়েকজন শিক্ষক উপ-উপাচার্যের সাথে দেখা করতে চাইলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তালা খুলে তাদেরকে ভিতরে প্রবেশের সুযোগ করে দেয়। কিছুক্ষণ পর তারা বেরিয়ে আসলে আবার তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী আবদুল হামিদ বাপ্পির সাথে এ বিষয়ে কয়েকবার তার সেলফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবুল হোসেন জানান, অল্প কিছু শিক্ষার্থী হঠাৎ করে কয়েকটি লিফলেট দিয়ে মিছিল নিয়ে তার কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেয়। পরে প্রক্টরসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক তাঁর সাথে দেখা করেছে। তিনি বলেছেন পানি সংকট, ওয়াইফাই ইন্টারনেটসহ শিক্ষার্থীদের যেসব যৌক্তিক দাবি রয়েছে তা অবশ্যয় মেনে নেওয়া হবে। পূর্ণাঙ্গ ভিসি নিয়োগের বিষয়সহ রাজনীতি উন্মুক্ত করার বিষয়ে কিছু করার এখতিয়ার নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বিভিন্ন দাবি আদায়ে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ভারপ্রাপ্ত উপাচার্যের প্রশাসনিক কক্ষ ও প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে একদল শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার বিকেল তিনটার দিকে ছাত্রলীগ নেতা আবদুল হামিদ বাপ্পির নেতৃত্বে ৩৫ থেকে ৪০ জন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে রাজনীতি উন্মুক্ত করা, শিক্ষার্থী বন্ধব পুর্ণাঙ্গ উপাচার্য নিয়োগ, ওয়াইপায় ইন্টারনেট সুবিধা প্রদান, নিরাপদ পানির ব্যবস্থা ও জামায়াত-শিবিরমুক্ত ক্যাম্পাস চাই সহ বেশ কয়েকটি দাবিতে তালা ঝুলিয়ে দেয়। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বেশ কিছু শিক্ষার্থী দীর্ঘসময় ক্যাম্পাসে আটকা পড়েন। তবে এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ শিক্ষার্থীরা জানান, হঠাৎ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগের শেষ বর্ষের ছাত্র আবদুল হামিদ বাপ্পির নেতেৃত্ব বিকেল নিটার দিকে কয়েকটি দাবিতে ক্যাম্পাসে মিছিল বের করা হয়। পরবর্তীতে কিছু বুঝে উঠার আগেই তারা প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত উপ-উপাচার্যের কক্ষে তালা দিয়ে বের হয়ে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকেও তালা দেন। এক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টোর ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুরসহ কয়েকজন শিক্ষক উপ-উপাচার্যের সাথে দেখা করতে চাইলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তালা খুলে তাদেরকে ভিতরে প্রবেশের সুযোগ করে দেয়। কিছুক্ষণ পর তারা বেরিয়ে আসলে আবার তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী আবদুল হামিদ বাপ্পির সাথে এ বিষয়ে কয়েকবার তার সেলফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবুল হোসেন জানান, অল্প কিছু শিক্ষার্থী হঠাৎ করে কয়েকটি লিফলেট দিয়ে মিছিল নিয়ে তার কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেয়। পরে প্রক্টরসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক তাঁর সাথে দেখা করেছে। তিনি বলেছেন পানি সংকট, ওয়াইফাই ইন্টারনেটসহ শিক্ষার্থীদের যেসব যৌক্তিক দাবি রয়েছে তা অবশ্যয় মেনে নেওয়া হবে। পূর্ণাঙ্গ ভিসি নিয়োগের বিষয়সহ রাজনীতি উন্মুক্ত করার বিষয়ে কিছু করার এখতিয়ার নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি।