লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
নোয়াখালী সরকারি কলেজে পর্যাপ্ত ক্লাস নেয়া, স্বতন্ত্র পরীক্ষার হল চালু ও পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য পর্যাপ্ত সময় দেয়ার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার সকাল ১১টায় সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট শাখার উদ্যোগে এ বিক্ষোভ মিছিল হয়। মিছিলটি কলেজ ক্যাম্পাস ও বিভিন্ন বিভাগ প্রদক্ষিণ করে কলা ভবনের সামনে এক সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে সংগঠনের কলেজ শাখা কাউন্সিলর প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ফখরুল ইসলাম ফরহাদ সভাপতিত্ব করেন। সদস্য দিপন মজুমদারের সঞ্চালনায় এ সময় বক্তব্য রাখেন, ছাত্র ফ্রন্ট জেলা কমিটির সদস্য কাজী জহির উদ্দিন, কলেজ শাখার সদস্য জহিরুল হক ফয়সল ও প্রশান্ত মজুমদার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, নোয়াখালী সরকারি কলেজে স্নাতক ও সম্মান মিলিয়ে বর্তমানে প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। বিভিন্ন সময় পরীক্ষা ও আনুষ্ঠানিক বন্ধের কারণে বছরে ২৭৭ দিন ক্লাস বন্ধ থাকে। ফলে সর্বোচ্চ ৮৮ দিন ক্লাস হওয়ার সুযোগ থাকে। দেখা যায় এর মধ্যে শিক্ষক, ক্লাস রুম ও আয়োজনের সংকটে তাও ঠিক মতো হয় না। অন্যদিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র স্বার্থ বিরোধী রেগুলেশন এ্যাক্ট ২০১০ এবং শিক্ষা বিনাশী ক্রাশ প্রোগ্রাম চালু করেছে। এ কারণে শিক্ষায় জটিলতা ও শিক্ষা জীবনের অনিশ্চয়তা বাড়ছে।
বক্তারা অভিযোগ করেন, শিক্ষার বাণিজ্যিকরণের অংশ হিসাবে নোয়াখালী সরকারি কলেজে আবাসন, শিক্ষক, ক্লাস রুম, নতুন বই, পরিবহন, বিশুদ্ধ পানি ও টয়লেট সংকটের সমাধান করা হচ্ছে না। এ সময় নোয়াখালী সরকারি কলেজে ২১০ দিন ক্লাস ও নির্মিত স্বতন্ত্র পরীক্ষা হলটি চালুর জোর দাবী জানান।
#
নোয়াখালী সরকারি কলেজে পর্যাপ্ত ক্লাস নেয়া, স্বতন্ত্র পরীক্ষার হল চালু ও পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য পর্যাপ্ত সময় দেয়ার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার সকাল ১১টায় সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট শাখার উদ্যোগে এ বিক্ষোভ মিছিল হয়। মিছিলটি কলেজ ক্যাম্পাস ও বিভিন্ন বিভাগ প্রদক্ষিণ করে কলা ভবনের সামনে এক সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে সংগঠনের কলেজ শাখা কাউন্সিলর প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ফখরুল ইসলাম ফরহাদ সভাপতিত্ব করেন। সদস্য দিপন মজুমদারের সঞ্চালনায় এ সময় বক্তব্য রাখেন, ছাত্র ফ্রন্ট জেলা কমিটির সদস্য কাজী জহির উদ্দিন, কলেজ শাখার সদস্য জহিরুল হক ফয়সল ও প্রশান্ত মজুমদার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, নোয়াখালী সরকারি কলেজে স্নাতক ও সম্মান মিলিয়ে বর্তমানে প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। বিভিন্ন সময় পরীক্ষা ও আনুষ্ঠানিক বন্ধের কারণে বছরে ২৭৭ দিন ক্লাস বন্ধ থাকে। ফলে সর্বোচ্চ ৮৮ দিন ক্লাস হওয়ার সুযোগ থাকে। দেখা যায় এর মধ্যে শিক্ষক, ক্লাস রুম ও আয়োজনের সংকটে তাও ঠিক মতো হয় না। অন্যদিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র স্বার্থ বিরোধী রেগুলেশন এ্যাক্ট ২০১০ এবং শিক্ষা বিনাশী ক্রাশ প্রোগ্রাম চালু করেছে। এ কারণে শিক্ষায় জটিলতা ও শিক্ষা জীবনের অনিশ্চয়তা বাড়ছে।
বক্তারা অভিযোগ করেন, শিক্ষার বাণিজ্যিকরণের অংশ হিসাবে নোয়াখালী সরকারি কলেজে আবাসন, শিক্ষক, ক্লাস রুম, নতুন বই, পরিবহন, বিশুদ্ধ পানি ও টয়লেট সংকটের সমাধান করা হচ্ছে না। এ সময় নোয়াখালী সরকারি কলেজে ২১০ দিন ক্লাস ও নির্মিত স্বতন্ত্র পরীক্ষা হলটি চালুর জোর দাবী জানান।
#