সুরঞ্জিত নাগ, ফেনী
ফেনীতে সড়ক ডুবে থাকায় বন্যাদুর্গত অনেক এলাকায় ত্রাণ পাঠাতে সমস্যা হচ্ছে। যাচ্ছে না ত্রাণ। সীমিত বরাদ্দ ও সড়ক ডুবে থাকায় ফেনী সদর ও দাগনভূঞা উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামে ত্রাণ পাঠানো যাচ্ছে না। দুর্গতরা পাচ্ছে না ত্রাণ। মানবেতর জীবনযাপন করছেন বানভাসিরা।
ফেনী সদর ও দাগনভূঞা উপজেলার বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত আছে। সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের ছোট ধলিয়া, উজালিয়া ও ভগবানপুর এবং রাজাপুর ইউনিয়নের রাজাপুর ঘোনা, মোল্লা ঘাটা, পূর্ব জয়নারায়নপুর গ্রামে সড়ক ডুবে যাওয়ায় পৌঁছেনি ত্রাণ। এদিকে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কিছু ত্রাণ বরাদ্দ করা হলেও তা প্রত্যন্ত গ্রামে পৌঁছায়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
ফেনী সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মানিক জানান, ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। দুর্গতরা বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছে।
দাগনভূঞার রাজাপুর ইউনিয়নের বক্তারপুর গ্রামের একটি মৎস্য খামারের মালিক আজিজুল হক মনু জানান, বন্যায় তাঁর খামারের অন্তত ২০ লাখ টাকার মাছ ভেসে গেছে।
দাগনভূঞার রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন ভূঞা জানান, সীমিত বরাদ্ধ থাকায় ও সড়ক ডুবে যাওয়ায় সকলকে ত্রাণ দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত আছে।
ফেনীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, ফেনী সদর, ফুলগাজী ও দাগনভূঞার বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য ৩০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রমজান আলী প্রামাণিক বলেন, ফুলগাজীতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে।
ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীর নেতৃত্বে গত তিনদিন ধরে জেলার ফুলগাজী, দাগনভূঞা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন এবং সোনাগাজীর চর চান্দিয়া ইউনিয়নের ধান গবেষণা কেন্দ্র এলাকায় বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
ফেনীতে সড়ক ডুবে থাকায় বন্যাদুর্গত অনেক এলাকায় ত্রাণ পাঠাতে সমস্যা হচ্ছে। যাচ্ছে না ত্রাণ। সীমিত বরাদ্দ ও সড়ক ডুবে থাকায় ফেনী সদর ও দাগনভূঞা উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামে ত্রাণ পাঠানো যাচ্ছে না। দুর্গতরা পাচ্ছে না ত্রাণ। মানবেতর জীবনযাপন করছেন বানভাসিরা।
ফেনী সদর ও দাগনভূঞা উপজেলার বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত আছে। সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের ছোট ধলিয়া, উজালিয়া ও ভগবানপুর এবং রাজাপুর ইউনিয়নের রাজাপুর ঘোনা, মোল্লা ঘাটা, পূর্ব জয়নারায়নপুর গ্রামে সড়ক ডুবে যাওয়ায় পৌঁছেনি ত্রাণ। এদিকে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কিছু ত্রাণ বরাদ্দ করা হলেও তা প্রত্যন্ত গ্রামে পৌঁছায়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
ফেনী সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মানিক জানান, ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। দুর্গতরা বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছে।
দাগনভূঞার রাজাপুর ইউনিয়নের বক্তারপুর গ্রামের একটি মৎস্য খামারের মালিক আজিজুল হক মনু জানান, বন্যায় তাঁর খামারের অন্তত ২০ লাখ টাকার মাছ ভেসে গেছে।
দাগনভূঞার রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন ভূঞা জানান, সীমিত বরাদ্ধ থাকায় ও সড়ক ডুবে যাওয়ায় সকলকে ত্রাণ দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত আছে।
ফেনীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, ফেনী সদর, ফুলগাজী ও দাগনভূঞার বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য ৩০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রমজান আলী প্রামাণিক বলেন, ফুলগাজীতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে।
ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীর নেতৃত্বে গত তিনদিন ধরে জেলার ফুলগাজী, দাগনভূঞা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন এবং সোনাগাজীর চর চান্দিয়া ইউনিয়নের ধান গবেষণা কেন্দ্র এলাকায় বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়।