লক্ষীপুর প্রতিনিধিঃ
লক্ষীপুরের রায়পুরে প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে একাধিক কু-চক্রী মহল দীর্ঘদিন থেকে অবৈধ মোটর সাইকেলের রম-রমা বানিজ্য করে আসছে। রায়পুরে দীর্ঘ দিন থেকে হাজার হাজার অবৈধ মোটর সাইকেল প্রশাসনের নাকের উপর দিয়ে চলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে। এভাবে বছরের পর বছর চলে আসছে। জানা যায়, চাঁদপুর, লক্ষীপুর, চৌমুহনী, হাজীগঞ্জ, চাটখীল ও রামগঞ্জ-সহ সকল থানার চোরাই মোটর সাইকেল বিক্রির জন্য চক্রগুলো রায়পুরকে উপযুক্ত হিসেবে বেছে নিয়েছে। কারন হিসেবে জানা যায়, রায়পুরের প্রশাসনের নিরবতা ও একাধিক ব্যবসায়ীর কাছে ঝামেলাবিহীন বিক্রি করতে পারায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অবৈধ মোটর সাইকেল ব্যবসায়ী জানান, শুধু পার্শ্ববতী থানা নয়, বেশ কিছু মোটর সাইকেল যশোর বেনাপোল থেকে বিভিন্ন কাঁচা মালের গাড়ীতে করে আসে। এবং এই সমস্ত মোটর সাইকেলের কোন কাগজ পত্র থাকেনা, কারন এই মোটর সাইকেলগুলো সরকারের কর ফাঁকি দিয়ে আসে। এগুলো বিআরটিসি থেকে কাগজ করা যায়না বিধায় আমরা নিজেরা দুই নাম্বার কাগজ কম্পিউটার থেকে বের করে ভূয়া নাম্বার দিয়ে গাড়ী গুলো ৪০% থেকে ৫০% পর্যন্ত মূল্যহ্রাসে বিক্রি করি। যেমন, আর ওয়ান ফাইভের দাম ৪,৮০,০০০/=, সেক্ষেত্রে আমরা বিক্রি করি ২,০০,০০০/= টাকা। এফজেড এর দাম ৩,০০,০০০/= সেক্ষেত্রে আমরা বিক্রি করি ১,৫০,০০০/=টাকা। পালসার ১৫০ এর দাম ২,১০,০০০/= সেক্ষেত্রে আমরা বিক্রি করি ১,৩০,০০০/= টাকা, ডিসকভার ১৫০ এর দাম ১,৮০,০০০/= সেক্ষেত্রে আমরা বিক্রি করি ১,০০,০০০/=টাকা ।
কোথায়ও কোন অসুবিধে হয় কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিশেষ করে আমাদের রায়পুরের জন্য এটা পানতা ভাতের মতো একটা সাধারণ ব্যবসা। কারন এ পর্যন্ত আমার বিক্রি করা কোন মোটর সাইকেল কোথায়ও ধরা পড়েনা। অথচ আমাদের আশ-পাশের প্রত্যেকটা থানাতেই নিয়মিত প্রশাসনের হাতে দু-চারটা করে জব্দ হচ্ছে। এই জন্যই রায়পুরে এই অবৈধ মোটর সাইকেল বিক্রি থেকে শুরু করে ব্যবহার করাও সহজ।
রায়পুরে কয়টা মোটর সাইকেল অবৈধ ভাবে ব্যবহার করে ব্যবসায়ীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনারটা বৈধ কিনা আমার জানা নেই, তবে শতকার ৯৫% মোটর সাইকেলই অবৈধ। যেমনঃ নীতি নির্ধারণী ফোরাম থেকে শুরু করে আওয়ালীগ, বিএনপি ও জামায়াতের বেশিরভাগ নেতারাই এই অবৈধ মোটর সাইকেল ব্যবহার করেন। শুধু তারাই না, আবাল বৃদ্ধ বনিতা থেকে শুরু করে প্রায় সবার কাছেই এই অবৈধ মোটর সাইকেল রয়েছে।
সচেতন মহলের একাধিক ব্যক্তি বলেন, কম দামে মোটর সাইকেল কিনে অদক্ষ চালক যেখানে সেখানে এক্সিডেন্ট করে পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। শুধু তারাই পঙ্গু হচ্ছেনা দক্ষদের গায়ে এসে পড়ে উনাদেরকেও পঙ্গু করে দিচ্ছে। এ থেকে নিস্তার পাওয়ার একটাই উপায় তা হচ্ছে, অবৈধ মোটর বাইক বিক্রি ও চালানো বন্ধ করা এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স বিহীন চালানো বন্ধ করা। প্রশাসনের কাছে আমাদের একটাই দাবি, যেন তড়িত গতিতে এ সমস্ত অবৈধ মোটর সাইকেল ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ করে রায়পুরকে কলংকমুক্ত করার জোরালো পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
লক্ষীপুরের রায়পুরে প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে একাধিক কু-চক্রী মহল দীর্ঘদিন থেকে অবৈধ মোটর সাইকেলের রম-রমা বানিজ্য করে আসছে। রায়পুরে দীর্ঘ দিন থেকে হাজার হাজার অবৈধ মোটর সাইকেল প্রশাসনের নাকের উপর দিয়ে চলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে। এভাবে বছরের পর বছর চলে আসছে। জানা যায়, চাঁদপুর, লক্ষীপুর, চৌমুহনী, হাজীগঞ্জ, চাটখীল ও রামগঞ্জ-সহ সকল থানার চোরাই মোটর সাইকেল বিক্রির জন্য চক্রগুলো রায়পুরকে উপযুক্ত হিসেবে বেছে নিয়েছে। কারন হিসেবে জানা যায়, রায়পুরের প্রশাসনের নিরবতা ও একাধিক ব্যবসায়ীর কাছে ঝামেলাবিহীন বিক্রি করতে পারায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অবৈধ মোটর সাইকেল ব্যবসায়ী জানান, শুধু পার্শ্ববতী থানা নয়, বেশ কিছু মোটর সাইকেল যশোর বেনাপোল থেকে বিভিন্ন কাঁচা মালের গাড়ীতে করে আসে। এবং এই সমস্ত মোটর সাইকেলের কোন কাগজ পত্র থাকেনা, কারন এই মোটর সাইকেলগুলো সরকারের কর ফাঁকি দিয়ে আসে। এগুলো বিআরটিসি থেকে কাগজ করা যায়না বিধায় আমরা নিজেরা দুই নাম্বার কাগজ কম্পিউটার থেকে বের করে ভূয়া নাম্বার দিয়ে গাড়ী গুলো ৪০% থেকে ৫০% পর্যন্ত মূল্যহ্রাসে বিক্রি করি। যেমন, আর ওয়ান ফাইভের দাম ৪,৮০,০০০/=, সেক্ষেত্রে আমরা বিক্রি করি ২,০০,০০০/= টাকা। এফজেড এর দাম ৩,০০,০০০/= সেক্ষেত্রে আমরা বিক্রি করি ১,৫০,০০০/=টাকা। পালসার ১৫০ এর দাম ২,১০,০০০/= সেক্ষেত্রে আমরা বিক্রি করি ১,৩০,০০০/= টাকা, ডিসকভার ১৫০ এর দাম ১,৮০,০০০/= সেক্ষেত্রে আমরা বিক্রি করি ১,০০,০০০/=টাকা ।
কোথায়ও কোন অসুবিধে হয় কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিশেষ করে আমাদের রায়পুরের জন্য এটা পানতা ভাতের মতো একটা সাধারণ ব্যবসা। কারন এ পর্যন্ত আমার বিক্রি করা কোন মোটর সাইকেল কোথায়ও ধরা পড়েনা। অথচ আমাদের আশ-পাশের প্রত্যেকটা থানাতেই নিয়মিত প্রশাসনের হাতে দু-চারটা করে জব্দ হচ্ছে। এই জন্যই রায়পুরে এই অবৈধ মোটর সাইকেল বিক্রি থেকে শুরু করে ব্যবহার করাও সহজ।
রায়পুরে কয়টা মোটর সাইকেল অবৈধ ভাবে ব্যবহার করে ব্যবসায়ীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনারটা বৈধ কিনা আমার জানা নেই, তবে শতকার ৯৫% মোটর সাইকেলই অবৈধ। যেমনঃ নীতি নির্ধারণী ফোরাম থেকে শুরু করে আওয়ালীগ, বিএনপি ও জামায়াতের বেশিরভাগ নেতারাই এই অবৈধ মোটর সাইকেল ব্যবহার করেন। শুধু তারাই না, আবাল বৃদ্ধ বনিতা থেকে শুরু করে প্রায় সবার কাছেই এই অবৈধ মোটর সাইকেল রয়েছে।
সচেতন মহলের একাধিক ব্যক্তি বলেন, কম দামে মোটর সাইকেল কিনে অদক্ষ চালক যেখানে সেখানে এক্সিডেন্ট করে পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। শুধু তারাই পঙ্গু হচ্ছেনা দক্ষদের গায়ে এসে পড়ে উনাদেরকেও পঙ্গু করে দিচ্ছে। এ থেকে নিস্তার পাওয়ার একটাই উপায় তা হচ্ছে, অবৈধ মোটর বাইক বিক্রি ও চালানো বন্ধ করা এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স বিহীন চালানো বন্ধ করা। প্রশাসনের কাছে আমাদের একটাই দাবি, যেন তড়িত গতিতে এ সমস্ত অবৈধ মোটর সাইকেল ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ করে রায়পুরকে কলংকমুক্ত করার জোরালো পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
- কবির হোসেন