লোকসংবাদ প্রতিবেদন:
নোয়াখালীর চাটখিল-সোনাইমুড়ি সড়কে আজ ভোররাতে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে ছয়জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে মা, মেয়ে ও ছেলে সহ একই পরিবারের তিন সদস্য রয়েছে। এ সময় আহত হয়েছে অন্তত ৪০ জন যাত্রী। তাদেরকে স্থানীয় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়।
সোনাউমুড়ি থানার ওসি আবদুস সামাদ জানান, রাতে চট্টগ্রাম থেকে বলাকা এক্সপ্রেসের একটি বাস অর্ধশত যাত্রী নিয়ে লক্ষীপুরের রামগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। পথিমধ্যে ভোর চারটার দিকে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার জয়াগ কলেজের সামনে চালক নিয়ন্ত্র হারালে বাসটি সড়কের পাশে খালে পড়ে যায়। এ সময় একই পরিবারের তিনজন সহ ছয় যাত্রীর প্রাণহানী ঘটে। নিহতদের মধ্যে লক্ষীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার রামদেবপুর গ্রামের কবির হোসেনের স্ত্রী সেলিনা আকতার (৩০), তার ছেলে আবু সাহেদ (১২), মেয়ে কহিনুর বেগম (৫), বেগমগঞ্জের কুতুবপুর গ্রামের খোকন(৩৫) ও রামগঞ্জের চিকন গ্রামের নুরুল হক(৪৫) পরিচয় জানা গেছে। অপর একজনের নাম পরিচয় জানা যায়নি। কবির হোসেন পেয়াশ সহকারী ঠিকাদার সহকারী বলে জানা গেছে। স্বজনের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিয়ে বাড়ি আসছিলেন তিনি। স্ত্রী ও ছেলে, মেয়েকে হারিয়ে বিষাদে ভরে গেছে তার ঈদ আনন্দ।
এ সময় আহদের মধ্যে অন্তত ৪০ জনকে চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন বেসহাসপাতলে চিকিৎসা দেয়া হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট দুর্ঘটনা কবলিত বাসটির উদ্ধার কাজে নিয়োজিত হয়।
সকালে নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক বদরে মুনির ফেরদৌস ও পুলিশ সুপর মো. ইলিয়াছ শরীফ ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান।
আবু নাছের মঞ্জু
২৯.০৭.২০১৪
নোয়াখালীর চাটখিল-সোনাইমুড়ি সড়কে আজ ভোররাতে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে ছয়জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে মা, মেয়ে ও ছেলে সহ একই পরিবারের তিন সদস্য রয়েছে। এ সময় আহত হয়েছে অন্তত ৪০ জন যাত্রী। তাদেরকে স্থানীয় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়।
সোনাউমুড়ি থানার ওসি আবদুস সামাদ জানান, রাতে চট্টগ্রাম থেকে বলাকা এক্সপ্রেসের একটি বাস অর্ধশত যাত্রী নিয়ে লক্ষীপুরের রামগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। পথিমধ্যে ভোর চারটার দিকে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার জয়াগ কলেজের সামনে চালক নিয়ন্ত্র হারালে বাসটি সড়কের পাশে খালে পড়ে যায়। এ সময় একই পরিবারের তিনজন সহ ছয় যাত্রীর প্রাণহানী ঘটে। নিহতদের মধ্যে লক্ষীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার রামদেবপুর গ্রামের কবির হোসেনের স্ত্রী সেলিনা আকতার (৩০), তার ছেলে আবু সাহেদ (১২), মেয়ে কহিনুর বেগম (৫), বেগমগঞ্জের কুতুবপুর গ্রামের খোকন(৩৫) ও রামগঞ্জের চিকন গ্রামের নুরুল হক(৪৫) পরিচয় জানা গেছে। অপর একজনের নাম পরিচয় জানা যায়নি। কবির হোসেন পেয়াশ সহকারী ঠিকাদার সহকারী বলে জানা গেছে। স্বজনের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিয়ে বাড়ি আসছিলেন তিনি। স্ত্রী ও ছেলে, মেয়েকে হারিয়ে বিষাদে ভরে গেছে তার ঈদ আনন্দ।
এ সময় আহদের মধ্যে অন্তত ৪০ জনকে চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন বেসহাসপাতলে চিকিৎসা দেয়া হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট দুর্ঘটনা কবলিত বাসটির উদ্ধার কাজে নিয়োজিত হয়।
সকালে নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক বদরে মুনির ফেরদৌস ও পুলিশ সুপর মো. ইলিয়াছ শরীফ ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান।
আবু নাছের মঞ্জু
২৯.০৭.২০১৪